কোক বা পেপসি কি বেশি খাবেন নাকি কম৷ একটু শিওর হন৷
পৃথিবীর ২১টি দেশে এক গ্লাস কোক বা পেপসির মধ্যে মানু্ষের একটি দাঁত ডুবিয়ে রেখে দেখা গিয়েছে যে, ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে দাঁতটি পানীয়ের মধ্যে সম্পূর্ণ গলে মিশে গিয়েছে।
কোকের মধ্যে কীটনাশক মিশানো হয় এই কারণে যাতে, দীর্ঘ দিন বোতলে থাকলেও পানিতে কোন ব্যাকটেরিয়া, ফাঙ্গাস, কীট বা পোকা না জন্মাতে পারে। তাছাড়া পানিতে থাকা জু-প্লাঙ্কটন ও ফাইটা প্লাঙ্কটন বংশ বিস্তার করতে না পারে।
কোক বা ঐ জাতীয় পানীয় খেলে কি হয়?
↓ ↓
→ নাড়ীর ভিতরের শ্লেষ্মা ঝিল্লী বা মিউকাস মেমব্রেণ পচে যায় বা নষ্ট হয়ে যায়;
→ নাড়ীর সংকোচণ, সম্প্রসারণ ক্ষমতা কমে যায় এবং খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নেয়ার ক্ষমতা কমে যায়;
→ হজম ক্ষমতা কমে যায়, বদ হজম, ফুড পয়জনিং, গ্যাস্ট্রিক, ক্ষুদামান্দ্য, ইত্যাদি অসুখ হয়;
→ স্থায়ী কোষ্ঠ কাঠিন্য হয়;
→ অনেকের শরীরের ওজন বেড়ে ওবেসিটি হয়ে যায় (সূত্র : Wikipedia);
→ শরীরে চর্বির/কোলেস্টরেল এর পরিমাণ বেড়ে যায;
→ শরীরের ক্যালসিয়াম মলিউকুল গঠন প্রক্রিয়া দুর্বল হয়ে পড়ে, হাড় দুর্বল ও নরম হয়ে যায়;
→ নারীদের প্রজনন প্রক্রিয়ায় নতুন শিশুর হাড় গঠনে ক্যালসিয়ামের অভাব হয়, নতুন শিশু প্রয়োজনীয় ক্যালসিয়াম পায় না (সূত্র : Wikipedia);
সুতরাং, আরেকটু জেনে বুঝে নেওয়াটা বুদ্ধিমানের কাজ নয় কি ?
আপনারা উত্তর দিবেন ৷৷
সর্বশেষ এডিট : ০৪ ঠা মে, ২০১৫ বিকাল ৫:০৩