অফিসের কাজে প্রায়ই বুড়িগঙ্গা পার হয়ে নৌকায় করে কালিগঞ্জ যেতে হয়। তবে সেই যাওয়া হয় সন্ধ্যার পর। কদিন আগে বিকেলের দিকে যাওয়ার সময় নৌকার উপর এই শিশুর সঙ্গে দেখা হয়। হাসিমুখ দেখে একখান ছবি তুলি। হাসির পরিমান বেড়ে যায়।
লক্ষিপুর গেছি কাজে। ভোর বেলায় নেমেছি বাসস্ট্যান্ডে। নেমে ঘুমন্ত মুখ দেখলাম। কি যে ভাল লাগলো সারারাত নির্ঘূম আমার।
এটাও লক্ষিপুরেরই ছবি। পাশাপাশি রিক্সা দাড় করিয়ে দুজন শুয়ে আছে।
একটা সাইনবোর্ড দেখে ছবি দেয়ার কারণ বোঝা কঠিন। তবে পড়লে বুঝবেন। তবে আমি বুঝি নাই। ডিজিটাল চশমা দোকান কি জিনিষ এটা আমার বোধগম্য হয় নাই। দোকান বন্ধ থাকায় জানতেও পারি নাই।
ধানমন্ডি রবীন্দ্র সরোবর থেকে তোলা ছবি। তারও তো কথা বলতে ইচ্ছে করে। বাবার সঙ্গে কথা বলছিলো ছেলেটি। পাশে মা।
এটার আমাদের বাড়ির ভিতরের তেসপাতা গাছের ছবি। রান্না করার সময় তেস পাতার দরকার হলেই আমাদের বাড়িতে থাকা মা মরা মেয়েটি উঠে যায় গাছে। নাম আদুরী। আমি ওকে নিজের মেয়ে মনে করে আদর যত্ন করি আর কি।
আমাদের বাড়ির ফুল-টাইম কাজের লোক। কথা-বার্তা পরিস্কার না। তবে খুব কাজের। সবাই ডাকে সোনা পাগলা। আমরা বলি সোনা ভাই। তার স্ত্রী বেশ সুন্দরী মহিলা। আমরা যদি মাঝে মাঝে বলি তোমার স্ত্রী কে দাও বিয়ে করবো। লাঠি নিয়ে মারতে আসে। পাগলের যে বউয়ের প্রতি এত ভাল বাসা আগে বুঝি নাই।
চরিত্র মানুষের কি এটা জানাতে সাইনবোর্ডটি টানানো হয়েছে ইন্দিরা রোডে। একটা কাজে গিয়ে সাইনবোর্ড টি ক্যামেরা বন্দি করেছি। পুরোটা পড়ুন মজা পাবেন।
এটা একটি উৎসর্গ পত্র। পড়ুর মজা পাবেন। তবে যদি পড়া যায়। হয়তো অনেকে আগেও পড়ে থাকতে পারবেন। পরীকে অনুরোধ করছি এই পত্রের সঙ্গে তার কোন সংশ্লিষ্টতা নেই।
ধন্যবাদ সবাইকে।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১১ রাত ১০:১৯

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




