![]()
স্মার্টফোনে কল করা ছাড়াও ইন্টারনেটসহ নানা কিছু করা যায়। এর পর্দা ছুঁয়ে ছুঁয়ে কাজ করতে হয়। তাই এ যন্ত্রটি ভালো রাখতে চাইলেচাই আলাদা যত্ন।
কেনার আগে কী কী বিষয় দেখবেন ?
* স্মার্টফোনের গায়ে IMEI নম্বর এবং প্যাকেটের গায়ে IMEI নম্বর আছে কি না সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
* স্মার্টফোনটির IMEI সার্চ করে দেখতে হবে ফোনটি ব্র্যান্ডের কিনা।
* স্মার্টফোনটি এর আগে ব্যবহার হয়েছে কি না, তা বুঝতে এর Life Time অপশনে গিয়ে সময়টা দেখে নিন।
* কেনার সময় অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে ব্যাটারি, চার্জার, হেডফোন ঠিকমতো আছে কি না।
* কোন ধরনের ওয়ারেন্টি আছে তা বিক্রেতার কাছ থেকে বুঝে নেবেন। অবশ্যই ওয়ারেন্টি কার্ডটি নিয়ে তা সংরক্ষণ করবেন।
* স্মার্টফোনটির গায়ে দাগ আছে কি না সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।
কেনার পর প্রথম কাজ -
* আপনার স্মার্টফোনটি বন্ধ করে চার্জ দিন। ন্যূনতম দুই ঘণ্টা চার্জ দেওয়া ভালো।
* কখনো সাড়া রাত চার্জে রাখবেন না।
মোবাইল ফোনের সংযোগ পেতে স্মার্টফোনের জন্য সাধারণত তিন ধরনের সিমকার্ড (সাধারণ, মাইক্রো ও ন্যানো) লাগে। আপনার স্মার্টফোনের ট্রে অনুযায়ী সিম লাগাতে হঢ। মাইক্রো ও ন্যানো সিম কেটে ব্যবহার না করাই ভালো। কারণ, অনেক সময় সিমকার্ড কাজ করে না।মাইক্রো বা ন্যানো সিম কার্ড সংযোগদাতা কাছ থেকে সংগ্রহ করা ভালো।
সাধারণ যত্ন -
যন্ত্রাংশ : চার্জ করার জ্যাকপিন যত্ন নিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
* ফোনটি যেন হাত থেকে পড়ে না যায়। অনেক সময় পড়ে গিয়ে পর্দা নষ্ট হয়ে যায়।
* পানিতে যেন না পড়ে স্মার্টফোন। পানিতে পড়লে যন্ত্রে সমস্যা হবে।
* স্মার্টফোনটি বালিশের নিচে চাপা না পড়ে, সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে।
* জিনস বা কোনো প্রকার আঁটোশাঁটো প্যান্টের পকেটে না রাখাই ভালো।
সফটওয়্যার: সংস্করণ না বুঝে হালনাগাদ করবেন না -
* অপ্রয়োজনীয় কোনো প্রোগ্রাম নামাবেন না
* ব্লু টুথ দিয়ে অনেক বেশি তথ্য আদান-প্রদান না করাই ভালো। অনেক সময় স্মার্টফোন হ্যাং হয়ে যেতে পারে।
* সফটওয়্যার ফরম্যাট করার ক্ষেত্রে দরকারি সব কিছু অন্যকোথাও সংরক্ষল করে রাখতে হবে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


