(#$#$)এই পযন্ত আমি যত গ্রিক নিয়ে লেখা পড়েছি সবই প্রেম ভালোবাসা আর পাশাপাশি শুধুই নগ্নতা দেখেছি ।
(******************)এটাই আমি বুঝিনা আসলে তখনকার সময় ( গ্রিক সময় ) শুধু কি গ্রিকের দেব দেবিরাই ছিলেন ? তখন কাপড় না হয় নাই ছিল,তাই বলে কি পৃথিবীতে কোনো গাছ ছিলনা ? যা দিয়ে গ্রিক দেব দেবিদের লজ্জা স্থান নিবারন করা যেত ।
(***************) ধরলাম গাছপালা না হয় নাই ছিল বিভিন্ন ধরনের পশু,পাখিওতো ছিল,চাইলে গ্রিক দেবদেবিরা সেগুলোর চামড়া দিয়েও তাদের লজ্জা
নিবারনের জন্য পোশাক তৈরি করতে পারতেন,কিন্তু তাও তারা করেননি কেন ? ।
(###################)আসলে সত্যিই কি আজও পযন্ত কোনোদিন পৃথিবীতে গ্রিকযুগ বলে কোনো যুগ ছিল ?
নাকি শুধুই পৌরনিক রূপকথার গল্প সব।
ফ্লোরেন্স ক্যাথেড্রালের ভেতরের কিছু কথা
মূর্তিমান একটা শহর আকাশের মাঝখানে লম্বা হয়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে মহীয় ফ্লোরেন্স ক্যাথেড্রাল যা আসলে সকলের কাছে সান্টা মারিয়া দেল ফিয়োরের ক্যাথিড্রাল হিসাবে পরিচিত, এবং এর লাল টাইলযুক্ত কাপোলাগুলো দেখতে বেশ লাগছে। এই গৌরবময় শহরের প্রতীক এবং এটির প্রাকৃতির সৌন্দর্য এতটাই মনমুগ্ধ করেছে যে ফ্লোরেন্সের যেকোনও ভ্রমণ করার সময় পবিত্র ব্রোঞ্জের দরজায় একবার হলেও প্রবেশ করবেন তারপর তার সম্পূর্ণ শেষ করবেন।
তৈরির একশত পঞ্চাশ বছর পরেও এটার সৌন্দর্য এখনও সেই তৈরি করা প্রথম সময়ের সৌন্দর্যের মতই অবিকল লাগছে।এটা প্রথম তৈরি করা হয়েছিল সেই ১২৯৬ সালে। এর দীর্ঘ লম্বা গম্বুজটি পরে ১৪৩৬ সালে ফিলিপো ব্রুনেললেসি যোগ করেছিলেন। তার বিপ্লবী নকশা, যা কাঠামোর বিশাল সৌন্দর্য হ্রাস করার জন্য দ্বিতীয় অভ্যন্তরীণ গম্বুজ এবং আন্তঃসংযোগকারী ইটওয়ালা সমন্বিত করে, ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটি কীর্তি হিসাবে উদযাপিত হয়েছিল। ব্রুনেললেসির গম্বুজটি এখনও অবধি ইটের মধ্যে নির্মিত সবচেয়ে বৃহত্তম
গম্বুজ।
উনিশ শতকে এই ক্যাথেড্রাল গোলাপী, সাদা এবং সবুজ পলিক্রোম মার্বেলে তার এখন পরিচিত বিস্তৃত গথিক ফ্যাসাদ গ্রহণ করেছিল। স্থপতি এমিলিও ডি ফ্যাব্রিসের নকশাকৃত, এটা অসম্পূর্ণ স্থাপনাগুলোকে প্রতিস্থাপন করেছিল, যা ১৬ শতকে ভেঙে ফেলা হয়েছিল। বিপরীতে ক্যাথেড্রালের অভ্যন্তরটি আশ্চর্যজনকভাবে চমকপ্রদের কারণ এর বেশিরভাগ শিল্পকর্মটি মিউজিয়ো ডেল'অপেরা দেল ডুমোতে স্থানান্তরিত করা হয়েছিল।
জেত্তোর মনোমুগ্ধকর ক্যাম্পেনাইলের সাথে ক্যাথিড্রাল কমপ্লেক্সটি সান জিওভানির ব্যাপস্ট্রি এটা সম্পন্ন করেছেন। এর আকর্ষণীয় সোনার দরজা,যার আধ্যাত্মিকভাবে নাম গার্ডস অফ প্যারাডাইস। সিলিং ঝকঝক করা মোজাইক রয়েছে। এর নিকটবর্তী মিউজিও ডেল'অপেরা-তে মাইচেলঞ্জেলো, আর্নল্ফো, গিবার্তি, ডোনাটেলো, লুকা ডেলা রব্বিয়া, আন্তোনিও পোলাইওলো এবং ভেরোচ্চিওর মাস্টারপিসগুলিও বেশ প্রশংসনিয় যোগ্য।
সর্বশেষ এডিট : ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২০ রাত ৯:১৫