somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

করোনা রঙ্গঃ চুদক ও ঘুদক গঠন এখন সময়ের দাবী

১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


আজকের শিরনাম পাঠের পরে আপনারা হয়তো বলবেন, এ কেমন শিরনাম, এর মানেই বা কি! হ্যা, এই শিরনাম দেয়ার ও দাবী তোলার পেছনে একটা কারন আছে। দেশে দেশে হানা দিয়েছে করোনা ভাইরাস। বিশ্বের এমন কোন দেশ নেই যে দেশে এই ভাইরাস আক্রমন করেনি এবং প্রাণ কাড়েনি! এমন ভয়াবহ পরিস্থিতিতে খোদ রাষ্ট্রযন্ত্রই শঙ্কার মধ্যে আছে। বিশ্বের পরাক্রমশালী ও প্রভাবশালী রাষ্ট্রনায়কতো বটেই দুর্বলদেরও কপালে চিন্তার বলিরেখা দেখা যাচ্ছে। সকলে মিলে এই ভাইরাস মোকাবেলায় ব্যস্ত হয়ে পরেছেন। শুধু যে রাষ্টনায়করা তা কিন্তু নয়। ধনীরাও এগিয়ে আসছে যার যার সামর্থ ও আবেগ অনুযায়। সেখানে আমাদের দেশের কিছু মানুষ ব্যস্ত আছে চুরি আর কমিশন নিয়ে। কমিশন একটু ভদ্র ভাষা হয়ে গেলো। আসলে ঘুষ বলাই বাঞ্চনীয়। আমাদের সামনে আরো খারাপ সময় আসছে। এমন পরিস্থিতিতে বর্তমানে ও ভবিষ্যতে চুরি ও ঘুষ বন্ধ করা জরুরী হয়ে পড়েছে এবং পড়বে।

আমরা সবাই জানি দুদক সম্পর্কে। দুর্নীতি দমন কমিশন বা দুদক বাংলাদেশে দুর্নীতি দমন, নিয়ন্ত্রণ ও দুর্নীতি প্রতিরোধে গঠিত একটি কমিশন। ২০০৪ সালের ৯ মে দুর্নীতি দমন আইন অনুসারে কার্যকর হয়েছে দুদক। একজন চেয়ারম্যান ও দুজন কমিশনার নিয়ে গঠিত দুর্নীতি দমন কমিশন ঢাকার সেগুনবাগিচা থেকে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে। এ সংস্থার লক্ষ্য হচ্ছে দেশে দুর্নীতি ও দুর্নীতিমূলক কাজ প্রতিরোধ করা। যে কোনো ব্যক্তি অথবা সংস্থার বিরুদ্ধে কমিশনের একতিয়ারভুক্ত বিষয়ে কোনো অভিযোগ সমন্বিত জেলা কার্যালয়, বিভাগীয় অথবা সেগুনবাগিচা, ঢাকাস্থ প্রধান কার্যালয় প্রেরণ করা যায়। দুদক কতটা কার্যকরী তা যদিও প্রশ্নসাপেক্ষ বিষয়। অনেকে দুদকের প্রতি আস্থা রাখতে পারছে না, আর না পারার কারনও আছে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে দুদক চুনোপুঁটি ধরছে বলে অভিযোগ উত্থাপন করে। বিশাল জনগোষ্ঠীর বাংলাদেশে জনবল সংকট একটা কমন কথা। এমন কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান নেই যেখানে জনবলের সংকট নেই। যদিও বেকার সমস্যা সমাধান করতে পারেনি কোন সরকারই। তবুও অনেক দুর্নীতিবাজ আছেন এখন দুদকের কারনে তটস্থ। অল্প অল্প ধরলেও ধরা শুরু হয়েছে। এমন অনেক সেক্টর আছে যেখানে প্রকাশ্যে ঘুষ গ্রহণ চলতো। কিছু কিছু জায়গায় দুদক হানা দেয়ার পর একটু হলেও দুর্নীতিবাজরা পর্দানশীন হয়েছে। ঘুষ গ্রহণ হয়তো র‌্যাপিড আকারে কমেনি। কিন্তু একটু হলেও ধাক্কা খেয়েছে। এমন আরো সংগঠন বা সংস্থা গঠন করেছে সরকার, যার কারনে কিছু কিছু সেক্টরে একটু হলেও ধাক্কা লেগেছে। একদিন একটি রাত শেষে ভোর হওয়ার পর আমরা দেখবো সবাই ভালো হয়ে গেছেন, অনিয়ম কমে গেছে, সবাই সাধু-সন্যাসী হয়ে গেছেন এমনটা শুধু স্বপ্নেই ভাবা যায়। আমরা যেহেতু ভাত খাই, তাই ঘুষও খাই। কেউ একটু বেশি খায়, কেউ পরিমানে কম হলে খায় না! অনেকে আছেন সুযোগের অভাবে এখনও সৎ! দুদক দরকার ছিলো। সময়ের প্রয়োজনেই দুদক গঠন করা হয়েছিলো। সময়ই বলে দেবে কতটা সফল হয়েছে তারা। আমি যেহেতু আশাবাদী মানুষ তাই মনে করি একদিন দুদক সফল হবেই। কেউ না কেউ এসে এমন শক্ত হাতে হাল ধরবে যে দুদককে গন্তব্যে পৌছে দিবে। সেদিন মানুষ ভুলেও দুর্নীতি করতে সাহস পাবে না। মানুষ বাঁচে আশায়। আমিও আশায় রইলাম।

দেশে একসময় সন্ত্রাস এমন ভাবে মাথা চাড়া দিয়ে উঠেছিলো যে সরকার তার নিয়মিত বাহিনী দিয়ে দমন করতে পারছিলো না। নিজের দলের অনেকেই সন্ত্রাস, চাঁদাবাজীর সাথে জড়িয়ে পড়েছিলো। এর পরেই গঠিত হলো র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটলিয়ন বা র‌্যাব। বাংলাদেশের আভ্যন্তরিক সন্ত্রাস দমনের উদ্দেশ্যে গঠিত চৌকস বাহিনী হিসাবে সমাদৃত র‌্যাব। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীনে পরিচালিত এই আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ২০০৪ সালের ২৬ মার্চ গঠিত হয় এবং একই বছরের ১৪ এপ্রিল (পহেলা বৈশাখ) তাদের কার্যক্রম শুরু করে। বাংলাদেশ পুলিশ, বাংলাদেশের সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যদের নিয়ে র‌্যাব গঠিত হয়। ঢাকার উত্তরায় সদর দপ্তর গঠন করে এর কার্যক্রম পরিচালনা শুরু করে। প্রতিটি সংস্থারই কিছু সুনাম ও দুর্নাম থাকে। র‌্যাবও এর বাইরের কোন সংস্থা নয়। সন্ত্রাস দমন, চাঁদাবাজী বন্ধে র‌্যাবেরও রয়েছে আকাশ ছোঁয়া সুনাম। একই সাথে রয়েছে বিচার বহির্ভূত হত্যা, খুন, গুম, চাঁদাবাজীসহ অনেক অনৈতিক কর্মকান্ডে জড়ানোর অভিযোগ বা বদনাম। সে যাই হোক, কাজ করতে গেলে ভুল ত্রুটি হবেই। সেই ভুল ত্রুটি যদি ইচ্ছাকৃত হয় বা আইনের ভাষায় মিনস রিয়া অর্থাৎ অপরাধমূলক মন বা দোষী মন নিয়ে করে থাকে সেটাই পরিত্যাজ্য। এই র‌্যাব গঠনের আগে দেশে বিশেষ করে দক্ষিণাঞ্চলসহ রাজধানীতে প্রতিদিনই খুন, গুম, চাঁদাবাজী চলতে। দেশের অন্যান্য অঞ্চলে চলতো খুনখারাপি, মাদক কেনা-বেচাসহ নানান অপরাধ। দেশে তখন বুক ফুলিয়ে চলতো মুরগি মিলন, কানকাটা মফিজ, গালকাটা জব্বার, পিচ্চি আবুল, ধলা কসাই এমন নানান খেতাবে ভরপুর ভয়ংকর সন্ত্রাসীরা। কালো পোশাক পড়া, কালো কাপড়ে মাথা ঢেকে, কালো চশমা পড়ে র‌্যাব মাঠে নামার পর এদের বেশিরভাগকেই হয় ভোগে পাঠিয়ে দিয়েছে অথবা ধরে ধরে আইনের আওতায় এনে জেলে পুরেছে। শিশুরা এখন শাকচুন্নি আসবে বললে ভয়ে না ঘুমালেও সন্ত্রাসীরা র‌্যাব আসছে বললে প্যান্টে হাগু-মুতু ছেড়ে দেয়। ভয়টা দরকার ছিলো। সন্ত্রাস, চাঁদাবাজী, দস্যুতা অনেকেই ছেড়েছে র‌্যাবের ভয়ে এটা স্বীকার করতেই হবে। একদিন র‌্যাবও তার সকল বদনাম ঘুচিয়ে মানুষের বন্ধু হয়েই আবির্ভূত হবে। এই আশাটা করা খুব বাড়াবাড়ি নয়। এমন এক কমান্ডার আসবে যে নিজের দলেল ভিতর শৃঙ্খলা আনবে, শৃঙ্খলা আনবে সমাজেও।

এভাবেই আরো কিছু সংস্থা গঠন এখন সময়ের দাবী। দেশ যখন করোনায় বেহাল তখন সরকার মানুষের কল্যানে কাজ করতে গিয়ে জনবান্ধব অনেক প্রকল্প হাতে নিচ্ছে। খাদ্যবান্ধব প্রকল্পের অংশ হিসাবে চাল দিচ্ছে ন্যায্যমূল্যে। আর সেই চাল কোথায় যাচ্ছে তা আমরা সবাই অলরেডি জেনে গেছি। অনেক চেয়ারম্যান আছে যারা শত শত বস্তা চাল নিজের গুদামে মজুদ করছে। দশ টাকার চাল পরে সুযোগ বুঝে বিক্রি করবে ত্রিশ-চল্লিশ টাকা দরে। রাতারাতি টাকার পাহাড় গড়ে ফেলবে। ডিলাররা কিছু চাল দিয়ে বাকীটা বিক্রি করছে কালোবাজারে। কালো বাজার কিন্তু কালো না বা রাতে বসে না। গোপনে সরিয়ে নেয়া হয় নিজের গুদামে। সবাই এখন দোষ দেয় যে, দলের সভাপতি চাল চুরির দায়ে গ্রেফতার! সভাপতি আর কেউ নয়, সে ঐ এলাকার ডিলার। এখনতো সভাপতিই চুরি করবে। কারন আমরা একটা প্রবাদ জানি, যার বাপে হাটে যায়, তার পোলায়ই কলা খায়। অন্য দল যখন ক্ষমতায় থাকে তখন এই দলের নেতারা তো ডিলারি পায় না। যখন যে দল ক্ষমতায় বসা থাকে তখন সেই দলের নেতা-কর্মীরাই চেয়ারম্যান হয়, ডিলার হয়। তখন তো সেই সভাপতিই চাল চুরি করবে। আর পানি সবসময় নিচের দিকে গড়ালেও টাকা কিন্তু উপর দিকে গড়ায়। কেমন? এই নেতারা ডিলারি পেয়েছে তখন, যখন সে এলাকার সভাপতি হয়েছে বা নেতা হয়েছে। এই সভাপতি বা পদস্থ নেতা হওয়ার জন্য তার বিশাল বিনিয়োগ করতে হয়েছে। সম্মেলনের সময় কেন্দ্র থেকে আসা নেতাদের আদর আপ্যায়ন করতে হয়েছে, খুশি করতে হয়েছে। আর সেই কেন্দ্রীয় নেতাদের মনোরঞ্জনের জন্য তাকে বিশাল অংকের টাকা খরচ করতে হয়েছে। সেই টাকা তো তার তুলতে হবে! বাপের টাকা ভেঙ্গে কেউ কি পদ-ডিলারি-চেয়ারম্যানী বা নেতাগীরি নেয়? নেয় না। এভাবেই টাকা বিনিয়োগ করে নেতা-ডিলার-চেয়ারম্যান হয়। হওয়ার পর সেই বিনিয়োগের টাকা তুলতে চুরি-ছ্যাচরামী-অপকর্ম করতে হয়। একটা রাজনৈতিক দলের দু’চার-দশজন ভালো হলেতো হবে না। উপর থেকে যদি ভালো হতো তবে নিচের এরাও ভালো হতো। আর ন্যায্যমূল্যের চাল খাদ্যগুদাম থেকে ত্রাণ বিতরণ কেন্দ্রে নেয়া পর্যন্ত ঘাটে ঘাটে পানি খরচ করতে হয়। পরিবহন খরচ তুলতে হয় ঐ চাল থেকেই। সেটা পোষাতে গিয়ে অনেকে পরিমানে কম দেয়। আর পরিমানে কম দিয়ে অপরাধ শুরুই যখন করেছে তখন চুরি করে আরেকটু অপরাধ করতে বিবেক বাঁধা দেয় না। দেশে এই চুরি প্রতিরোধেই গঠন করা দরকার চুদক বা চুরি দমন কমিশন। চুদকের কাজ হবে এসব চুরি দমন করা। ওৎ পেতে থাকবে চুদক। যেখানেই চুরি সেখানেই হাজির হবে চুদক। একদিন দেখবেন চুদকের ভয়ে এসব চুরি থেমে গেছে। কিভাবে গঠন করতে হবে সেটা বিজ্ঞজনরাই ঠিক করবেন। আমি আমার ভাবনা শেয়ার করলাম মাত্র। একদিন নিশ্চই চুরি মুক্ত বাংলাদেশ দেখতে পাবো। সেই স্বপ্ন দেখাটা আমার অধিকার।

প্রলয়ংকারী করোনার আঘাত মোকাবেলায় দেশের অর্থনীতি, সামাজিক নিরাপত্তা রক্ষার বা অর্থনীতির চাকা সচল রাখার জন্য হাজার হাজার কোটি টাকা প্রনোদনা ঘোষণা করা হয়েছে। এই হাজার হাজার কোটি টাকা যখন লেনদেন শুরু হবে তখন শুরু হবে না বেড়ে যাবে ঘুষ লেনদেন। ঘুষ লেনদেন আমাদের দেশে আগে থেকেই আছে। আমাদের দেশে মসজিদের জন্য বরাদ্দ টিআর এর চাল-গম-টাকা ঘুষ বিনা ছাড় করা যায় না। এমন অনেক নজীর আছে। মসজিদের টিআর এর চাল-গম-টাকা ছাড় করাতে মসজিদ কমিটি দানের বাক্স ভেঙ্গে ঘুষখোরদের হাতে ঘুষ তুলে দিতে বাধ্য হয়। সামনে আরো খারাপ সময় আসতেছে। সেই সময়ে মানুষ যেভাবে পারবে নিজেকে দাড় করাতে রাষ্ট্রের কাছে হাত পাতবে। প্রাপ্য টাকার বড় একটা অংশ যাতে ঘুষ দিতে না হয় সেই ব্যবস্থা এখনই করতে হবে। তাইতো আমার মনে হয় ঘুদক গঠন এখনই প্রয়োজন। আগের ঘুষখোর এবং সামনের সময়ের ঘুষখোরদের দমন করতে ঘুদকই কার্যকর পদক্ষেপ নিতে পারবে। দেশে এমন কোন সেক্টর নেই যেখানে ঘুষের জ্বালা নেই। ঘুষ লেনদেন বন্ধ করতে পারলে দেশ আরো অনেক দূর এগিয়ে যাবে বলে আমি বিশ্বাস করি। অর্থনীতির চাকা স্বচল রাখার জন্য বরাদ্দকৃত টাকা যেনো এহাত ওহাত করে বাইরে পাচার হয়ে না যায় সেদিকে নজর দিতে হবে। আমাদের দেশের সরকারী বড় বড় অসৎ কর্মকর্তারা, অসৎ নেতারা, অসৎ ব্যবসায়ীরা টাকা হাতিয়ে পাঠিয়ে দেয় বিদেশে। কেউ কি শুনেছেন, এ পর্যন্ত কোন কৃষক বা কোন খেটে খাওয়া মানুষ, অশিক্ষিত মানুষ বিদেশে দেশের টাকা পাচার করেছে? বলতে পারবেন না, কারন কেউ পাঠায়নি। কিন্তু অসৎ শিক্ষিত অমানুষগুলোই দেশের টাকা বিদেশে নিয়ে মোজ-মাস্তি করছে। একদিন দেশ ঘুষমুক্ত হবে। হবে নিশ্চই একদিন। ঘুষ সাধার কারনে কর্মকর্তারা অসৎ ব্যক্তিদের আইনের হাতে তুলে দেবে এমন স্বপ্ন দেখায় কোন দোষ আছে বলে আমি মনে করি না। আর স্বপ্ন দেখতেতো ঘুষ দিতে হয় না।


সংকট থাকবে না। আধার কেটে যাবে। নুতন আলোর অপেক্ষায় আছি আমরা সবাই। আলো শুধু করোনা ভাইরাসই আড়াল করেনি। আমাদের দেশের চুরি, ঘুষ, দুর্নীতিও আলোকে আড়াল করে রেখেছে। আমাদের দেশেও একদিন নতুন আলো উঠবে। আলো ঝাটকা মেরে উঠে না। সময়ের কিছুটা তারতম্য হয়। তাইতো দেখি দেশের সকল এলাকায় একসাথে ভোর হয় না, একসাথে রোজার সাহরি খাই না, ইফতার করি না। আস্তে আস্তে আলো আসে, আলো যায়। এটা হয়তো দূরত্বের কারনে হয়। আলোও আস্তে আস্তে ছড়িয়ে যাবে। এক পর্যায়ে তীব্র আলোয় আলোকিত হবে সারাটা দেশ। সবাই তখন নতুন আলোয় অবগাহন করবে। অমিত সম্ভাবনার দেশ বাংলাদেশ। নতুন ভোরের আশায় আমরা সবাই তাকিয়ে আছি। আসুন সবাই ভালো হই। সবাই ভালো হলেই ভালো থাকবে দেশ। একজন করোনা রেগি যেমন সাড়া বিশ্বকে কাপিয়ে দিয়েছে তেমনি একজন চোর-ঘুষখোর-দুর্নীতিবাজ-অসৎ লোক দেশটাকে অসুস্থ্য করে ফেলতে পারে। ভালো থাকুক সোনার দেশ।
সর্বশেষ এডিট : ১৪ ই এপ্রিল, ২০২০ বিকাল ৪:৪২
৩টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমার কিছু ভুল!

লিখেছেন মোঃ খালিদ সাইফুল্লাহ্‌, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১:৪৮

১। ফ্লাস্কে চা থাকে। চা খেতে টেবিলে চলে গেলাম। কাপে দুধ-চিনি নিয়ে পাশে থাকা ফ্লাস্ক না নিয়ে জগ নিয়ে পানি ঢেলে দিলাম। ভাবছিলাম এখন কি করতে হবে? হুঁশ ফিরে এল।... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশের লোকসংস্কৃতিঃ ব্যাঙের বিয়েতে নামবে বৃষ্টি ...

লিখেছেন অপু তানভীর, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ৯:০০



অনেক দিন আগে একটা গল্প পড়েছিলাম। গল্পটা ছিল অনেক এই রকম যে চারিদিকে প্রচন্ড গরম। বৃষ্টির নাম নিশানা নেই। ফসলের মাঠ পানি নেই খাল বিল শুকিয়ে যাচ্ছে। এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

বাংলাদেশি ভাবনা ও একটা সত্য ঘটনা

লিখেছেন প্রকৌশলী মোঃ সাদ্দাম হোসেন, ২৪ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১০:১৭


আমার জীবনের একাংশ জুড়ে আছে; আমি চলচ্চিত্রাভিনেতা। বাংলাদেশেই প্রায় ৩০০-র মত ছবিতে অভিনয় করেছি। আমি খুব বেছে বেছে ভাল গল্পের ভাল ছবিতে কাজ করার চেষ্টা করতাম। বাংলাদেশের প্রায়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×