somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

সরকারের দুবর্লতা ঢাকার প্রচেষ্টা

১৫ ই এপ্রিল, ২০০৯ সকাল ১০:০০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :




বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে বাংলাদেশের । পরিবর্তনের অঙ্গিকার নিয়ে ক্ষমতায় আসা এই সরকাররে ক্ষমতা গ্রহনের পর যেমন সরকারী দল এবং দলের অংগসংগঠন গুলো চাদাবাজী, টেন্ডারবাজী, হত্যা, মারামারি ইত্যাদি করে বেরাচ্ছে তেমনি সরকার ও কিছু মহত্(!) কাজ করছে । এর মধ্যে সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি লে: জেনারেল জিয়াউর রহমানের পরিবারের নামে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ৬, শহীদ মইনুল রোডের বাড়িটির বরাদ্দ বাতিল অন্যতম ।

১৯৮১ সালের ৩০শে মে তত্কালীন রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান লে: জেনারেল জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে কিছু বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে শহীদ হন । এর পর ১৯৮২ সালের ১৭ই জুলাই তত্কালীন সেনাপ্রধান লে: জেনারেল এরশাদ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের মাধ্যমে বাড়িটি স্থায়ী ভাবে বেগম খালেদা জিয়া এবং তার দুই ছেলে বরাদ্ধ দিয়েছিল । বাড়িটির দলিল করেও দেয়া হয় । ব্রিগেডিয়ার হওয়ার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি এ বাড়িতেই ছিলেন । সেনাপ্রধান এবং রাষ্ট্রপতি হিসেবে আরও বড় বাড়ি পেলেও তিনি তা গ্রহন না করে এখানেই ছিলেন ।
বাড়িটি যিনি বরাদ্ধ দিয়েছিলেন সেই সাবেক সেনাপ্রধান ও বতর্মান সরবকারের অংশীদার লে: জেনারেল(অব:) এরশাদ কয়েকদিন পূর্বে বলেন, “ দেশের প্রতি সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি লে: জেনারেল জিয়াউর রহমানের আবদানের কথা চিন্তা করেই সেদিন বাড়িটি বরাদ্ধ করা হয়েছিল‌ । সাথে তিনি আরও বলেন যে সেখানে বসে খালেদা জিয়া রাজনীতি করবে জানলে বাড়িটি তাকে দিতাম না ।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে গত ১লা এপ্রিল খালেদা জিয়াকে বাড়িটি ছেড়ে দিতে বলেন । শেখ হাসিনা বলেন বেগম জিয়া বাড়িটি ছেড়ে দিলে সেখানে পিলখানায় নিহত শহীদ পরিবারের জন্য ফ্লাট নির্মান করবেন ।তাহলে খালেদা জিয়া কি শহীদ সেনাপ্রধানের স্ত্রী নন ? তিনি কি তাহলে বাড়ি পেতে পারেন না ? পিলখানায় শহীদদের পরিবার যদি ফ্লাট পান তবে জিয়া পরিবারের সাথে এমন বিমাতা সুলভ আচরন কেন ? তাছাড়া ক্যান্টনমেন্টর নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বিঘ্নের প্রশ্ন তুলছেন অনেকে । একটি জিয়া পরিবার থাকলে যদি শৃঙ্খলার সমস্যা হয় তবে একশত পরিবার থাকলে কি অবস্থা হবে ?
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা কালীন ধানমন্ডিতে শেখ রেহানার নামে একটি বাড়ি বরাদ্ধ দেন । তবে কিছুদিন পর এক মহিলা এর মালিকানা দাবি করে মামলা দায়ের করেন । মামলাটি এখনো বিচারাধীন । সে হিসেবে শেখ রেহেনা বাড়িটির এখনো দখল পাননি । অথচ শেখ হাসিনা ঘোষনা দিলেন তার বোন বাড়িটি ছেড়ে দিবে । এটাযে জাতির সাথে কত বড় মিথ্যাচার তা জনগনই বিচর করবে ।
শেখ হাসিনা ২০০১ সালে ক্ষমতা ছাড়ার পূর্বে মন্ত্রীসভার বৈঠকে ১ টাকার বিনিময়ে গনভবন লিখিয়ে নিয়েছিলেন । কিন্তু জনগনের তীব্র বিরোধীতার কারনে এবং ২০০১ এর নির্বাচনে ইমেজ হারানোর আশংকায় গনভবন ছেড়ে দেন । বর্তমান সিদ্ধান্ত কি তাহলে তারই নিরব প্রতিশোধ ? জাতির কাছে এটা এখন প্রশ্ন হয়ে দাড়িয়েছে । আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহমেদ বলেছেন যে জিয়াউর রহমানের সৃতির কথা বলা হচ্ছে কিন্তু গনভবনও শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সৃতিবিজরিত । সরকার শেখ হাসিনার নামে গনভবন এবং শেখ রেহেনার নামে একটি বাড়ি দিয়েছিল পরে তা বাতিল হয় । এ সরকারও তাই জিয়া পরিবারের নামে বরাদ্ধ করা বাড়িটি বাতিল করেছে । এটাযে প্রতিহিংসার ইংগিত বহন করে না তা হলফ করে কেউ বলতে পারবে না ।

স্বনামধন্য আইনজীবী ও আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহমেদের আরও একটি কথা না বললেই নয় । তিনি বলেছেন যে জিয়া পরিবারের নামে বাড়িটি বরাদ্ধ ছিল অবৈধ । অর্থাত্ তত্কালীন সরকার, ক্যান্টনমেন্টের সেনাবোর্ড এবং সেনাপ্রধান লে: জেনারেল এরশাদ অবৈধ ভাবে বাড়িটি বরাদ্ধ দেয় । তবে মজার বিষয় হল লে: জেনারেল(অব:) এরশাদ এখন বর্তমান সরকারেরই শরীক দল । আর বরাদ্ধের পর বর্তমান সরকার ১৯৯৬-২০০১ পযর্ন্ত ৫ বছর ক্ষমতায় ছিল তারাও তখন এই অবৈধ(!) কাজের বিরোধিতা করেনি, ফিরিয়ে নেয় নি সরকারের এ সম্পদ । এটা যে কেউ বুঝবে যে এই অবৈধ বাড়িটি যারা বরাদ্ধ দিয়েছে তারা অপরাধী । সাথে সাথে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থেকেও বরাদ্ধ বাতিল না করে অপরাধ করেছে । সুতরাং এই অপরাধের সুষ্ঠ বিচার হওয়া প্রয়োজন । সরকার যদি বাড়িটিকে অবৈধ হিসেবে ফেরত নেয় তবে অবশ্যই আগে এসব অপরাধীদের বিচার দেশ বাসী দাবি করতে পারে ।
সরকারের অনেক প্রভাবশালী মন্ত্রী বলেছেন এক পরিবারের নামে দুটি বাড়ি বরাদ্ধ আইনত অবৈধ । কিন্তু প্রশ্ন হল তাহলে শেখ হসিনা সরকার ১৯৯৬-২০০১ আমলে শেখ মুজিব পরিবারের নামে কিভাবে দুটি বাড়ি কিভাবে বরাদ্ধ নিলেন ? এটা কি অবৈধ ছিল না ? না তখন এ আইন ছিল না ?
সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেখে মনে হচ্ছে তারা বি.এন.পি.কে রাজপথে নামাতে চাচ্ছেন । বি.এন.পি. তাদের দাবি আদায়ে হরতাল-ভাংচুর শুরু করলে দেশবাসীর কাছে তার দলের নেতা কর্মীদের চাদাবাজি, টেন্ডারবাজী অনেকটা ঢাকা পড়ে যাবে । বরোধী দল সরকারের কাজকে বাধাগ্রস্ত করছে এমন প্রচার করে সরকার নিজের দুবর্লতা ঢাকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।
সবচেয়ে বড় কথা হল দান করে কেউ ফেরত নেয় না । জাতির ঐতিহ্য ও তাই । কারন ফেরত নেয়াটা নিচু মনের লক্ষণ । বর্তমান সরকার একাজের মাধ্যমে দেশবাসীকে জিয়া পরিবার ও বিশ্বের কাছে ছোট হিসেবে উপস্থাপন করেছে ।


‡jLK: mvwnwZ¨K I wkv_©x, dwjZ imvqb I ivmvqwbK cÖhyw³ wefvM, XvKv wek¦we`¨vjq |
Email : [email protected]
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর অনেকটাই পরিবর্তন হয়েছে বাংলাদেশের । পরিবর্তনের অঙ্গিকার নিয়ে ক্ষমতায় আসা এই সরকাররে ক্ষমতা গ্রহনের পর যেমন সরকারী দল এবং দলের অংগসংগঠন গুলো চাদাবাজী, টেন্ডারবাজী, হত্যা, মারামারি ইত্যাদি করে বেরাচ্ছে তেমনি সরকার ও কিছু মহত্(!) কাজ করছে । এর মধ্যে সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি লে: জেনারেল জিয়াউর রহমানের পরিবারের নামে ঢাকা ক্যান্টনমেন্টের ৬, শহীদ মইনুল রোডের বাড়িটির বরাদ্দ বাতিল অন্যতম ।

১৯৮১ সালের ৩০শে মে তত্কালীন রাষ্ট্রপতি ও সেনাপ্রধান লে: জেনারেল জিয়াউর রহমান চট্টগ্রামে কিছু বিপথগামী সেনা সদস্যের হাতে শহীদ হন । এর পর ১৯৮২ সালের ১৭ই জুলাই তত্কালীন সেনাপ্রধান লে: জেনারেল এরশাদ সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের মাধ্যমে বাড়িটি স্থায়ী ভাবে বেগম খালেদা জিয়া এবং তার দুই ছেলে বরাদ্ধ দিয়েছিল । বাড়িটির দলিল করেও দেয়া হয় । ব্রিগেডিয়ার হওয়ার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত তিনি এ বাড়িতেই ছিলেন । সেনাপ্রধান এবং রাষ্ট্রপতি হিসেবে আরও বড় বাড়ি পেলেও তিনি তা গ্রহন না করে এখানেই ছিলেন ।
বাড়িটি যিনি বরাদ্ধ দিয়েছিলেন সেই সাবেক সেনাপ্রধান ও বতর্মান সরবকারের অংশীদার লে: জেনারেল(অব:) এরশাদ কয়েকদিন পূর্বে বলেন, “ দেশের প্রতি সাবেক সেনাপ্রধান ও রাষ্ট্রপতি লে: জেনারেল জিয়াউর রহমানের আবদানের কথা চিন্তা করেই সেদিন বাড়িটি বরাদ্ধ করা হয়েছিল‌ । সাথে তিনি আরও বলেন যে সেখানে বসে খালেদা জিয়া রাজনীতি করবে জানলে বাড়িটি তাকে দিতাম না ।
আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় সংসদে গত ১লা এপ্রিল খালেদা জিয়াকে বাড়িটি ছেড়ে দিতে বলেন । শেখ হাসিনা বলেন বেগম জিয়া বাড়িটি ছেড়ে দিলে সেখানে পিলখানায় নিহত শহীদ পরিবারের জন্য ফ্লাট নির্মান করবেন ।তাহলে খালেদা জিয়া কি শহীদ সেনাপ্রধানের স্ত্রী নন ? তিনি কি তাহলে বাড়ি পেতে পারেন না ? পিলখানায় শহীদদের পরিবার যদি ফ্লাট পান তবে জিয়া পরিবারের সাথে এমন বিমাতা সুলভ আচরন কেন ? তাছাড়া ক্যান্টনমেন্টর নিরাপত্তা ও শৃঙ্খলা বিঘ্নের প্রশ্ন তুলছেন অনেকে । একটি জিয়া পরিবার থাকলে যদি শৃঙ্খলার সমস্যা হয় তবে একশত পরিবার থাকলে কি অবস্থা হবে ?
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রথম মেয়াদে ক্ষমতায় থাকা কালীন ধানমন্ডিতে শেখ রেহানার নামে একটি বাড়ি বরাদ্ধ দেন । তবে কিছুদিন পর এক মহিলা এর মালিকানা দাবি করে মামলা দায়ের করেন । মামলাটি এখনো বিচারাধীন । সে হিসেবে শেখ রেহেনা বাড়িটির এখনো দখল পাননি । অথচ শেখ হাসিনা ঘোষনা দিলেন তার বোন বাড়িটি ছেড়ে দিবে । এটাযে জাতির সাথে কত বড় মিথ্যাচার তা জনগনই বিচর করবে ।
শেখ হাসিনা ২০০১ সালে ক্ষমতা ছাড়ার পূর্বে মন্ত্রীসভার বৈঠকে ১ টাকার বিনিময়ে গনভবন লিখিয়ে নিয়েছিলেন । কিন্তু জনগনের তীব্র বিরোধীতার কারনে এবং ২০০১ এর নির্বাচনে ইমেজ হারানোর আশংকায় গনভবন ছেড়ে দেন । বর্তমান সিদ্ধান্ত কি তাহলে তারই নিরব প্রতিশোধ ? জাতির কাছে এটা এখন প্রশ্ন হয়ে দাড়িয়েছে । আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহমেদ বলেছেন যে জিয়াউর রহমানের সৃতির কথা বলা হচ্ছে কিন্তু গনভবনও শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের সৃতিবিজরিত । সরকার শেখ হাসিনার নামে গনভবন এবং শেখ রেহেনার নামে একটি বাড়ি দিয়েছিল পরে তা বাতিল হয় । এ সরকারও তাই জিয়া পরিবারের নামে বরাদ্ধ করা বাড়িটি বাতিল করেছে । এটাযে প্রতিহিংসার ইংগিত বহন করে না তা হলফ করে কেউ বলতে পারবে না ।

স্বনামধন্য আইনজীবী ও আইনমন্ত্রী ব্যারিষ্টার শফিক আহমেদের আরও একটি কথা না বললেই নয় । তিনি বলেছেন যে জিয়া পরিবারের নামে বাড়িটি বরাদ্ধ ছিল অবৈধ । অর্থাত্ তত্কালীন সরকার, ক্যান্টনমেন্টের সেনাবোর্ড এবং সেনাপ্রধান লে: জেনারেল এরশাদ অবৈধ ভাবে বাড়িটি বরাদ্ধ দেয় । তবে মজার বিষয় হল লে: জেনারেল(অব:) এরশাদ এখন বর্তমান সরকারেরই শরীক দল । আর বরাদ্ধের পর বর্তমান সরকার ১৯৯৬-২০০১ পযর্ন্ত ৫ বছর ক্ষমতায় ছিল তারাও তখন এই অবৈধ(!) কাজের বিরোধিতা করেনি, ফিরিয়ে নেয় নি সরকারের এ সম্পদ । এটা যে কেউ বুঝবে যে এই অবৈধ বাড়িটি যারা বরাদ্ধ দিয়েছে তারা অপরাধী । সাথে সাথে আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় থেকেও বরাদ্ধ বাতিল না করে অপরাধ করেছে । সুতরাং এই অপরাধের সুষ্ঠ বিচার হওয়া প্রয়োজন । সরকার যদি বাড়িটিকে অবৈধ হিসেবে ফেরত নেয় তবে অবশ্যই আগে এসব অপরাধীদের বিচার দেশ বাসী দাবি করতে পারে ।
সরকারের অনেক প্রভাবশালী মন্ত্রী বলেছেন এক পরিবারের নামে দুটি বাড়ি বরাদ্ধ আইনত অবৈধ । কিন্তু প্রশ্ন হল তাহলে শেখ হসিনা সরকার ১৯৯৬-২০০১ আমলে শেখ মুজিব পরিবারের নামে কিভাবে দুটি বাড়ি কিভাবে বরাদ্ধ নিলেন ? এটা কি অবৈধ ছিল না ? না তখন এ আইন ছিল না ?
সরকারের এ সিদ্ধান্ত দেখে মনে হচ্ছে তারা বি.এন.পি.কে রাজপথে নামাতে চাচ্ছেন । বি.এন.পি. তাদের দাবি আদায়ে হরতাল-ভাংচুর শুরু করলে দেশবাসীর কাছে তার দলের নেতা কর্মীদের চাদাবাজি, টেন্ডারবাজী অনেকটা ঢাকা পড়ে যাবে । বরোধী দল সরকারের কাজকে বাধাগ্রস্ত করছে এমন প্রচার করে সরকার নিজের দুবর্লতা ঢাকার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে ।
সবচেয়ে বড় কথা হল দান করে কেউ ফেরত নেয় না । জাতির ঐতিহ্য ও তাই । কারন ফেরত নেয়াটা নিচু মনের লক্ষণ । বর্তমান সরকার একাজের মাধ্যমে দেশবাসীকে জিয়া পরিবার ও বিশ্বের কাছে ছোট হিসেবে উপস্থাপন করেছে ।






১টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×