ওহ; অসহ্য।বইয়ের ব্যাগের বোঝা আক্রান্ত ফুটফুটে বাচ্চাদের চেহারার দিকে তাকানো যায়না।মনে হয় ওদের ওজনের চেয়ে বইয়ের ওজন বেশি।ছোট থেকেই ওদের শিখানো হচ্ছে বোঝা টানতে হবে সারা জীবনভর।
এখনতো বাজেটের বেলুন ফুলে ফেপে লক্ষকোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে।কদিন পরপরই Per capita income লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে বলে বিরামহীন প্রচারনা চলছে।ছোট ছোট বাচ্চাগুলিকে এবার কি বোঝা বওয়ার গাধা হতে আনন্দমুখর শিশুতে প্রমোশন দেয়া যায়না?
অন্তত পঞ্চম শ্রনী পর্যন্ত একজন ছাএের জন্য দুই সেট বই দিন।একসেট স্কুলে থাকবে-অন্য সেট বাসায়।স্কুলের ক্লাস টিচার এটি সংরক্ষন করবেন।এজন্য তাকে সন্মানী ভাতা দেয়া হবে। বাসার সেট বাসায় পড়বে।ছোট নোট বইয়ে লিখে দেয়া হবে আজ কি পড়ানো হল,কাল কি পড়ানো হবে।ভাল স্কুলেতো সবই পড়িয়ে দেয়া হয়।বাসায় পড়ার চাপ থাকেনা।চাইলে তথ্য প্রযুক্তির সুবিধাও নেয়া যায়।প্রত্যেক গার্ডিয়ানকে ই মেইলেও জানিয়ে দেয়া যায় সব ইনফো।যেখানে এ সুবিধা নেই সেখানে না হয় এনালগই চলুক।মানে নোটবইয়ে লিখে দেয়া।
দোহাই লাগে বাচ্চাগুলিকে এ কষ্ট হতে মুক্তি দিন। নিষ্পাপ শিশুদের প্রান থেকে ভালবাসতে শিখুন-পরকালেও ফল পাবেন।
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জুলাই, ২০১৮ রাত ১:৩৬