শিরোনাম নাই
পিপিলিকার ক্ষীন রেখা গুলো ভন্ডুল হয়ে যাচ্ছে, বিস্কুটের বয়ম থেকে নেয়া ঠোঁটের আগায় ধরে রাখা বিস্কুটকনা গিলে ফেলছে চটপট। ফের খাঁচার পাখি সেই রুপকথার টিয়ের মতোন মরে গিয়ে বেঁচে যাচ্ছে, মালিক কে ফাঁকি দিয়ে ঊড়ে যাচ্ছে বনে। এই হিম-কালে ভিজে একসা হয়ে কুয়াশায় কি এক পাখি পালক ঝেড়ে ঘুম দিলো কয়েক জনমের। ইতোমধ্যে আলোর পেটে যাওয়া আলো-খেকো পোকার দল বেড়িয়ে আসছে পেট ফুঁড়ে, কারা যেনো চিৎকার করে বলছে- ‘নব-সঞ্জিবনী পেলে কি ক্ষতি জগতের?’
বৃক্ষের নাভিশ্বাস বেড়ে গ্যালো কিনা তাতেও জগত নিশ্চুপ না থেকে জানিয়ে দিতে পারে যেকোন ফলপ্রসু বর্ষনের আগাম ব্যাপ্তি, যেনো মানুষের মুক্তি ঘটে যাচ্ছে ঝড়োস্নানে, যেনো অন্ধত্ব কিংবা অন্য বৈকল্য সমুহ থেকে মানুষ যিশুবিহীন জ্ঞানস্পর্শে সেরে উঠছে।
তবে হোক, তাই হোক, যেনবা একদিন মানুষ টের পায়- জলের সুসময়ের সুসমাচার প্রচার অনুমিত হচ্ছে সমুদ্রের ফেঁপে উঠা ঢেউ থেকে, নদীর আকস্মিক ভাঙ্গনে, পুষ্করিনির মৎসের জল সন্তরনে কিংবা সুনামী অথবা ভয়ানক ঘূর্নি-জলোচ্ছাস থেকে...যেভাবে জন্ম নেয় অভিজ্ঞান, টের পায় মানুষেরা মুক্তি পাচ্ছে অন্ধ-পাঁক থেকে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




