যেইভাবে কবিতা থেকে ছবি, শায়ের থেকে শের সবখানেই নিজের পাগমার্ক রাখিতেছেন তাহাতে আশাম্বিত না হইয়া পারা যায় না !
পবিত্র শাবাথ দিবসে, পটুয়া রাইসু ও তাঁহার ইয়ার দোস্তরা কাগজ পেন্সিলে নিজেদের স্বপ্নীল, শব্দহীন শায়ের রচনা করেন । যাহা দেখিয়া কতিপয় নাদানের পেটের পান্তা, নাক দিয়া বাস্তব প্রশ্নের আকারে সজোরে, সশব্দে নির্গত হয় (এইডা এমুন ক্যান ?
) । কিন্তু 'বাগেরা' নিজস্ব ফ্রিকোয়েন্সিতে মোলায়েম হালুম রব তুলিয়া ইহাদের উপেক্ষা করে ।
মেগ থেকে (শনিবারের) বাগ সব কিছু দেখিতেই ব্রাত্যর বায়োস্কোপ এখন আমাদের মনিটরে । আমরা চর্মচক্ষুতে দেখি, মনের চক্ষুতে দেখি, দেখিয়া আমাদের মন উজালা হয়, দিল দরিয়ার পাংখা হইয়া আসমানে উড়িয়া যায় । ভাবি, ভাগ্যিস তিনি জন্মাইয়া ছিলেন, নয়তো মেগ ও বাগ উভয়ই অদেখা রহিয়া যাইতো ।
সর্বশেষ এডিট : ৩১ শে ডিসেম্বর, ১৯৬৯ সন্ধ্যা ৭:০০

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



