
শিবির নেতা গিফারি ও ওমর আলী
গত ৮ ডিসেম্বর ঢাকা যাওয়ার পথে টঙ্গি আবদুল্লাহপুরে বাস থেকে নামিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল জয়পুরহাট জেলা ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবু যর গিফারী ও সাধারণ সম্পাদক ওমর আলীকে। এরপর নয় দিন তাদের কোন খোঁজ পাওয়া যায়নি। এতে দুই পরিবারে কান্নার রোল পড়ে যায়। পরে বৃহস্পতিবার তাদের অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার দেখায় র্যাব। গুমের বদলে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে জেনে দুইজনের পরিবারে স্বস্তি নেমে এসেছিল।

র্যাবের হাতে আটক দেখানো দুজন
কিন্তু শুক্রবার সকালে খবর পাওয়া গেছে শিবির নেতা গিফারি ও ওমর পুলিশের বন্দুকযুদ্ধে গুলিবিদ্ধ হয়েছে এ ঘটনার খবর জেনে ফের দুই পরিবারে কান্নার রোল পড়ে গেছে। গুলিবিদ্ধ আবু যর গিফারী জয়পুরহাট সদর উপজেলার তুলাট গ্রামের হামিদুল রহমানের ছেলে ও ওমর আলী একই উপজেলার তেঘরবিশা গ্রামের আব্দুল ওহাবের ছেলে।
তাদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ব্যাপারে পুলিশ বলছে, শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টার দিকে দুজনকে নিয়ে পাঁচবিবি উপজেলার আওলাই ইউনিয়নের ওসমানের কবর স্থানের পাশের বাগানে অস্ত্র উদ্ধার করতে গেলে বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটে।
পুলিশের দাবি, এসময় এক এসআই সহ ৩ পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ সময় পুলিশ আটক এক জামায়াত নেতার কাছ থেকে ১টি সাটার গানসহ দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করেছে।

ঘটনা যাইহোক এখানে পুলিশের হাতের টিপ আছে বলতে হবে। এই প্রশংসা পাওয়ার দাবিদার তারা! সন্ত্রাসী হামলা থেকে নিজেদের বাঁচাতে এবং আটক সন্ত্রাসীকে ধরে রাখতে কি সুন্দর বেছে বেছে ডান পায়ে প্রায় একই যায়গায় গুলি দুটো করা হয়েছে! পায়ের সাথে নল ঠেকিয়ে গুলি করলে যেমন হয় সেটা তারা রাতের অন্ধকারে চোখ বন্ধ করে সঠিক যায়গায় লাগিয়ে দিতে পারে!
শেখ হাসিনার সাথে আমাদের পুলিশ বাহিনীও নোবেল পাওয়ার দাবিদার হয়ে গেল। অলিম্পিক তাদের কাছে দুধভাত খেলা।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৭

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





