উপরের ছবি টি কি আপনি চিনতে পারছেন?
ছবিতে বাঁধনের শাড়ির আঁচল ধরে টানটানিরত ফজলুল হক রাসেল ওই সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে উদ্ভিদ বিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র ছিল। ছাত্রলীগ শহীদুল্লাহ হল শাখার সহ-সভাপতি ফজলুল হক রাসেলের বাবার নাম তোজাম্মেল হক মণ্ডল।দেশজুড়ে আলোড়ন সৃষ্টিকারী ওই মামলা থেকে ঘটনার মূল হোতাসহ ৩ জনই খালাস পেয়েগেছে। (যুগান্তর)
উপরের ছবিটি দেখেন তো চিনতে পারেন কিনা ?
মালিবাগেরর সেই মিছিল থেকে প্রকাশ্যে গুলি করার ছবি অধিকাংশ জাতীয় দৈনিকে ছাপা হওয়ার পরও শুধু মাত্র ..শুধুমাত্র রাজনৈতিক হয়রানি মোড়কে ঢেকে দিয়ে দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের বিচারক দুলাল কে অব্যহতি দেন।
এত প্রমানের পরও আদালত থেকে নাকি তথ্য প্রমানের অভাবে মুক্তি পেয়ে যাচ্ছে আসামীরা।কিন্তু আসামী পুলিশ ভ্যানে বসে নাকি পুলিশের কাজে বাধাঁ দেয় এমন প্রমান না থাকার পরও আসামী কে রিমান্ডে পাঠায় বিচারক থুক্কু মাননীয় বিচারক।
এখন চলছে bal এর স্বৈরাচারি গনতন্ত্র
১..ঢাকা শহরে ভাসমান শিশুদের অভাব নেই।রাতে এইসব শিশুরা ফুটপাতে ঘুমায়।আজকের শিশু আগামী দিনের ছাত্রলীগ ক্যাডার তাই এইসব ক্যাডারদের শান্তিতে ঘুমানোর জন্য কি....
২...প্রতিদিনই ছাত্রলীগ নিজেদের মধ্যে কামড়া-কামড়ি করে সাধরন পাবলিকের ঘুম হারাম হয়।ছাত্রলীগকে কোপাকুপি কামড়া-কামড়ি করার কাজে কি ......
৩..ঢাকা শহরে পাবলিক টয়লেটের বড়ই অভাব।প্রায় পাবলিকে রাস্তার পাশে বসে ১ নাম্বার সারতে দেখা যায় এতে আশপাশের মানুষ বিব্রত হয় পরিবেশ দূষিত হচ্চে ।বিব্রত এবং পরিবেশ দূষনের হাত থেকে বাচানোর জন্য কি......
৪..যৌনকর্মীদের পেশা হিসেবে ঘোষনা এবং এই নিয়ে বেশ কাজ চলছে কিন্তু দেশে পতিতালয়ের সংখ্যা খুবই কম।তাইতো বিনোদনের স্থান পার্কগুলো(রমনা,চন্দ্রিমা উদ্যান) সন্ধ্যার পর প্রকাশ্যে ১৮+ কাজ কারবার চলে ।এবং তা কুকুরের মত দাডিয়ে দাডিয়ে।বিব্রত হয় বিনোদন পিপাসু মানুষ গুলো এবং যারা ১৮+ করছে তারা্ও শান্তিতে নাই ।দু পক্ষের কথা ভেবে কি....
৫..
ধূর সব যদি আমি বলে দেয় আপনাদের কাছ থেকে কি শুনব?তাই আপনাদের মতামত্ও জানতে চাচ্ছ।ি

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




