কি আর বলবো যা বুঝলাম তা হলো বাঙালী জাতির ইমোশনকে কাজে লাগিয়ে কিছু মানুষকে হত্যার চেস্টা করা হচ্ছে। শুধু শুধু ছাগু বইল্যা গইল দেবেন না। একটু নিউট্রালি ভেবে দেখুন তো আসলে তাই কিনা? যুদ্ধাপরাধীদের বিচার বাঙালী জাতির দীর্ঘদিনের দাবী। এই সুযোগটা কাজে লাগিয়ে হাছিনা বিরোধী দলের নেতাদেরকে আটক করে সিস্টেমে ফ্যালাইয়া দিলো। অথচ বাংলাদেশে আসলেই অনেক যুদ্ধাপরাধী আছে। যাদের বিরুদ্ধে অনেক আগে থেকেই মামলা রয়েছে। এখন যাদেরকে বিচারের মুখোমুখি করছে তাদের কারও বিরুদ্ধে গত ৪০ বছরে কোন মামলাই ছিলো না। ৭২ ৭৩ সালে যাদেরকে আটক করা হয়েছিলো তাদের কাওকেই আটক করা হচ্ছে না।
এখন আবার যে দাবী তোলা হচ্ছে তা হলো ফাসি। মানে বিচার চাই বাট রায় কিন্তু ফসিই হতে হবে। তাইলে বিচারের দরকার কি!
বাঙালীতো হুজুগে মাতাল। সব মাতাল হয়ে গেলো।
আবার নির্দলীয় সমাবেশের কথা বললেও আসলেই কিন্তু ওখানে সব পলিটিক্যাল।
সরকারের শেষ আমলে দুইটা কাজ একসাথে হয়ে যাচ্ছে ১.তত্ত্বাবধায়ক সরকারের যে দাবী তা থেকে দৃষ্টি ফেরানো ২.বিরোধী আন্দোলনকে ব্যাপকভাবে দমন করা।
যেই ট্রাইবুনাল গঠন করা হয়েছে তাতে যাকেই আসামী বানাবেন সেই সিস্টেম হয়ে যাবে, আসলে অপরাধী হোক আর না হোক।
এই সুযোগে আবার আরো কিছু কোপ চলছে যেমনঃ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের নাম উল্লেখ করে বাশ দেবার চেষ্টা চলছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




