আপনাকে যে প্রশ্ন করা হতে পারে:
১. নিজের সম্বন্ধে কিছু বলা।
২. আপনার দুর্বলতা কী?
৩. কেন আমরা আপনাকে এই চাকরিতে জয়েন করতে দেব?
৪. কাল যদি আপনি অন্য জায়গা থেকে ভাল অফার পান, তাহলে কী করবেন?
৫. আজ থেকে পাঁচ-সাত বছর পরে আপনি নিজেকে কোথায় দেখতে চান?
৬. ইন্টারভিউয়ারকে আপনি কী প্রশ্ন করবেন?
আপনি যে প্রশ্ন করতে পারেন:
১. আপনাদের কোম্পানি সম্বন্ধে জানতে চাই। আপনাদের কোম্পানির দীর্ঘমেয়াদী লক্ষ্য কী?
২. আমার ক্যারিয়ার লক্ষ্য আপনাদের জানিয়েছি। সংশিস্নষ্ট চাকরিটি আমার ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে কতটা সাহায্য করবে? দায়দায়িত্ব কী? প্রোমোশনের সম্ভাবনা কী রকম?
৩. আপনাদের কোম্পানিতে আমি কী কী ধরনের পেশাগত ট্রেনিং নিতে পারবো?
৪. আমার সম্ভাব্য সিটিসি (কস্ট টু কোম্পানি) কত হতে পারে? এক্ষেত্রে ইন্টারভিউয়ারও প্রশ্ন করতে পারেন যে, আপনার প্রত্যাশিত সিটিসি কত? কস্ট টু কোম্পানি অর্থে, মাইনে ছাড়াও অন্যান্য সুযোগসুবিধা বাবদ এই সংস্থা তার কর্মীদের পিছনে কত খরচ করছে?
ইন্টারভিউয়ে পজিটিভ মাইন্ডসেট এবং অপটিমিস্টিক অ্যাটিচিউড থাকাটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এরপর যখন লিখিত পরীক্ষায় পাস করে ইন্টারভিউয়ের ডাক আসবে, তখন মনে রাখতে হবে একটাই, অর্ধেক যুদ্ধ জিতে গিয়েছি, বাকিটাও এবার জিতব!
ইন্টারভিউয়ের আগের দিন রাতজাগা উচিত নয়। ইন্টারভিউ শুরু হওয়ার সময়ের অন্তত আধঘন্টা থেকে পঁয়তালিস্নশ মিনিট আগে রিপোর্ট করবেন নির্দিষ্ট স্থানে। সঙ্গে রাখেন ইন্টারভিউ লেটারসহ যে সমস্ত ডকুমেন্ট চাওয়া হয়েছে। সঙ্গে এক কপি সিভি থাকলে ভাল।
পোশাকের দিকে নজর দেওয়া আবশ্যক। ফর্মালস তো অবশ্যই, পোশাকের রংও সাযুজ্যপূর্ণ হওয়া বাঞ্ছনীয়।
ইন্টারভিউয়ে বসে অতিরিক্ত কথা বলা অনুচিত। সব পরিস্থিতি হাসিমুখে সামলাতে জানতে হবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





