আমরা অনেকেই ধর্ম শিক্ষা বই বাতিলের বিপক্ষে আন্দোলন বা প্রতিবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। তবে ভেবে দেখেছেন, এসব কী রাতারাতি হয়ে গেছে? নাহ! একদমই না। এমনও প্রতিষ্ঠান আছে যেখানে ইসলাম ধর্ম পড়াচ্ছেন হিন্দু শিক্ষক, কোথাও হিন্দু ধর্ম শিক্ষা পড়াচ্ছেন মুসলমান শিক্ষক, কোথাও খ্রিস্ট/ বৌদ্ধ ধর্ম শিক্ষা পড়াচ্ছেন মুসলমান/হিন্দু ধর্মের শিক্ষক। কোয়ালিটি এডুকেশন প্রোভাইড না করতে পাড়লে তার চেয়ে পাঠদান বন্ধ করে দেওয়াই ভালো সিদ্ধান্ত।
বিষয়টাকে একটু অনুধাবন করলে আমাদের গাফেলতি পরিলক্ষিত হবে।
# পারিবারিকভাবে ধর্মীয় শিক্ষাটা বাড়বে।
# প্রতিটি মা-বাবা তার সন্তানকে ধর্মের শিক্ষা দিতে নিজেই শিখবেন
# ধর্মের চর্চা ঘড়ে হলে সেই ঘড়ে শান্তি আসবে।
# ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানগুলোয় সন্তানদের পাঠাবেন প্রায় প্রতিটি পরিবার।
# কুরআনের আয়াত লিখা বইগুলো আর আম-কাঠাল, ঝালমুড়ি আর পান-বিড়ির দোকানে পাওয়া যাবে না ।
# কেউ তার সন্তানকে নিশ্চিত অনৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করে তাদের থেকে ভালো কিছু আশা করবেন না।
সরকারের সিদ্ধান্ত আমার আপনার পছন্দ না হতেই পাড়ে। তবে, আমরা চাইলে তার প্রতিবাদ ভালো কিছু দিয়েই করতে পাড়ি। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বাচ্চাদের পাঠানো শুরু করেন। দেখবেন ২-৩ মাস পরই নতুন সিদ্ধান্ত আসবে। কারণ শয়তান ভালো কিছু হোক তা চাইবেই না।
বিঃদ্রঃ আমার একান্ত মতামত। আমি একাই এর দায়ভার নিতে প্রস্তুত।
সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জুলাই, ২০২২ রাত ১১:৪৭