somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

আজও সেই মায়াবিনী কে ভুলতে পারিনি !!!! ৩)

০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
পূর্বের পর্ব : মায়াবিনী (1)


পূর্বের পর্ব : মায়াবিনী (2)





কলঙ্কহীন পূর্ণিমার চাঁদ ।নাদুস-নুদুস কমনীয় অবয়ব ।কোমল কান্তি ,কাজল টানা চোখ , সুনীলে কৃষ্ণ নয়নমনি ,মায়াবী চাহুনি ,ছুয়ুফী ভ্রু যুগল ।পরিমানমত উন্নত নাসিকা ;মুক্তারযত দন্তরাজী,আবিরী ওষ্ঠ ,চন্দ্রানী কপাল ,আপেলী ছুরাত,আবীরে লাবান রং ,ঘন কৃষ্ণ কেশ, ননী পেলিওকায় , স্বল্প ভাষী -হাসিলে মুক্তা ,কাঁদিলে মানিক ,কথা বলিলে স্বজন ,মৌনে ঋষি ,গম্ভীর শান্তশিষ্ট নম্র-ভদ্র ।
কি আশ্চর্য সুন্দরী মানবী তুমি! তোমাকে দেখলেই কেমন যেন পাগল হয়ে যায় পৃথিবীর প্রকৃতি। তোমাকে কোন দৃষ্টান্ত জন্য বুঝি সৃষ্টি করেছেন, মহাময় বিধি! এত সুন্দর তুমি প্রকৃতিও হারমানে অপরুপ পূর্ণিমার জোস্না তোমার মোহনীয় রুপে; নিস্প্রভ হয়ে যায়! তোমাকে কল্পনায় সবাই অন্ধকার ঘরে উপস্থিত করে ; দেখে আমার অন্ধকারাচ্ছন্ন ঘর- তোমার নূরালোকিত রুপে অসম্ভব আলোকিত, আর কারো ইলেক্ট্রিক বাল্ব জ্বালাতে হয় না।মালয়ানিলে তোমার আওলা কেশে হিল্লুল তুলছে ।তার সাথে যোলফী যেন আরো সৌন্দর্য বাড়িয়ে দিছে ।




তুমি আসবে বলে আজও জেগে আছে চাদ হে চান্দ একটু দুরে যাও
আমি প্রিয়তমাকে দেখি তার হাসির ঝংকারে গগণের তারাকরাজির বৃষ্টি হয়
কবে তার নয়নপুত্তুলী ডেকে দিয়েছে জুলফীর কাল ক্যাশে
আনত নয়নে কেটেছে রজনী গভীর নিরব নির্জনে ।কবে হবে তোমার মিলন ?
কত পথ চেয়ে বসে থাকা এক তৃষ্ণার্ত চাতকের মত ,
দেখেছি আলবদরের জ্যোতিষ্মান আবার দেখেছি ক্ষয়ে যাওয়া পূর্ণ শশী ।
তিমিরাচ্ছন্ন রাত্রীতে একা একা আনমনে তার চিন্তা-চেতনায় ডুবে আছি কতক্ষন জানি না ।


ভালবাসি বলে চাদকে বলব তুমি
জ্যোস্না দিওনা আমার প্রিয়ার
রুপ উপভোক করতে দাও ,
বাতাসকে বলব তুমি আরো
তীব্রবেগে ধেয়ে আস প্রিয়ার
কেশ গুলি এলোমেলো করে
সৌন্দর্য্য বাড়িয়ে দাও ।
ঝর্নাকে বলব তুমার কলতান
বন্ধ করে দাও আমার প্রিয়ার
মুগ্ধকর নুপুরের ঝংকার শুনি





কখনো কখনো এই মনের মাঝে কিছু না বলা কথা জমা হয়ে যায় , যা তোমাকে বলতে গিয়েও আমি বলতে পারিনি । সেই কথা গুলো বলার আগেই তুমি এই হৃদয় টাকে চূর্ণ বিচূর্ণ করে দিয়ে চলে গেছো নিজের কিছু স্বপ্ন নিয়ে । আর এখন আমার এই নাবলা কথা গুলো এক একটা নির্ঘুম রাতের চাঁপা কান্না । এই না বলা কথা গুলোই হৃদয়ের গহীনের এক যন্ত্রণা । যা আমাকে প্রতিদিন যত্ন করে কাঁদায় । আমাকে বার বারমনে করিয়ে দেয় প্রতারিত এক ভা
লোবাসাকে । মনে করিয়ে দেয় এমন একজনকে যে চোখের পলকে বদলে নিতে পারে নিজেকে , যে চোখের পলকে ভুলে যেতে তার সাজানো স্বপ্ন গুলোকে । সত্যিই আমাকে মনে করিয়ে দেয় এমন একজনকে যে কারো ভালোবাসা নিয়ে খেলা করে , আমাকে মনে করিয়ে দেয় এমন একজনকে যে তিলতিল করে দেখা স্বপ্ন গুলোকে ভেঙ্গে আনন্দ পায় । তোমাকে দেয়ার মত কোন উপমা নেই আমার কাছে। তোমাকে বলার মত ভাষাও আজ আমি হারিয়ে ফেলেছি । শুধু কিছু নীরবতা আর নিঃসঙ্গতাই যেন আমার না বলা সব কথা । কাউ কে মন থেকে ভালোবাসার এক প্রাপ্যতা । তবুও চাই কষ্ট তোমায় স্পর্শ না করুক ।তবুও চাই কোন কিছু হারানোর যন্ত্রণা তোমাকে নির্বাক না করুক ।তবুও চাই ভালো থাকো যতটা ভালো থাকতে চেয়েছ তার চেয়েও বেশী ভালো থেকো ।

খুব ভালবাসতাম আমি তাকে,সেও হয়ত ভালবাসত।স্বপ্নের ছোট্ট একটা পৃথিবী ছিল আমাদের।বেশ কিছু দিন থেকেই তার মাঝে অনেক পরিবর্তন দেখতে পায় আমি।সে এখন অনেক বড় ভাবে নিজেকে।মানুষকে মানুষ ভাবতেও ভুলে গেছে।এতটাই স্বার্থপর হয়ে গেছে সে যতটা স্বার্থপর হলে নিজেকে ছাড়া আর কিছুই ভাবা যায়না।তার অহংকার আর দম্ভ তাকে আমার থেকে অনেক দূরে নিয়ে গেছে।অনেক চেয়েছিলাম তার সাথে থাকতে কিন্তু সে চাইনি।আমাকে দূরে সরানোর ইচ্ছাটা তার প্রবল ছিল।তার সব চাওয়া পূর্ন করে আজ আমি তার থেকে চির বিদায় নিলাম,আর কোনদিন তার কাছে ফিরবনা আমি।সে আজ মহাখুশী।এই খুশী তার অম্লান থাক চির জীবন।আমি চাইনা আমার পাখিটা আমাকে কোনদিন মিস করুক............
ভাল থেক প্রতিদিন..................আজীবন....মুখে যতই বলি তোমাকে ভালোবাসিনা কিন্তু বিশ্বাস কর তোমাকে একটুকুও ভুলতে পারিনা..পারিনা মন থেকে মুছে ফেলতে তোমার সাথে কাটানো মুহূর্তগুলো..প্ ­রতিটি মুহূতে তোমার কথা মনে পরে,তোমাকে কাছে পেতে ইচ্ছে করে...ইচ্ছে করে প্রচন্ড আবেগে জড়িয়ে ধরে বলি,সত্যি জান তোমাকে এখনও অনেক ভালোবাসি ।

আমি জানি আমার জন্য তুমি তোমার বি জি মোবাইল অফ করে রাখো । আমি জানি আমার কথা শুনলে তোমার রাগ হয় । তবে তুমি কি জানো আমি এখন তোমার বন্ধ সিম এ পাগলের মত রিং দিতে থাকি । পরিশেষে এতটুকু বলতে চায় সুখি তুমি ? তবে জানো কাওকে কাঁদিয়ে কেও কোনোদিন সুখী হতে পারে না , আর যদি সুখী হও তাও অল্প সময়ের জন্য ।

যে মানুষটা আপনাকে জীবন দিয়ে ভালবাসে তাকে কখনো কোনো অবস্থায় কষ্ট দিয়েন না , তাকে কষ্ট দিয়ে কখনই আপনার ভালো লাগবে না, দেখবেন কেমন জানি একটা অপূর্ণতা রয়ে গেছে , আপনি কিছুতেই ভালো করে মন বসাতে পারবেন না , জেদ করে ভুলে থাকতে চাইবেন, কিন্তু মন কখনো সেটা মানবে না , আপনার ভালো লাগা খারাপ লাগা তার কাছে সব বলুন, দেখবেন আপনার মনের অনেক খানি কষ্ট দূর হয়ে গেছে , তার ভালবাসার একটি শব্দ মন থেকে অনুভব করুন , দেখবেন মনে হবে এই পৃথিবীতে আপনার চেয়ে সুখী আর কেউ নেই...




একটা সময় ছিলো যখন মনে হচ্ছিলো, বুকের ভিতর থেকে প্রতিটা শিরা, উপশিরা আরো কি কি যেন সব থাকে, ওসব একে একে ছিড়ে ফেলা হচ্ছিলো '' - যারা প্রেমে পড়েছে্ন তাদের একবার হলেও নিশ্চয় এই একাকীত্বের এই অভিজ্ঞতা আছে। আর প্রেমে পড়েনি কে? চোখের কোনা দ
িয়ে একজনকে দেখার বিশেষ ইচ্ছা তো মনে হয় কোনো না কোনো এককালে সবারই হয়েছে। যখন চোখের কোণা দিয়ে সেই একজনের সাথে আরেকজনের ছায়া দেখা গেছে, তখন যে ফিলিংসটা হয়, সেটার কথাই বলছি।

কখনো কখনো যার জন্য কান্নায় বুক ভাসান,জীবনাটা দিয়ে দেবার কথাও ভাবেন, তখন সে ছাড়াও আশেপাশে যে মানুষ আছে, তা চোখে
দেখেন না। নিজে নিজে কমপ্লেইন করেন, "কেউ আমাকে ভালোবাসে না"! কিন্তু কোথায়, আপনি কি সবাইকে ভালোবাসেন??? একজনকে ভালোবেসে তার কাছ থেকে কিছু না পেয়ে জীবন দেয়ার চেষ্টা করছেন??

আজ আর কারো প্রতি কোনো রাগ অভিমান নেই। বোবা চাপা কষ্টগুলোও হয়তো আর সহ্য করতে হবেনা। আজ না ফেরার দেশে পারি জমাতে ইচ্ছা করছে। তোমাকে পাবোনা বলে বলছি না নিজের হেরে যাওয়াটাকে মেনে নিতে প কাল সকালের আলো আর দেখবনা হয়তো। অন্ধকারটাকে আপন করে নিলাম। ভাল থাকব বলে ......
আজ আর কারো প্রতি কোনো রাগ অভিমান নেই। বোবা চাপা কষ্টগুলোও হয়তো আর সহ্য করতে হবেনা। আজ না ফেরার দেশে পারি জমাতে ইচ্ছা করছে। তোমাকে পাবোনা বলে বলছি না নিজের হেরে যাওয়াটাকে মেনে নিতে প কাল সকালের আলো আর দেখবনা হয়তো। অন্ধকারটাকে আপন করে নিলাম। ভাল থাকব বলে

আমারো এমন একটা সময় ছিলো, হাতের কাছে সব জীবণ নাশক জিনিষ রাখতে চাইতাম। তখন একজনের একটা কথা খুব কানে লাগছিলো, "তুমি হয়তো জানো
না, তোমার সামনে খুব বিশাল সুখের জিনিষ আসছে দেখেই এখন কষ্ট পাচ্ছো" তখন খুব কেয়ার না করলেও এখন মানি।

আমাদের জীবণটা এমনই, কষ্ট আসে, তারপর আসে সুখ, তারপর সেই সুখ কমার কষ্ট, তারপর আরো বিশাল সুখ, আবার সেই সুখ কমার কষ্ট আবার বিশাল সুখ। অতএব যতো বড় করে সুখ আসে, সেই সুখটা ভাঙার কষ্ট টাও বড় হয়। আমরা কষ্ট টাই দেখি । সুখটা না। ছোটবেলা পছন্দের খেলনা কিনে না দিলে কেঁদেকেটে বুক ভাসায় নি এমন মানুষ তো কমই। কিন্তু বড় হওয়ার পর, একটা খেলনার জন্য কাঁদাটাও তো অনেক হাস্যকর মনে হয়।

মানুষ ধৈর্য্যহীন হয়ে যাচ্ছে দিনকে দিন। আজকে আমি যতজনের সাথে থাকবো, তাদের সুখী করবো বলে ভাবুন তো! হিসেব করে প্রতিদিন পাঁচজন মানুষকে হাসানোর চেষ্টা করুন। আপনাদের পাশের বাসার আন্টিকেই না হয় হেসে জানতে চান কেমন আছে, তার ছেলে মেয়ে কে কি করে? রিকশাওয়ালাটাকে নাহয় কিছু টাকা বেশি দিন একদিন। বাসের কন্টাক্টরকে নাহয় একটা পানির বোতল কিনে দিন। হোটেলে নিজের খাবারগুলো ট্র্যাশে ফেলানোর সময়, পাশের টেবিলের ট্র্যাশগুলো নাহয় তুলে নিন। আশেপাশের চোখে না পড়া মানুষগুলোর দিকে নজর দিন। দেখবেন, সেই ছোট্ট একটা জিনিষ তাদের দিনটাকে কতোটা সুন্দর করে । আর এতোগুলো মানুষের দিন যে সুন্দর করতে পারে, তার দিন কি খারাপ যায় কখনো?

সত্যিকথা, আপনি মরলে আপনার পরিবার কাঁদবে, আপনার বন্ধু-বান্ধব কাঁদবে, কল্পনায় দেখুন ঐ মনে হবে যে, হ্যা আমি একটা কিছু ছিলাম। কিন্তু সেই মনে হওয়ার জন্য আপনি কি থাকবেন?ব্যাস!এখন প্রতিটা দিন হাসিখুশী থাকুন। ভালোবাসুন সবাইকে, আপনি তাদের থেকে যতো দূরেই থাকুন না কেন। তারা আপনার কথা মনে করবে। আপনাকে ভালোবাসবে, যে আপনি নিজেকে ছাড়ার কথা ভাববেন না। মরে গিয়ে মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণের চেয়ে,নিজেকে ভালোবাসার মানুষ হিসেবে দৃষ্টি আকর্ষন করুন। যার ভালোবাসা পাওয়ার জন্য এতো ব্যকুলতা তার কাছেও যাওয়া লাগবে না। আপনার প্রতি এতো মানুষের ভালোবাসা দেখে তারও লোভ জাগবে আপনাকে ভালোবাসতে।





সর্বশেষ এডিট : ০৫ ই মার্চ, ২০১৭ বিকাল ৪:১৬
৫টি মন্তব্য ৪টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

স্মৃতিপুড়া ঘরে

লিখেছেন আলমগীর সরকার লিটন, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৩০



বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।

দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে... ...বাকিটুকু পড়ুন

গরমান্ত দুপুরের আলাপ

লিখেছেন কালো যাদুকর, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:৫৯




মাঝে মাঝে মনে হয় ব্লগে কেন আসি? সোজা উত্তর- আড্ডা দেয়ার জন্য। এই যে ২০/২৫ জন ব্লগারদের নাম দেখা যাচ্ছে, অথচ একজন আরেক জনের সাথে সরাসরি কথা... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজীব নূর কোথায়?

লিখেছেন অধীতি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৩:২৪

আমি ব্লগে আসার পর প্রথম যাদের মন্তব্য পাই এবং যাদেরকে ব্লগে নিয়মিত দেখি তাদের মধ্যে রাজীব নূর অন্যতম। ব্যস্ততার মধ্যে ব্লগে কম আসা হয় তাই খোঁজ-খবর জানিনা। হঠাৎ দু'একদিন ধরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বৃষ্টির জন্য নামাজ পড়তে চায়।

লিখেছেন নূর আলম হিরণ, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩৮



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু শিক্ষার্থী গত বুধবার বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে বৃষ্টি নামানোর জন্য ইসতিসকার নামাজ পড়বে তার অনুমতি নিতে গিয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এটির অনুমতি দেয়নি, যার জন্য তারা সোশ্যাল... ...বাকিটুকু পড়ুন

=তুমি সুলতান সুলেমান-আমি হুররাম=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৮:৩৬



©কাজী ফাতেমা ছবি

মন প্রাসাদের রাজা তুমি, রাণী তোমার আমি
সোনার প্রাসাদ নাই বা গড়লে, প্রেমের প্রাসাদ দামী।

হও সুলেমান তুমি আমার , হুররাম আমি হবো
মন হেরেমে সংগোপনে, তুমি আমি রবো।

ছোট্ট প্রাসাদ দেবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×