

মেঘনাপাড় স্কুলের কাছে পরিত্যক্ত রাস্তায় বেদে জনগোষ্ঠীর অস্থায়ী ঘরবাড়ি স্থাপন।

নৌকায় করে মেঘনার চরে গমন। সোহরাব মাঝি এবং স্থানীয় এক ব্যক্তি।




মেঘনার চরে ঘুরতে গিয়ে এক জীর্ণ কুটিরে যখন পৌঁছি এই শিশুরা ঘরের ভিতর অবস্থান করছিল। বাবা-মা জীবিকার সন্ধানে দূরে গিয়েছে। বড় দুই বোনও ঘরে নেই।




পরিবারের কর্তা। ৬ সন্তানের জনক। সবগুলোই মেয়ে। ছেলে সন্তানের আশায় পর পর ছয়টি মেয়ে সন্তানের জন্ম দিয়েছে- এ কথাটি না বললেও বুঝা যায়। এটি আমাদের গ্রাম বাংলার চিরাচরিত দৃশ্য।

বিকাল ৪.০০ টা থেকে স্কুলের দ্বিতীয় বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠান শুরু।



স্কুলের নির্বাহী কমিটির সভাপতি এডভোকেট শওকত আলী চৌধুরী লিটন বক্তব্য রাখছেন।


অনুষ্ঠান চলাকালীন জোয়ারের পানিতে স্কুল মাঠ ডুবে যায়। মেঘনাপাড় ধীবর বিদ্যানিকেতনকে আক্ষরিক অর্থেই এখন পানিতে ভাসমান মনে হচ্ছে।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



