ব্লগে কপিপেস্টে জড়িত ব্লগারদের তালিকা
ব্লগে সাম্প্রতিক সময়ে কপিপেস্ট নিয়ে যত আলোচনা হয়েছে, সম্ভবত অন্য কোন সময়ে এটা নিয়ে এতো আলোচনা হয় নি । এটার পেছনে মূল কারণ হচ্ছে আগে কখনই কপিপেস্টের পক্ষে এতো বিপুল... ...বাকিটুকু পড়ুন
ব্লগে সাম্প্রতিক সময়ে কপিপেস্ট নিয়ে যত আলোচনা হয়েছে, সম্ভবত অন্য কোন সময়ে এটা নিয়ে এতো আলোচনা হয় নি । এটার পেছনে মূল কারণ হচ্ছে আগে কখনই কপিপেস্টের পক্ষে এতো বিপুল... ...বাকিটুকু পড়ুন
মনে পড়ে...
লম্বা কুউউ ডাকের সেই হুইসেল,
বাষ্প শকট চালিত একটি ট্রেনের
ঘরঘর করে চলে যাওয়া, দূরে কোথাও!
বিলের ওপার দিয়ে গভীর নিশীথে,
বুকটা বিদীর্ণ করে চলে যেত প্রতি রাতে।... ...বাকিটুকু পড়ুন
আপনারা মোটামুটি অনেকেই জানেন কালীগঞ্জের নাগরির কাছাকাছি আমারা একটুকরো জমি কিনে সেখানে গ্রামীণ প্ররিবেশে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য আশ্রম নির্মাণ করেছি। আমাদের পরিবার, আত্মীয় স্বজন, বন্ধুবান্ধব সকলের জন্যই আশ্রম উন্মুক্ত।
পদ্মা সেতুর টোল বেশী তাই সমালোচনা চলছে৷
এবার আসি ফেরির কষ্টের কথায়,
ফেরিতে খরচ কম হলেও মান্ধাতা আমলের ফেরি দিয়ে চলতো পারাপার৷ ছিলনা ওয়াশ রুমের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা৷
নারীদের... ...বাকিটুকু পড়ুন
আপনারা মোটামুটি অনেকেই জানেন কালীগঞ্জের নাগরির কাছাকাছি আমারা একটুকরো জমি কিনে সেখানে গ্রামীণ প্ররিবেশে কিছুটা সময় কাটানোর জন্য আশ্রম নির্মাণ করেছি। আমাদের পরিবার, আত্মীয় স্বজন, বন্ধুবান্ধব সকলের জন্যই আশ্রম উন্মুক্ত।
অনেক দিন পর নিজের একাউন্ট পুনরুদ্ধার করেছি।অতএব এলোমেলো ছবি দিয়ে জ্বালাতন
কর্ণাটক দর্শন
চোখ আটকে যায় টেলিভশনের স্ক্রলে। আশুলিয়ায় চলন্ত বাসে
জরিনা হত্যাকাণ্ড: পুত্রবধূ আটক।
আহা রে!
মেয়ের বাড়িতে দাওয়াত খেতে এসেছিলেন জরিনা। বাবাসহ। শহুরে জীবনে অভ্যস্ত
নন বাবা, তাই বিকেলেই বাড়ি ফেরার জন্য বাস ধরা। জরিনা কি
দুঃস্বপ্নেও ভেবেছিল এইরকম হবে তার যাওয়া! শেষ যাওয়া!
এভাবে? এতো নির্মমভাবে? কেন? আশুলিয়ায় বাস থেকে ফেলে
চল্লিশোর্ধ জরিনাকে হত্যা করল কে? বাসের লোকজন? নাকি
ছদ্মবেশি ̄স্বজনরা? এমন হাজারও প্রশ্ন আমার মনে আসে। আসাটা
অযৌক্তিকও নয়। কারণ জরিনার ক্যান্সার ছিল। জরিনা হতদরিদ্র
ছিল। জরিনার পুত্রবধু এখন কী বলবে? তোমরা জানতে চাও, কী
করে মানুষ মানুষকে হত্যা করে? যারা তাকে মেরেছে তাদের কী
একবারও মনে হয়নি, ওই অসুস্থ নারীটি তাদের মা হতে পারত?
মনে তো হয়নি... ...বাকিটুকু পড়ুন
গ্রামীন জীবন মানেই বহু বর্ণ ও কর্মের সমাহার, নিত্য-ণৈমিত্কি কাজ। কাজের ফাঁকে ফাঁকে গাল-গল্প আর শরীর জুড়িয়া নেওয়া। বাউলা বাতাসে ভাললাগার অনুভূতি। গাছে গাছে ফলের সমাহার, পথে প্রান্তরে ঘাস, লতা, পাতা, ফুল, পাখিদের আনাগোনা আর কত কি বিচিত্র কর্মযজ্ঞ..............................।
............................................................।