১৬ বছরের কিশোরী ও রেহাই পাচ্ছেনা। ইরানী পুলিশের মতে সবাই আত্মহত্যা করতেসে।
ইরান যদি মনে করে নিজ নাগরিক দের হত্যা করে তারা টিকতে পারবে তবে তা অসম্ভব রকমের ভুল, বেয়নেটের নিচে কোনোদিন কোনো জাতিকে আটকে রাখা যায় নাই। অথচ প্রথম দিনেই পুলিশ সদেস্য দের কাস্টডি তে নিয়ে জনতাকে দমিয়ে রাখা যাতো। প্রথম দিনেই জনতাকে ঠান্ডা করা যেতো। মাশা আমিনির শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন পেয়েছে স্বজনেরা।
এখন পর্যন্ত ১৩৩ জনকে হত্যা করা হয়েছে।
আর আমরা যারা ইরানী সরকারের পক্ষে কথা বলছিঃ
ওদের জনতাকে ডিসাইড করতে দিন তারা আপনার থেকে কম বোঝেনা।
নবী সাঃ এর আমলে কোনো এধরণের পুলিশিং ছিলনা। কোন দিন শুনিনাই এবং কোনো ইতিহাসে পড়িনাই কারো চুল দেখা যাওয়ার অপরাধে হত্যা করতে অথবা ৭৪ টা দোররা মারা হতে।
যে যার চাল চলন অনুযায়ী বেহেশত জাহান্নাম আল্লাহ নির্ধারণ করবেন।
হাশরের ময়দানের আমল নামা নিয়ে বিচার হবে। সেই বিচার আপনার হাতে আল্লাহ দেয় নাই। আল্লাহ হকের বিচার আল্লাহ তায়ালা নিজে করবেন।
যত যাই হউক, চুল দেখার গেসে তাই হত্যা? মানলাম ওরা ভুল। ওরা ১০০% ভুল তাই বলে হত্যা? এ কেমন নিষ্ঠুরতা!