১৬ ডিসেম্বর যুদ্ধ শেষ হইলেও ছাত্রলীগের যুদ্ধ চলমান আছে। বিজয়ের দিনে চট্রগ্রাম কলেজে খুল্লাখুল্লাম ভাবে পুলিশের ঘারের উপরে অস্ত্র রেখে তারা বিবাদ করলো। আজ আবার শিক্ষক নিয়োগ বোর্ডকে কেন্দ্র করে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে বন্দুক যুদ্ধ চলছে।
শনিবার দুপুর সাড়ে ১২ টায় বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরে গোলাগুলি শুরু হয়। এতে একজন গুলিবিদ্ধসহ ৭ জন আহত হয়েছেন।
পুলিশ ও প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানায়, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক নিয়োগ বোর্ড গঠন নিয়ে ছাত্রলীগের সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলে আসছিলো।
এরই জের ধরে গত বৃহস্পতিবার ছাত্রলীগের দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। এতে ১জন গুলিবিদ্ধসহ ৮ জন আহত হয়।
শনিবার সকাল থেকেই ছাত্রলীগের দু’গ্রুপ ক্যাম্পাসে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারে অবস্থান নেয়। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে উভয় গ্রুপ মিছিল শুরু করলে সংঘর্ষ বেধে যায়। এ সময় দু’গ্রপের মধ্যে কয়েক রাউন্ড গুলি বিনিময়ের ঘটনাও ঘটে। এতে বশির নামে এক ছাত্রলীগ নেতা গুলিবিদ্ধসহ ৭ নেতা-কর্মী আহত হয়।
গঠন হচ্ছে শিক্ষক নিয়োগ বোর্ড, সেখানে ছাত্রদের কি? না, সেখানেও ছাত্রলীগ আছে। ডোম নিয়োগ থেকে সুইপার নিয়োগ সব যায়গায় ছাত্রলীগ! আর কোন যায়গা বাকি রাখলা সোনারা!!
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩