যেহেটু বাংলাদেশে এখনো করোনা ভাইরাস তেমন ছড়ায় নাই,তাই আমদের কোনো প্রকার ভয়ভিতি না পেয়ে এখনি প্রয়োজন
সতর্ক হওয়া এবং অন্যকেও সতর্ক করা যাতে কেউ যেন কোনো প্রকার আতঙ্কিত না হন ।করোনা'কে আমাদের শক্ত ভাবে মোকাবেলা
করতে হবে ।সর্ব প্রথম করোনা ভাইরাস ঠেকাতে বা বেশি যাতে না ছড়ায় সেইজন্য আমাদের যেটা করতে হবে সেটা হল সরকারি উদ্ধেগে
খোঁজ করে ঢাকা শহরে যে সকল ভবন,অফিস,বাসা বাড়ি,ফ্ল্যাট ও চাইনিজ রেষ্টুরেন্ট,এবং গেস্ট হাউজে বেশি বেশি বিদেশি ও চাইনিজ
লোক জনদের যাতায়েত সেগুলোকে চিহ্নিত করে সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করে দিতে হবে ।
এরপর শপিংমল,বিভিন্ন মার্কেট,স্কুল,কলেজ,ইনভার্সিটি,সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করে দিতে হবে ।তাছাড়াও বিভিন্ন স্থানে যে সকল
খোলামেলা চায়ের দোকান,খাবারের দোকান আছে সেগুলোকেও সাময়িক সময়ের জন্য বন্ধ করে দিতে হবে । এরপর অবস্থা বুঝে ব্যবস্থা গ্রহন করতে হবে । প্রয়োজন হলে জরুরি অবস্থা গ্রহন করতে হবে ।
আমাদের সকলকে অতি সিগ্রহ ঘরে বা বাসায় কিছু শুকনো খাবার জমা বা স্টক করে রাখতে হবে ।
করোনা ভাইরাস ঠেকাতে এখনি আমাদের প্রয়োজন পদক্ষেপ নেয়া,যেহেটু অলরেডি আমাদের দেশে করোনা ভাইরাস সনাক্ত
হয়েছে,তাই প্রয়োজন সতর্কতা বা সতর্ক হওয়া ।
তবে আরো কিছু কথা বলা প্রয়োজন আর সেটা হলো, করোনা ভাইরাসসহ অন্যান্য রোগের বিস্তার সীমিত পর্যায়ে রাখতে মেডিক্যল মাস্ক সাহায্য করে,তবে এটার ব্যবহারই এককভাবে সংক্রমণ হ্রাস করতে যথেষ্ঠ না।তাই আমাদের যা করতে হবে,নিয়মিত হাত ধোয়া এবং সম্ভাব্য সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে মেলামেশা না করা আর এগুলো হলো এই ভাইরাস সংক্রমণের ঝুঁকি কমানোর সর্বোত্তম উপায়।
যদিও যে কোন বয়সের মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। তবে একটা বিষয় খুব লক্ষ্যণীয় যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত শিশুদের ক্ষেত্রে এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। প্রধানত আগে থেকে অসুস্থ বয়স্ক ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাস মারাত্মক হতে পারে।তবে শহরাঞ্চলের দরিদ্র শিশুদের ক্ষেত্রে এই ভাইরাসের পরোক্ষ প্রভাব রয়েছে।তাই শিশু ও বয়স্ক লোকদের প্রতি আমাদের বেশি বেশি নজর রাখতে এবং সতর্ক থাকতে হবে ।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মার্চ, ২০২০ রাত ১১:১৮