আই সি এলের খেলোয়াড়রা ফিরে আসেছে এটা আমাদের জন্য সুখবর। কিন্তু যে আশংকা ছিল তা মনে হয় সত্যি হতে চলেছে। যেমন প্রথম আলোতে লিখেছে "অনেকই মেনে নিতে পারেছন না শাহিরয়ার-অলকেদের ফিরে আসা (প্রথম আলো)"
যদিও আশার-ফুল এন্ড কোং এর মাথা খারাপ হওয়ার অনেক কারণ আছে। একটু তলিয়ে দেখলে সেটা বুঝতে পারবেন। সত্যি করে বুকে হাত দিয়ে আমাদের অধিনায়ক বলুকতো, তিনি কোন যোগ্যতায় বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক! খুব বেশী দূরে যাওয়ার দরকার নেই। আয়ারল্যান্ডের সাথে উনি স্লিপে যে ক্যাসটা দিলেন, তা দেখে কি মনে হয়নি যে তিনি আয়ারল্যান্ডের প্লেয়ারদের স্লিপের ক্যাস প্রেকটিস করাচ্ছেন? তার ফিল্ডিং সাজানো এবং বোলাদের ব্যাবহারের নমুনা দেখলে মনে হয়, শুয়রের বাচ্ছা পাড়ার ক্রিকেটারে জ্ঞানতো রাখেনা।
এই সমস্ত অপদার্থদের কান্ড কীর্তির জন্য আনেক সিনিয়র প্লেয়ারের সার্ভিস থেকে দেশ আজ বঞ্চিত হয়েছে। আর এর সাথে যোগ হয় কতগুলা মাথামোটা নির্বাচক। তোদের অত্যাচারে অতিষ্ট হয়ে যদি কেউ আই সি এল অথবা অন্য কোথাও যায় তার দায় দ্বায়িত্ব তো তোদেরকেও নিতে হবে। যতটুকু জানা যায় আই সি এল কতৃপাক্ষ তো তোদের মাধ্যমে এদেশে এসেছে।
আর সহ-অধিনায়ক কৌশিক কি করেন? বাংলাদেশ দলের সিনিয়রদের একজন তিনি। এতদিন ক্রিকেট খেলেও যাকে লুকানোর জন্য তার বোলিং কোটা শেষ কারার জন্য অধিনায়ককে আলাদা ভাবতে হয়। এত বছর নিয়মিত ক্রিকেট খেলেও তুমি শিখতে পারলেনা কিভাবে স্লগ ওভারে বল করতে হয়। আই পি এলে গিয়ে কি করে এলে বাবাধন। একটা দলকে একাই হারিয়ে দিয়ে আসলা। শেষ ওভারে ২৫ রান!
সর্বশেষ এডিট : ১৬ ই জুন, ২০০৯ দুপুর ২:৩৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




