somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও ভি.ভি.আই.পি./ভি.আই.পিদের নিরাপত্তা

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৪ রাত ৮:০৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

আমার আন্তরিক প্রেম জানবেন। আজ বাংলাদেশের পলিটিক্যাল পরিস্থিতি খুব বেশি থমথমে। ঠিক এরকম পরিস্থিতিতেই ভয়ংকর কিছু ঘটে। যার প্রমাণ ইতিহাসের দিকে তাকালেই দেখতে পাবেন।

আমি বার বার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার প্রধানমন্ত্রীদ্বয়ের নিরাপত্তা জোড়দারের কথা বলছি। শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি এখন পৃথিবীর অন্যতম দুই আইকন। এই দু’জনকে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিতে পারলে বাংলাদেশ ও ভারত দুই বোনের ভাগ্য অনেক বেশি খারাপ হয়ে যাবে।

আপনারা নিশ্চই লক্ষ্য করেছেন যে, ইদানিং শেখ হাসিনার দ্বারা সুবিধাপ্রাপ্ত কিছু গ্রুপ বাজে ভাবে এগিয়ে আসছে। এর ভিতরে অবশ্যই রহস্য লুকিয়ে আছে। কে বা কারা ষড়যন্ত্র করছে তা পরে দেখলেও হবে। শুধু এটুকু মনে রাখুন বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দ্রুত হত্যা করার জন্য বিশাল এক ফন্দি আটা হয়ে গেছে। এখন শুধু এক্সিকিউশনের পালা। কোনো এক নতুন প্লানে এই কাজ করা হবে। ঠিক একই ধরনের একটি হত্যাযগ্য ইন্ডিয়ান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপরও আসতে পারে।

ওয়ার্লন্ড মাফিয়ারাও আজ এই দু’জন প্রধানমন্ত্রীর (শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি) উপর মহাবিরক্ত। বাংলাদেশের এয়ারপোর্ট গুলোতে স্মরনকালের সব থেকে বেশি স্বর্ণের চালান ধরা পরছে। বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ায় নিয়মিত বড় বড় অস্ত্রের চালান ধরা পরছে এবং মাদক দ্রব্য সিজ করা হচ্ছে।

আমার যত ভয় শেখ হাসিনাকে নিয়ে। শেখ হাসিনা বড্ড বেশি একরোখা হয়ে গেছে। নিজে যা ভালো মনে করেন তাই করেন। মনের কথা কারও সাথে শেয়ারও করেন না। তাই বলে তার ছোট ভাই রাসেল সম আসিফ কি করে চুপ থাকবে? আজ আমি আমার বড় বোন হাসু আপাকে সাবধান হতে অনুরোধ করছি। তিনি নিজের প্রতি একটু যত্ন নিক। এই থমথমে অবস্থা সম্পর্কে বুঝুক। শত্রুদের চিনতে শিখুক। আজ শেখ হাসিনা শুধু আমার বড় বোনই নন, তিনি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের কর্নধার। এই প্রভাবশালী দলটিকে বাঁচাতে হবে। দলের মধ্যে প্রচুর পরিমানে সুবিধাভোগি ঢুকে গেছে। যারা কখনই আওয়ামীলীগের কল্যান বয়ে আনবে না। এদেরকে চিনতে শিখতে হবে ও কর্মি সমর্থকদের বোঝাতে হবে।

ইন্টারন্যাশনাল পলিটিক্সের কাছে যাতে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি না হারেন, সেজন্য আমি সব সময় সচেতন হয়ে আপনাদের কাছে ছুটে আসি। আমি আমার বাঙালীদের বাঁচাতে চাই ও যোগ্য সম্মান বয়ে আনতে সদা সচেতন। আপনারা নিশ্চই খেয়াল করেছেন যে, আল-কায়দার একটি ভিডিও টেপ মিডিয়ায় প্রচার করিয়ে মানুষের মনে একটি আতঙ্ক সৃষ্টি করা হয়েছে।

আল-কায়দার এই ভিডিও টেপ একটি ইন্টারন্যাশনাল চাল। এখন যদি শেখ হাসিনা ও নরেন্দ মোদি কোনো সন্ত্রাসী আক্রমনের স্বীকার হয়ে মৃত্যুবরন করেন তাহলে সেই দ্বায় খুব সহযেই আল-কায়দার উপর চাপানো যাবে। সত্যি বলতে কি, আমাদের এই উপমহাদেশে আল-কায়দার তেমন কোনো বড় নেটওয়ার্ক নেই। তারপরও আল-কায়দার নাম করে আতঙ্ক ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। যাতে কোনো বিদেশী শত্রুর গোপন সন্ত্রাসী আক্রমনে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদি মৃত্য বরন করলেও আল-কায়দা নামধারী কাল্পনিক কোনো ভিডিও টেপের গায়ে দ্বায় চাপানো যায়।

আপনারা নিশ্চই বুঝতে পারছেন সেই শত্রু কারা। তারপরও আমি আরো স্পষ্ট করে বলতে চাই, বর্তমান ইউ.এস.এ. এর গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আমাদের শত্রু। তারা কোনো অবস্থাতেই শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদিকে সহ্য করতে পারছেন না। আপনাদের নিশ্চই মনে আছে আমি শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সরকারকে সমর্থন দিয়ে লিখেছিলাম। আমি মনে প্রাণে শেখ হাসিনা ও নরেন্দ্র মোদির সবসময় ভালো চাই। এই আট/নয় মাস ধরে যারা আমার সাথে আছেন তারা নিশ্চই আমার দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে সবকিছু বুঝে নিয়েছেন।

বাংলাদেশী মিডিয়ার টক-শো গুলোতে প্রচুর পরিমান মিথ্যাচার হয়। এই সব বাজে বক্তাদের দমনের জন্য আমি একটি পরামর্শ দিয়েছিলাম। পরামর্শে বলেছিলাম ১/২জন টক-শো বক্তাকে মার্ডার করুন বা গুম করে ফেলুন, তাহলে অন্যদের মধ্যে জীবনের মায়ার মধ্য দিয়ে হলেও সচেতনতা আসবে। আসলে হলো কি? নির্মম ভাবে মার্ডার হলেন চ্যানেল আই এর জনপ্রিয় উপস্থাপক ও আলোচক মিস্টার নুরুল ইসলাম ফারুকী সাহেব। আমি আপনাদের সাথে যেসব কথা বলছি তা কোনক্রমেই বেশি লিকেজ হতে দিবেন না। বিশেষ করে ইউ.এস.এ. ও পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর গোপন নজরদারি থেকে আমাকে দুরে রাখুন। আমি বাঙালী। কোনো বাঙালী আমার ক্ষতি করলে করুক তারপরও আমি বিদেশী শক্তির কাছে এরকম বন্দি হয়ে থাকতে চাই না।

আপনারা নিশ্চই বুঝতে পারছেন যে, সংগত কারণেই আমি বর্তমান সিচুয়েশনকে খুব গভীর ভাবে পর্যবেক্ষন করছি। বাঙালীদের সমস্যা বাঙালীরাই খুঁজে বেড় করে দেবে এটা স্বাভাবিক। বাংলাদেশের পলিটিক্সকে আর আমরা বিদেশ ও পশ্চিমা নির্ভর করে দিতে পারি না। সেই চেষ্টাই আমি প্রাণপন করে চলছি। আজকের এই থমথমে পরিস্থিতি আমাদের বাঙালীদের ভাগ্যে বিশাল বিপদ নিয়ে আসতে পারে।

এর মধ্যেও আপনারা মিডিয়ার উপরে ফালতু মাদবারি করতে ইনুর মতো অযোগ্যকে তথ্য মন্ত্রনালয়ের ভার দিয়েছেন। যে বিষয়ে ইনু সাহেব মোটেও ফিট নন। প্রয়োজনে একজন তথ্য প্রতিমন্ত্রী নির্ধারন করে তথ্য মন্ত্রনালয় শেখ হাসিনা নিজের হাতে রাখতে পারতেন।

শেখ হাসিনাকে আজ অনেক বেশি ভাবতে হবে। তাকে কোনো একটি জায়গায় এসে আমাদের সাথে সবকিছু শেয়ার করতে হবে। কোনো একটি প্লাটফরমে এসে শেখ হাসিনাকে দাঁড়াতে হবে। সব থেকে বড় প্লাট ফরম হতে পারে মিডিয়া। বাংলাদেশি মিডিয়াকে শেখ হাসিনার প্রচন্ড রকম গুরুত্ব দিতে হবে। আজ এই সময়ে শেখ হাসিনা যদি মিডিয়ার জোড় কাজে লাগাতে না পারেন তাহলে সেটা অপমৃত্যুর থেকেও খারাপ হতে পারে। মিডিয়াকে আরো বেশি শক্তিশালী করুন। মিডিয়াকে খবর প্রচারে আরো বেশি কৌশলী হতে হবে।

ইস্যু নয় অসংগতি নিয়ে সংবাদ পরিবেশন করুন। ইস্যু ভিত্তিক পলিটিক্স দিয়ে আমরা কিছুই পাবো না। বাঙালী জাতি যেটুকু মান মর্জাদা হারিয়েছে তা এই ইস্যু ও এজেন্ডা দিয়ে পলিটিক্স করার জন্যই হারিয়েছে। সেই সাথে আমাদের মিডিয়াও আজ প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে উঠেছে।

আপনাদের মনে রাখতে হবে, ইউ.এস.এ, পাকিস্তান আজ বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার উপর ব্যপক বড় কোনো ক্ষতি করার সমর্থ রাখে না। তাই তারা নিত্য নতুন কৌশল কাজে লাগাচ্ছে। খুব ছোট একটি আর্মির অপারেশন দ্বারা আমাদের বাঙালীর জাতির পিতা ও তার পরিবার বর্গকে হত্যা করা হয়েছিলো। আজও যদি আপনারা আমার কথা বুঝতে না পারেন তাহলে কবে বুঝবেন।

আমি কয়েক বার নরেন্দ্র মোদির উদ্দ্যেশ্যে বললাম যে, ইউক্রেনের আকাশে বিমান হামলা হয়েছিলো নরেন্দ্র মোদিকে হত্যা করার জন্যই। যেখানে ভুক্তভোগি হলেন নিরিহ মালোশিয়ান ও ডাচ নাগরিক। আশাকরি আমাদের এই দারুন সম্ভাবনার কারিশম্যাটিক সময়ে গোটা ইওরোপিয় ইউনিয়নকে আমাদের পাশে পাবো। জাপান আমাদের জন্য অনেক কিছু করেছে। আমি জাপানবাসীকে আমার পক্ষ থেকে উষ্ণ অভিনন্দন জ্ঞাপন করছি।

আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে যতো দ্রুত সম্ভব সুদৃঢ় করে গড়ে তুলুন। মিডিয়া আমাদের সমর্থন দিন। আমরা আপনাদের পাশে থাকবো। বাংলাদেশি কিছু কিছু ইলেকট্রনিক মিডিয়া থেকে সংবাদ পরিবেশন বন্ধ রাখুন। “ইত্যাদি” এবং “মাটি ও মানুষ” নামের দু’টো চ্যানেল হানিফ সংকেত ও শাইখ সিরাজকে অনুমোদন দিয়ে দিন। যা আগে আমি আপনাদের বলেছিলাম। আজ যদি আমরা সব মিডিয়াকে সুন্দর করে গড়ে তুলতে না পারি তাহলে কবে করবো?

নরেন্দ্র মোদিকে অনেক বেশি সাবধান হতে হবে। নরেন্দ্র মোদিকে আপন বেগে কাজ করতে না দেবার জন্য দেশি বিদেশি শক্তি উঠেপড়ে লেগেছে। সব শত্রু থেকেই সাবধান হন।

আজ আমাদের টু-সুইট সিস্টার বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার জন্য দারুন স্বর্ণালী সময় ও টার্নি মোমেন্ট। এই মুহূর্তকে আমাদের কাজে লাগাতে হবে। এক সেকেন্ডও বাজে কাজে ব্যায় করার মতো সময় নেই।

আমরা আমাদের মতো করেই পরিবেশ তৈরি করে নিতে পারি। বাংলাদেশ ও ইন্ডিয়ার মিডিয়াকে একযোগে কাজ করতে হবে। আমাদের মধ্যে কিছু অসুন্দর দেয়াল আজ থেকে ভেঙে দিতে হবে। আপনারা আমার উপর বিশ্বাস রাখুন। আমি আপনাদের মঙ্গলের জন্যই এভাবে বার বার ছুটে চলে আসি।

যাই হোক, যত বড় সমস্যাই আসুক না কেনো, আমাদের আন্তরিকতাই সেই সমস্যার সামনে ঢাল হিসেবে কাজ করতে পারে। নিজের আন্তরিকতা ও বিশ্বাস কখনও হারাবেন না। আমি আপনাদের ভালোবাসী বলেই, আপনাদের কাছ থেকে ভালোবাসা পেতে চাই। এরকম গভীর ষড়যন্ত্রের সময়ে আপনারা বসে থাকতে পারেন না। যারা দেশের নিরাপত্তা নিয়ে কাজ করেন তাদেরকে সবসময় চাপমুক্ত রাখুন। আমাদের ভুলে গেলে চলবে না যে আমাদের উপর যে সব বিপদের নকশা করা হয় তা নিয়মিত আপগ্রেড হয়ে যায়। একবার প্রতিরোধ করাই কিন্তু এই সমস্যার সমাধান নয়। খুব বেশি সুক্ষ মাথায় এসব প্লান করা হয়। এজন্য আমরা পেন্টাগনকেও দায়ী করতে পারি। পেন্টাগন একটি শয়তানী বুদ্ধির কারখানা। আমি যে ইন্টারনেটে আপনাদের সাথে তথ্য শেয়ার করছি সেটাও নিরাপদ না। তারপরও কোনো উপায় না দেখে এভাবেই শেয়ার করতে হচ্ছে।

বাংলাদেশ দীর্ঘজীবি হোক। আজ থেকে আমরা সবাই সবাইকে সহযোগীতা করে যাবো। ভালো থাকবেন। দোয়া রইলো।
০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

মেঘ ভাসে - বৃষ্টি নামে

লিখেছেন লাইলী আরজুমান খানম লায়লা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৩১

সেই ছোট বেলার কথা। চৈত্রের দাবানলে আমাদের বিরাট পুকুর প্রায় শুকিয়ে যায় যায় অবস্থা। আশেপাশের জমিজমা শুকিয়ে ফেটে চৌচির। গরমে আমাদের শীতল কুয়া হঠাৎই অশীতল হয়ে উঠলো। আম, জাম, কাঁঠাল,... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

জীবনের গল্প

লিখেছেন ঢাকার লোক, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ৯:৩৫

মাত্র মাস দুই আগে আমার এক আত্মীয়ের সাথে দেখা আমার এক বোনের বাড়ি। তার স্ত্রী মারা গেছেন তার সপ্তাহ দুই আগে। মক্কায় উমরাহ করতে গিয়ে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

অভিমান

লিখেছেন জিনাত নাজিয়া, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ রাত ১০:১২

" অভিমান "

তোমার ঠোঁটে বোল শিখেছি
তুমি আমার মা, কেমন করে
ভুলছ আমায় বলতে
পারিনা। এমন করে চলে
গেলে, ফিরে ও এলেনা। হয়তো
তোমার সুখেই কাটছে দিন,
আমায় ভাবছ না।

আমি এখন সাগর... ...বাকিটুকু পড়ুন

×