শাহবাগে দেশপ্রেমিক মুসলীম জনতা:
সম্মানিত মুসলমান ভাই ও বোনেরা ,
ইহুদি নাসারাদের দালাল মৌদুদী -“জামায়াত ইসলামী ও শিবির” আমাদের প্রিয় নবী মুহাম্মদ (স) ও ইসলামের নামে কুতসা রটাচ্ছে , মুসলমানদের মধ্যে বিভেদ ছড়াচ্ছে ।দেশের সমস্ত হক্কানি আলেম ওলামা ও পীর মাসায়েকগন দীর্ঘদিন ধরে তাদের ইসলাম বিরোধী কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে আসছেন । এদের এখনি প্রতিরোধ করা আমাদের ঈমানী দায়িত্ব । ইসলামের নামে ধান্দাবাজী ব্যবসা বন্ধ করতে ও উগ্র জংগীবাদী ভ্রান্ত মতাবাদ থেকে ইসলামের পবিত্রতা রক্ষা করতে- আসুন এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদী আন্দোলন গড়ে তুলি ।
এই ফাসেক ভ্রান্ত মৌদুদী - “জামায়াত ইসলামী ও শিবির” নাম ধারন করে সারা দেশের নিরীহ মুসলমানদের ওপর জুলুম অত্যাচার করছে , যেমনটি এরা ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে আমাদের ভাইদের নির্মম ভাবে হত্যা করে করেছিল , আমাদের মা-বোনদের ধর্ষন করেছিল । সেইসব সব রাজাকারদের বিরুদ্ধে বিচার চাওয়াতে তারা আজ সারা বাংলাদেশে ধ্বংস তান্ডবলীলা চালাচ্ছে । আমাদের জাতীয় পতাকা ছিড়ে ফেলছে , শহীদ মিনার ভেঙ্গে ফেলছে , চলন্ত গাড়ীতে ভাংচুর করে সাধারন যাত্রীদের হত্যা করছে , অফিস আদালত ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ভাংচুর করে আগুন লাগিয়ে দিচ্ছে , এমনকি জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকারামের পেশ ইমামকে লাঞ্চিত করছে – মসজিদের জায়নামাযে আগুন ধরিয়ে মসজিদকে অপবিত্র করছে । কিছুদিন আগে হরতালে তারা কোরানে হাফেয আব্দুর রহমান কেও হত্যা করে । দেশপ্রেমিক শাহাবাগ আন্দোলনকারীরা পবিত্র কোরান থেকে তেলোয়াত করে মহান আল্লাহ তায়ালার নামে “রাজাকার বিরোধী” সমাবেশ শুরু করেন , জামাত-শিবিরের আক্রমনের শিকার শহিদদের নামাজে জানাজায় লক্ষ লক্ষ মুসলীম জনতা অংশ নেন । অথচ তারা নাকী ইসলাম বিরোধী কাজ করছে – তাদের নামে মিথ্যা সব কুতসা ছড়াচ্ছে , যারা নিজেদের ব্যবসায়ীক স্বার্থে সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হযরত মুহাম্মদ (স) ও অন্য নবীদের নামে কুতসা রটাতে পারে ও ইসলামের নামে বিকৃত মতবাদ ছরাতে পারে , দেশপ্রেমিকদের হত্যা করতে পারে , মা বোনদের ধর্ষন করতে পারে, তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়া কি আমাদের ঈমানী দায়িত্ব নয় ? আমাদের প্রিয় নবীজী (স) উনার সারাটা জীবন- দেশ ও ইসলামের জন্যে উতসর্গ করেছিলেন , আসুন আমরাও ইসলাম ও দেশ কে রক্ষা করতে এদের বিরুদ্ধে ঝাপিয়ে পরি । ঈমানী দায়িত্ব পালন করি ।
বিস্তারিত : Click This Link
প্রচারে- দেশপ্রেমিক মুসলীম জনতা