বরিশাল মেডিকেলে দুদক টিম অভিযানে, ডাক্তার রা কমেন্ট করতেসে পাসপোর্ট অফিস ভূমি অফিস না গিয়ে নিরীহ ডাক্তার দের পিছে লাগসে। ডাক্তার রা যদি নিয়মিত ডিউটি করে তবে তো ভয়ের কিছু নাই। যেখানে চিটাগং মেডিকেলের মতন টপ লেভেলের সরকারি হাসপাতালে ডাক্তার পাওয়া যায় না সেখানে বরিশাল মেডিকেল! দুঃখ জনক।
যাই হউক, এতো বছর দুদকের হাতে নাতে ঘুষ খাওয়ার অনেক খবর পড়েছি আমরা, কাস্টমস কর্মকর্তা থেকে শুরু করে ভূমি অফিস এমন শত শত উদাহরণ আছে হাতে নাতে ঘুষ সহ ধরে জেলে চালান করার। কিন্তু মেডিকেলে অভিযানের পরে প্রমাণ হইলো এই দেশে ডাক্তার মনে করে মেডিকেলে ১ ঘন্টার হাজিরাই হালাল তাদের জন্য। তার ওপরে তারা বলতেসে দুদক অন্যদের না দুদে তাদের কেন দুদতেসে। ব্যপার টা হইসে দুদকের এইযে এতো শত শত হাতে নাতে ঘুষ সহ ধরার খবর এরা কি পড়েনা
আর কিছু বলতে পারতেসিনা, দেশ অনেক এগিয়ে গেসে,কিন্তু চিকিৎসা খাত আগায় নাই। এদেশে অপরাধী দের সংগঠন অনেক শক্তিশালী, ফার্মেসী তে অভিযান করবেন তারা ফার্মেসী একযোগে বন্ধ করবে, ডাক্তার দের কিছু বলবেন তারা সেবাদান হতে বিরত থাকবেন।
কি করবেন? চলুক সব কিছু।
সরকারী মেডিকেলে অসুখ হলে যাবো দুই ডোজ মেডিসিন দেবে আর কি সেবা লাগবে বলেন। নার্স আয়া বুয়া ওয়ার্ড বয় তো আছেই আপনার পকেট কাটার জন্যে। তার ওপরে ডাক্তার রা হুমকী দিয়েছে যদি মামলা করা হয় তবে লাগাতার ধর্মঘটে যাবে তারা। উচু জাতের অধ্যক্ষ্য কে কিভাবে দুদক কর্মকর্তা জেরা করার সাহস পায় এই বিষয়ে তাদের আন্দোলন চলছে।
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৩৬