somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

হৃদয় ছোয়া জীবনের অধ্যায়

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

হৃদয় ছোয়া জীবনের অধ্যায়

প্রিয়তমা লক্ষ্মীটি,
সালাম নিও, আধুনিক যুগের মাঝেও কেন চিঠি লিখলাম? শুধু মাত্র জীবনের বাস্তব কিছু আংশিক স্মৃতি বহনের জন্য। স্মৃতি চোখ দিয়ে জল আসার স্মৃতি; হৃদয় বিধারক যা কোন মানুষের জন্য। কিন্তু করারতো কিছুই নেই। এই সংসারের দুঃখ লেপনের জন্য কতইনা কষ্ট, ত্যাগ-তিতিক্ষা করেছি, করেছি তোমার উপর অবিচার-অত্যাচার। আদায় করতে পারিনি তোমার ন্যায্য পাওনা। তোমার কাপড়-চোপড় দরকার ছিল; তাও পূরণ করতে পারিনি, সংসারের কথা ভেবে। বরং খেয়েছ অহংকার স্রোতের ধাক্কা, পেয়েছ ব্যথা, শান্তনাও দিতে পারিনি তোমায়। তুমি হয়েছ ঘৃনার পাত্র। এখন আমি তোমার অনুপস্থিতি বেশি করে বোধ করি। তোমার পরামর্শগুলোর জন্য হায়-হুতাশ করি। তোমার কি মনে পড়ে? সংসারের কল্যাণের জন্য আমাকে কত কিছু বলতে; কিন্তু আমি আসতাম অনেক রাত করে; যার কারণে আমার কাছে অত ভালো কথা খুব অসহ্য লাগতো। তোমার মনে পড়ে? একদিন জিদ্দে মেলামাইন প্লেট ভাত-তরকারীসহ উৎ করে জোড়ে ঘুষি দিয়ে ভেঙ্গে পেলি। তুমি জানো? তোমার এই ভালো চাওয়া আল্লাহ ছাড়া কেউ জানে না? তোমার উপর বিনা কারণে অত্যাচারের কথা এখন মনে হলে খুব কষ্ট হয়। আমার ভেবে সবচেয়ে অবাক লাগে, তোমার অসুস্থতা উপেক্ষা করেও আম্মার কষ্ট লাঘবের জন্য কাজ করতে; আমি কতইনা বাধা দিতাম। আরও বেশি কষ্ট হয়, তোমার অসুখ-বিসুখ হলেও ঔষুধ কিনে দিতাম না। এখন ভাবি কাকে ঠকালাম? কেন ঠকলাম? অবশেষে কি লাভ হলো? আমি তোমার কাছে অপরাধী। তুমি আমায় ক্ষমা করে দিও।
মন প্রশস্থ করে; কারো অপেক্ষায় না থেকে; পরিবারকে একটি অবস্থানে পৌছাঁনোর জন্য কতক রাতে আসতাম, কেউ কি এটা বুঝার চেষ্টা করত? চেষ্টা করেছিলাম সংসার এবং ব্যবসাকে অনেক উপরে নিয়ে যাব। সয়হাক হিসাবে যাদেরকেই পেয়েছিলাম তাদের পথের আকার ছিল অনেক ছোট।
বর্তমান কর্মস্থলে গর্বের সাথে বলি তোমার কথা; আমার স্ত্রীর সাথে আমাদের চাওয়া-পাওয়া নিয়ে কোন দিন ঝগড়া হয়না। কিন্তু সাংসারিক কল্যাণের বিষয় নিয়ে কিছু-কিছু সময় অনেক কিছুই হতো; যা হয়তো লোক-সমাজ ভাবতো আমাদের বিষয় নিয়ে কিছু হচ্ছে। পেরেছো? ধরে রাখতে সংসারের প্রাচীর, পারবে ধরে রাখতে? আমার মা আমাকে বলতো আমি খুব কিপটা; আমার প্রয়োজনের কোন কিছুই কিনতাম না। মা কি ভাবতো সমস্যাটা কোথায়? আমি ভাবতাম আমরা দুই ভাই একত্রে ব্যবসা করি; দুজনে যদি সমান ভাবে খরচ করি তাহলে অবস্থা কোথায় গিয়ে পৌছবে? তোমাদের বাড়ি থেকে যে প্যান্ট-শার্ট দিয়ে ছিল তাই অধ্যবদি পর্যন্ত পড়ছি; আর অনেক আগের কিছু পোশাক। আমার একটি ভালো শাট কিনার সুযোগ হয়নি; ইচ্ছে করলেতো কিনতে পারতাম। কেউ কি ভাবছে; আমার ত্যাগের কথা? ভাইয়ের জন্য ত্যাগের কথা? আমার ভাইয়ের স্ত্রীর চিকিৎসার জন্য কতইনা টাকা-পয়সা খরচ হয়েছে, কিন্তু কোন দিন তার হিসাব করিনি। পক্ষান্তরে মায়ের ঔষধের জন্য কতইনা হিসাব করতাম। পরিবারের লোক সংখ্যা; বু-ফুফুসহ ৯জন। এই ৯জনকে কম-বেশ যা কিছুই দেওয়া হতো তাতে দুইজনেরই কর্মের ব্যয় ছিল। আমি হয়তো ভালো কিছু ভাবতে গিয়ে, কিছু ভূল করতাম। এই ভুলটা খুব হাইলাইট হতো। আমার বাবার-মা দিনের আলোর মত কিছু সমস্যা নিরসনে ব্যর্থ হয়েছে। আমার ভাই অনেক সময় বলতো বাবা-মা আমাদের কর্মের জন্য কি দিয়েছে? ব্যবসার শুরুতে বাবা যে বিশহাজার টাকা দিয়েছে তার চেয়ে বেশি আম্মার ঔষধের পয়ত্রিশ হাজার টাকা দিয়েছি। যদি তার স্ত্রীর সাথে এটা তুলনা করা হয়? বাবা-মার কাছে জন্মলগ্ন থেকে যে ঋনী হয়েছি তা শোধ করব কবে? কিছুদিন আগে কোন প্রসঙ্গে আব্বার সাথে কথা কাটাকাটির সময়, যখন এই কথার সাথে এইও বলল যে- "জন্ম দিছেন, কর্ম দিবেন, জায়গা দিবেন।" কথাটি সত্যি কোন বাবার-মার জন্য হৃদয় বিধারক। ঐদিন বাবার চটোপাগাতে মায়ের চাপা-কান্না দেখে কলিজা পেটে কষ্ট হলো।
তুমি কি জানো? প্রায় ৭/৮ মাস আগে আমার বাবার গাধা খাটুনি; মায়ের শারীরিক অসুস্থতার কারণে কোন ভালো ফলমূল-ওষুধ না খেতে না পারা- ভেবে খুব কেঁদেছিলাম। এবং ক্ষমাও চাইলাম। আমার কাছে আমার বাবার গাধা খাটুনিতো সহ্য হয়না। আজ আমার বাবা-মা সংসারে কোন সমতা সৃষ্টি না করতে পারার কারণে কতইনা সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে। আমার চোখে মা-বাবার কোন ভূল নেই। মা-বাবার ভূলও তো সঠিক। আমি আমার পছন্দে বিয়ে করেছি বলে বাবার সামনে খুব ছোট হয়ে থাকতাম; হয়তো বাবা তা বুঝে উঠে পারেনি। তাইতো সবসময় কর্ম প্রতিষ্টানে সময় বেশি দিতাম। আসলে চেষ্টা করেছি সংসার উন্নত হবে, নিজেরা অনেক বড় হবো।
বাবা যখন অন্য ছেলেদের কথা বলতো খুব কষ্ট হতো, এবং নিজকে বাবার সামনে অপরাধীর মত মনে হতো। আমি বাবাকে চেয়েছিলাম উজ্জ্বল রাখতে; কিন্তু পারিনি। তুমি কি জানো, আমি বাড়ী ছেড়ে অনেক দূরে চলে এসেছি কেন? যেখানে প্রথম দিন এসে না খেয়ে ছিলাম; তোমার কাছে বিদায় নেওয়ার দুই দিন আগে আম্মার কাছ থেকে বিদায় নিয়ে তোমারদের বাড়ি এসেছিলাম। হঠাৎ চলে যাওয়ার সময় সকাল বেলা তুমি আমাকে নাস্তা খাওয়ানো জন্য খুব চেষ্টা করেছিলে। আমি তোমার সাথে খারাপ আচরণ করে চলে গিয়েছিলাম খুব তাড়াতাড়ি সময় না থাকার কারণে। পরের দিন দুইবারে দুইটি রুটি খেয়েছিলাম, তিনদিন পরে ভাত খেয়েছিলাম ভর্তা দিয়ে। প্রায় সময় সকাল বেলা পানি খেয়ে থাকতাম। তোমার কাছে হয়তো বলেছিলাম- একদিন ভাত রান্না করতে গিয়ে আঙুল পোড়া গিয়েছিল। তুমি জানো? অনেক সময় খেতে খেতে অনেক রাত হয়ে যায়। বাড়িতে বাবার গাধা খাটুনি পয়সা দিয়ে মাছ-তরকারি দিয়ে ভাত খেতাম। কিন্তু এখানে প্রায় সবসময় নিরামিষ দিয়ে ভাত খেতে হয়। আমার প্রতি হয়তো মানুষের দয়া, তাই খাওয়া সম্ভব হয়। আমার সবেচেয়ে বেশি ভেবে কষ্ট হয়, আমার বাব-মা জিজ্ঞাসা করেনা কিভাবে খাই? হয়তোবা বিশ্বাস করতে চায় না; আমার কাছে টাকা-পয়সা নাই। সবাই আমাকে ভূল বুঝছে।
বাবার ছেলের কথা মানুষ বলবে- বাবার বুক গর্বে ভরে যাব; আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানিয়ে বলবে আমার জীবনের কষ্ট সার্থক হয়েছে। ছেলে আমার অনেক বড় হয়েছে; আমার এখন চলতে খুব তৃপ্তি লাগছে। আমার বাবা আমাকে অনেক কথাই বলতো কিন্তু আমি তা সহ্য করে নিতাম। কেননা আমার বাবা যদি আজ আমাদেরকে নিয়ে গর্ব করতে পারতো; তাহলে এভাবে বলতো না। ওনারতো আপসোসে কষ্ট হয়। আমার মায়ের- সন্তানদের খারাপ আচরণে গুমরিয়ে কাঁদা আমার খুব খারাপ লাগতো। মা আমার জন্য কতইনা কষ্ট করেছে? আমার মা দাদী হওয়ার সৌভাগ্যে আমার কাছে ¯পষ্ট হয়েছে- আমার বাবা-মা কতইনা কষ্ট করেছে? আমার মায়ের যখন ওষুধ থাকতো না; যখন বলতো ওষুধ শেষ, তখন কি যে খারাপ লাগতো!! কেন সংসার এমন হয়ে গেল ভাবতে খুব অপরাধীর মত লাগে।
একদিনের ঘটনা মনে পড়ে তখন ছোট ছিলাম, আমার বাবা হয়তো রাস্তার মাথা থেকে ৫০ কেজি ওজনের চাউল বস্তা মাথা করে এনে আমাদের পুকুরে কোনায় রাস্তায় ফেলে দিয়েছে; বুঝতে বাকী রইল না, বাবার খুব কষ্ট হয়েছে। এরপর আবার কে সহ জানি ধরে মাথায় করে ঘরে আনে। আমার বাবার হয়তো মনে নেই ঐ ঘটনা। সে দিনের কষ্ট বাবার কাছে হয়তো ছোট মনে হয়েছে। কিন্তু আমার কাছে এখন খুব অনেক বড় মনে হচ্ছে। মনে পড়ে আমার বাবা যখন ঢাকায় থাকতো, যখন আসতো তখন কাধে একটি লম্বা ব্যাগ থাকতো। তখন মনে হতে না বাবার খুব কষ্ট হয়; কিন্তু আজ মনে হচ্ছে সত্যিই আমার বাবা আমাদের জন্য কতইনা কষ্ট করেছেন? খুব কষ্ট হয় যখন আমার বাবার নিয়ন্ত্রন ক্ষমতা আমাদের কাছে নতি স্বীকার করে। আমার বাবার কষ্ট কি সার্থক হয়েছে? আমি যা কিছুই করেছি; বাবার কষ্টগুলোকে স্বার্থক করার জন্যেই করছি। তা কারো বুঝার অবকাশ হয়েছে? মনে পড়ে যায়- বু, ফুফুর কষ্টের কথাসহ সবাইর কথা। কিছু দিন আগে যখন খালাম্মা সাথে কথা হলো; খালাম্ম যখন বলল- তোর কামড়ের দাগ এখনো যায় না, কাচাঁ মাংশের গন্ধ এখনো আছে। আমার চিৎকার দিয়ে কান্না আসতে চেয়েছিল; খালাম্মাকে বুঝতে দিলাম না। মনে পড়ে নানা-নানুসহ মামাদের কথা। এই লোকগুলো কবে তাদের ছেলে-নাতি-ভাগিনা-ভাতিজাদের নিয়ে গর্বে সাথে গর্ব করবে। তাই তো আমি অনেক প্রতিকূলতা-ঝড়-ঝঞার মাঝে দিনাপাতিত করছি। বড় ফুফু কিছুদিন আগে- ভোর রাতে কি দিয়ে খাইছত? জিজ্ঞাসার জবাবে যখন মোবাইলে বলেছিলাম আলু ভাজি আর ডাল। ফুফু আফসুস করে বলল- আহ সোনার তাল কিভাবে পা দিয়ে ঠেইল্লা পালাইয়া দিছত। শুনলাম পারভিন আপা খুব অসুস্থ দেখতে যাব বলে কাজের ব্যস্তার জন্য যাওয়া হচ্ছে না। প্রথম দিন রওনা করলাম যাওয়া উদ্দেশ্যে হঠাৎ অন্য এক কলিগের মোবাইলে কল আসলো ফেরত যেতে হবে। পরের দিন যাব বলে মনস্থির করলাম তাও যাওনা হলো না।
জীবনে যতটুক করেছি তার চেয়ে কয়েকশগুন বেশি সমালোচিত হয়েছি আপনজনদের কাছে। আমার প্রতিবাদ করার ইচ্ছেও ছিলনা। আমার থিওরি হলো সত্য একদিন অটোমেটিক ভাবে প্রকাশ হয়ে যাবে। একজন জৌতিষির সাথে খুব ভাল স¤পর্ক থাকার সুবাদে; তিনি আমার হাত দেখে অনেকগুলো অতীথ, বর্তমান ও ভবিষৎতের কথা বলে ফেলল, যদিও জৌতিষি বিশ্বাস করিনা কিন্তু আমার চিন্তা শক্তির সাথে সবগুলো কথা মিলে যায়। আমার সামনে বড় বিপদ আসতে চেয়েছিল যা আমি বুঝতে পেরেও না বুঝার ভান করেছিলাম। হয়তো সেই বিপদের কল-কব্জা তৈরি হচ্ছে। আমার উন্নতি হোক; কর্ম ভালো হোক তা অনেকে চায়না। আমার কাছে এখন সবকিছু চ্যালেঞ্জ। বিপদের কল-কব্জা হলো আমার সফলতা। একদিন আমি শিখরে পৌছবোই।
রাগ করোনা; মনে কষ্ট নিওনা। তোমার মোবাইল না থাকার কারণে তোমার সাথে যোগাযোগ রক্ষা করা সম্ভব হয়নি। তুমি হয়তো জানো না, তোমার সাথীর জীবনটা এখন খুবই গোলক ধাঁধার মধ্যে আছে। কিছুদিন আগে যেখানে চাকুরীর জন্য সিকুরিটির টাকা জমা দেওয়ার কথা ছিল, যার কারণে মাথা ঠিক ছিলনা। আমার বাবার দায়িত্ববোধে আরও বেশি খারাপ লাগলো। যাই হোক মোবাইল কাছে ছিলনা বিধায় কারো সাথে যোগাযোগ রক্ষা সম্ভব হয়নি। সর্বশেষ কিছু টাকার মিল হলো। ঐদিন টাকা না হলে হয়তো চাকুরী টিকানো সম্ভব হতো না। সবাই বুঝে না বুঝার চেষ্টা করলো। খুব কষ্ট হলো। হয়তোবা এবার ঈদ বাড়ীতে করা হবেনা। বাড়ী ফিরবো ঐদিন যেদিন ঝড়-ঝঞা উপেক্ষা করে বড় হতে পারবো। তুমি তোমাকে ম্যানেজ করে নিও। আমার ছোট আম্মুটাকে দেখতে খুব ইচ্ছে হয়। আমার এই প্রিয় জান্নাতি সন্তাটি পৃথিবী যে দিন এসেছিল সেদিন আল্লাহর কাছে শুকরিয়া জানিয়ে কেঁদেছিলাম, আর কেঁদেছিলাম নাম রাখার অনুষ্ঠানের (ছয়দিয়ার) দিন, পকেটে টাকা ছিলনা । ঐদিন আমি তোমাদের বাড়ীতে আসি রাত্র প্রায় ৯.০০টার দিকে। আমার সন্তানটি এমন সময় এলো যখন আমি সব হারিয়ে ফেলেছি। আমি এই হারোনা জিনিস নিয়ে চিন্তা করতে চাই না। আল্লাহ আমাকে অনেক দিবেন; এতে কোন সন্দেহ নাই। হয়তো এখন খুব কষ্ট হচ্ছে। দুঃখের পরেই সুখ আসে; এটা বাস্তব সত্য কথা। এই স্মৃতি পাবে হয়তো; মোবাইল বিছিন্ন থাকবে। চিঠির মাধ্যমে আদি কালে চলে যেও।
ঐ মহান সত্তা আল্লাহর কাছে দোয়া কর; তিনি আমাকে তোমার ন্যায্য আদায় করার সুযোগ করে দেয়। সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। আর সবচেয়ে বড় কথা হলো বাবা-মার মুখে হাসি ফোটান।

ইতি-
তোমার অপেক্ষমান
সময়ঃ ১৫/০৭/২০১৪ইং, রাত্র ৩.১৬মি.।

(বাস্তব জীবন থেকে নেওয়া)
সর্বশেষ এডিট : ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৩৯
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

=আকাশে তাকিয়ে ডাকি আল্লাহকে=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:০১


জীবনে দুঃখ... আসলে নেমে
শান্তি গেলে থেমে;
আমি বারান্দায় দাঁড়িয়ে হই উর্ধ্বমুখী,
আল্লাহকে বলি সব খুলে, কমে যায় কষ্টের ঝুঁকি।

আমি আল্লাহকে বলি আকাশে চেয়ে,
জীবন নাজেহাল প্রভু দুনিয়ায় কিঞ্চিত কষ্ট পেয়ে;
দূর করে দাও সব... ...বাকিটুকু পড়ুন

"ছাত্র-জনতার বেপ্লবের" ১৮ মাস পরে, আপনার ভাবনাচিন্তা ঠিক আগের মতোই আছে?

লিখেছেন জেন একাত্তর, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৫:৫৭



২০২৪ সালের পহেলা জুলাই "ছাত্র-জনতার বেপ্লব শুরু হয়, "৩৬শে জুলাই" উহা বাংলাদেশে "নতুন বাংলাদেশ" আনে; তখন আপনি ইহাকে ব্যাখ্যা করেছেন, ইহার উপর পোষ্ট লিখেছেন, কমেন্ট করেছেন; আপনার... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমাদের হাদিকে গুলি করা, আর আওয়ামী শুয়োরদের উল্লাস। আমাদের ভুল কোথায়?

লিখেছেন তানভির জুমার, ১৪ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৯:৫৩



৩০ জনের একটা হিটলিস্ট দেখলাম। সেখানে আমার ও আমার স্নেহের-পরিচিত অনেকের নাম আছে। খুব বিশ্বাস করেছি তা না, আবার খুব অবিশ্বাস করারও সুযোগ নাই। এটাই আমার প্রথম... ...বাকিটুকু পড়ুন

এ যুগের বুদ্ধিজীবীরা !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১:৪০


ডিসেম্বর মাসের চৌদ্দ তারিখ বাংলাদেশে বুদ্ধিজীবী দিবস পালন করা হয়। পাকিস্তান মিলিটারী ও তাদের সহযোগীরা মিলে ঘর থেকে ডেকে নিয়ে হত্যা করেন লেখক, ডাক্তার, চিকিৎসক সহ নানান পেশার বাংলাদেশপন্থী বুদ্ধিজীবীদের!... ...বাকিটুকু পড়ুন

টাঙ্গাইল শাড়িঃ অবশেষে মিললো ইউনস্কর স্বীকৃতি

লিখেছেন কিরকুট, ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:৫৭



চারিদিকে যে পরিমান দুঃসংবাদ ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে এর মধ্যে নতুন এক গৌরবময় অধ্যায়ের সূচনা হলো বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের তাতের শাড়ি এর জন্য, ইউনেস্কো এই প্রাচীন হ্যান্ডলুম বুননের শিল্পকে Intangible Cultural... ...বাকিটুকু পড়ুন

×