somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

বহুরুপী ও পাগলা ট্রাম্পের হার মানা না মানায় কার লাভ কার ক্ষতি ? (আমেরিকার নির্বাচন পরবর্তী ফলোআপ পোস্ট - ৫)

২৯ শে নভেম্বর, ২০২০ দুপুর ২:১৯
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



বহুরুপী ও পাগলা ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন নির্বাচনে হেরে গিয়ে অনেকটাই এলোমেলো । তিনি যদি একবার পরাজয় মেনে নেয়ার ইঙ্গিত দেন তাহলে পরক্ষণেই তার উল্টো টুইট করছেন। সবশেষ টুইটে ফের ইউটার্ন নিলেন ট্রাম্প। কখনও পরাজয় মানবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেন। অথচ এর কয়েক ঘণ্টা আগে টুইটে ট্রাম্প হার মেনে নেয়ার ইঙ্গিত দেন।

স্থানীয় সময় সোমবার (২৩/১১/২০) যুক্তরাষ্ট্রের জেনারেল সার্ভিস অ্যাডমিনিস্ট্রেশন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট হিসেবে জো বাইডেনকে প্রস্তুতি শুরু করার চিঠি দিয়েছে। এ চিঠি দেয়ার কিছুক্ষণ পরই ডোনাল্ড ট্রাম্প জিএসএপ্রধান এমিলি মারফিকে ধন্যবাদ জানিয়ে টুইট করেন।এতে বিষয়টি পরিষ্কার হয় যে, ট্রাম্প নমনীয় হয়েছেন। তিনি ক্ষমতা হস্তান্তরের পথে হাঁটছেন।

এর মাত্র পাঁচ ঘণ্টার ব্যবধানে সোমবার মধ্যরাতে দেয়া আরেক টুইট বার্তায় ট্রাম্প লেখেন, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় দুর্নীতির নির্বাচনে তিনি কখনও পরাজয় মেনে নেবেন না। ভুয়া ব্যালটের কাছে তিনি কখনও পরাজয় মেনে নেবেন না।

মঙ্গলবার (২৪/১১/২০)সকালে আরেক টুইট বার্তায় ট্রাম্প বলেন, "মনে রাখবেন- জিএসএ দুর্দান্ত এবং এমিলি মারফি দারুণ কাজ করেছেন। তবে যুক্তরাষ্ট্রের পরবর্তী প্রেসিডেন্ট কে হবেন, সেটি জিএসএ ঠিক করে দেয় না"।


মার্কিন রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা ট্রাম্পের বারবার এ অবস্থান বদলকে তার চারিত্রিক দৃঢ়তার দুর্বলতা হিসেবেই দেখছেন। তারা বলছেন, অবস্থা দৃষ্টে মনে হচ্ছে, ভোট কারচুপির অভিযোগ নিম্ন আদালতে খারিজ হওয়ার পর এখন ডোনাল্ড ট্রাম্প সুপ্রিমকোর্টের দিকে তাকিয়ে আছেন। এর আগেও ডোনাল্ড ট্রাম্প একাধিক টুইটে একবার নির্বাচনে ভরাডুবি মেনে নেয়ার ইঙ্গিত দেন। পরক্ষণেই নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তোলেন।



মার্কিন নির্বাচনের ফল পরিবর্তনের জন্য সমর্থকদের কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বুধববার (২৬/১১/২০২০) যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় রিপাবলিকান সমর্থকদের সঙ্গে ফোনালাপে এই আহ্বান জানান ট্রাম্প ।এ সময় ট্রাম্প আবারো দাবি করেন যে এবারের যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে।যদিও কয়েকটি অঙ্গরাজ্যে নির্বাচনী কারচুপির মামলায় ইতোমধ্যেই হেরেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

এদিকে, উইসকনসিনেও পুনর্গণনায় ভোট বাড়ল জো বাইডেনের । ৩ নভেম্বর অনুষ্ঠেয় মার্কিন নির্বাচনের পর পুনর্গণনা করা হয় উইসকনসিনের সবচেয়ে বড় কাউন্টিতে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের জানিয়েছে, মার্কিন এই অজ্ঞরাজ্যে মোট ৪ লাখ ৬০ হাজার ভোট পুনর্গণনা হয়েছিল। এতে বাইডেন ট্রাম্পের চেয়ে ১৩২ ভোট বেশি পেয়েছেন। বাইডেনের আগের ভোটের সঙ্গে ২৫৭ এবং ট্রাম্পের ১২৫ ভোট যোগ হয়েছে।জানা যায়, এই রাজ্যে ২০ হাজারের বেশি ভোটের ব্যবধানে বেশি ছিল বাইডেন শিবির। রবিবার (২৯/১১/২০২০ ) ডেন কাউন্টিতে ভোট পুনর্গণনা শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।

আবার , ব্যাটেল গ্রাউন্ড অঙ্গরাজ্য পেনসিলভানিয়ায় নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে আটকে দিতে ডোনাল্ড ট্রাম্প যে মামলা করেছিলেন, তা যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণের অভাবে শনিবার (২৮/১১/২০২০) রাতে খারিজ করে দিয়েছে আপিল আদালত।
রাজ্য সুপ্রিম কোর্ট সর্বসম্মতভাবে জানিয়েছে যে, ট্রাম্পের প্রচারণা শিবির থেকে ভোট জালিয়াতির যে অভিযোগ করা হয়েছে সে বিষয়ে তারা সুনির্দিষ্ট কোনো অভিযোগ উত্থাপন করতে পারেনি।

এদিকে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বৃহস্পতিবার (২৬/১১/২০২০) বলেছেন, "যদি ইলেক্ট্রোরাল কলেজ জো বাইডেনের বিজয় আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করে তাহলে তিনি হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেবেন"। যদিও, এখনো ৩ নভেম্বরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে বলে দাবি করছেন ট্রাম্প।

"চুরি বন্ধ করো"- গত ৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ভোটগ্রহণ এবং আংশিক ফল ঘোষণার পর রিপাবলিকানদের স্লোগান হয়ে উঠেছে এই বাক্যটি। নির্বাচনে ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী জো বাইডেন ৩০৬টি ইলেকটোরাল ভোট এবং রিপাবলিকান পার্টির প্রার্থী প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের চেয়ে ৬০ লাখের বেশি পপুলার ভোট পেয়েছেন। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প এখনো ফল মেনে নিয়ে পরাজয় স্বীকার করেননি যা মার্কিন ইতিহাসে ব্যতিক্রমী ঘটনা। ট্রাম্পের এই পরাজয় স্বীকার করা বা না করায় গণতন্ত্র, নির্বাচন এবং দেশের নেতৃত্ব নিয়ে বিশ্বাসযোগ্যতার সংকটে পড়ছে যুক্তরাষ্ট্র।



প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাচনের ফল মেনে নেয়া / না নেয়া কার ক্ষতি আর কার জন্য লাভের তার চুলচেরা বিশ্লেষণ হচ্ছে।আসুন দেখি ,এর ফলে কার লাভ বা কার ক্ষতি হবার কতটুকু সম্ভাবনা -

১।প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের নির্বাচনের ফল মেনে না নেয়া মার্কিন গণতন্ত্রের চরম ক্ষতি -

মার্কিন প্রভাবশালী মিডিয়া সিএনএন বলছে, পরাজয় স্বীকার না করে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প প্রমাণ ছাড়াই বারবার দাবি করছেন, ভোটে ব্যাপক কারচুপি এবং জালিয়াতি হয়েছে। এটা হয়তো সত্য নয়। কিন্তু একটা মিথ্যা তথ্য একজন প্রেসিডেন্টের মুখ দিয়ে বারবার উচ্চারণ করায় তার দলের সদস্যদের মনে গেঁথে দিচ্ছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক জরিপেও এর প্রমাণ পাওয়া গেছে। এতে দেখা যায়, অর্ধেকের বেশি রিপাবলিকান মনে করেন, জো বাইডেন জালিয়াতি করেই জিতেছেন। ভোটগ্রহণ এবং ফলাফল নিয়ে একটা সংশয় দেখা দিয়েছে মানুষের মনে যা আগে কখনো ছিল না। ট্রাম্পের সঙ্গে তার দলের অনেক নেতা এবং কংগ্রেসের শীর্ষ ব্যক্তিরাও রয়েছেন। এমনকি মিশিগানের রিপাবলিকান আইনপ্রণেতারা হোয়াইট হাউজে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পরও বলেছেন, রাজ্যে নির্বাচনে বড় ধরনের অনিয়মের কথা তাদের জানা নেই। কিন্তু রাজ্যের রিপাবলিকান নেতারা আনুষ্ঠানিকভাবে ফলাফল প্রকাশে বিলম্ব ঘটাতে নির্বাচনী বোর্ডের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন যাতে অনিয়মের বিষয়টি আবার নিরীক্ষা করা যায়। এতে গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ভোট নিয়ে মার্কিনীদের মধ্যে একটা ভ্রান্ত ধারণা তৈরি হচ্ছে।

২। প্রেসিডেন্ট হিসেবে বাইডেনের পররাষ্ট্রনীতি পরিচালনা কঠিন হবে -

এ অনেকটা নিশ্চিত যে, জো বাইডেন ২০ জানুয়ারি ৪৬তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নেবেন। আর প্রেসিডেন্ট হিসেবে ট্রাম্প ঐদিন বিদায় নেবেন। কিন্তু ট্রাম্প হার স্বীকার না করে বিশ্বের কাছে দেশের মূলত দ্বি-দলীয় গণতন্ত্রের যে দৃশ্য ফুটিয়ে তুলেছেন তা মেরামত করা বাইডেনের জন্য কঠিন চ্যালেঞ্জের হবে। কারণ তৃতীয় বিশ্বের কোনো দেশেও ভোট নিয়ে কিছু বলতে গেলে বাধার মুখে পড়তে হবে বাইডেন প্রশাসনকে। ইরাক এবং আফগানিস্তান থেকে সৈন্য প্রত্যাহার করছেন ট্রাম্প যা দেশের ভবিষ্যতের জন্য ক্ষতি হবে। কারণ ভারপ্রাপ্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী সৈন্য প্রতাহারের পক্ষে সাফাই গাইলেও জয়েন্ট চিফ অব স্টাফের চেয়ারম্যান মার্ক মিলি এর বিরোধিতা করেছেন। ইয়েমেন যুদ্ধে নতুন নীতি, সংযুক্ত আরব আমিরাতের কাছে তড়িঘড়ি করে অস্ত্র বিক্রি, ইরান ও চীনের ওপর আবার নিষেধাজ্ঞা, ইসরাইলের দখল করা এলাকায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেওকে পাঠানোয় নতুন করে এসব নীতি পালটানো বাইডেনের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ হিসেবে দেখা দেবে। সিএনএনের বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শেষ মুহূর্তের এসব সিদ্ধান্ত ২০২৪ সাল পর্যন্ত বাইডেনকে ভোগাবে।

৩। ট্রাম্প পরাজয় স্বীকার করলে - ট্রাম্প-সমর্থকদের ক্ষতি : -

প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে তার মন্ত্রিসভার অনেকেই আছেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মাইক পম্পেও তো এখনো ট্রাম্পের ফের প্রেসিডেন্ট হওয়ার স্বপ্ন দেখেন। অ্যাটর্নি জেনারেল উইলিয়াম বার এরই মধ্যে নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন। শীর্ষ সিনেটর ও কংগ্রেসম্যান, বিভিন্ন রাজ্যের রিপাবলিকান নেতা, কট্টর জাতীয়তাবাদী এবং শ্বেতাঙ্গ জাতীয়তাবাদীদের বিভিন্ন গ্রুপ ট্রাম্পের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন। ট্রাম্প হার মানলে এবং হোয়াইট হাউজ থেকে বিদায় নিলে এসব মার্কিনীদেরই ক্ষতি হবে।

বিশ্বের কিছু নেতা আছেন যাদের জন্য প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প কাজ করেছেন তাদের পথ-নির্দেশক বা চালিকা শক্তি হিসেবে। তাদের একজন ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট জায়ের বলসোনারো। তিনি নিজেই ২০১৮ সালের নির্বাচনে জেতার জন্য প্রচারণায় নিজেকে ‘গ্রীষ্মমণ্ডলীয় অঞ্চলের ট্রাম্প’ হিসেবে উল্লেখ করেছিলেন। ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনও নিজেকে প্রথাবিরোধী রাজনীতিক হিসেবে মনে করেন। গত বছর পার্লামেন্ট নির্বাচনে জয়ের পর ট্রাম্প অভিনন্দন জানিয়ে বরিস জনসনকে উল্লেখ করেছিলেন একজন ‘টাফ ও স্মার্ট’ নেতা হিসেবে। প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প নিজেই বলেছিলেন, তারা তাকে ‘ব্রিটেনের ট্রাম্প’ হিসেবে ডাকে। ব্রেক্সিট ইস্যুতে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সঙ্গে কঠোর অবস্থান নিতে বরিস জনসনকে অনুপ্রাণিত করেছিলেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তাই তার বিদায়ে বিশ্বের এসব নেতারা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।

৪। ট্রাম্প পরাজয় স্বীকার করলে - স্বস্তি পাবে সুপ্রিম কোর্ট!

ট্রাম্প পরাজয় স্বীকার করলে প্রথমত ডেমোক্রেটিক পার্টি তথা নির্বাচিত জো বাইডেন হয়তো হাফ ছেড়ে বাঁচবেন। উদারপন্থীরা জোরেশোরে নিঃশ্বাস নেবেন। ট্রাম্প প্রশাসনের অনেকে নির্বাচনী বিতর্ক শেষ হলে প্রশাসনিক ঝামেলা থেকে রক্ষা পাবেন। মার্কিন মিডিয়া ইউএসএ টুডে জানিয়েছে, তবে সবচেয়ে বেশি স্বস্তি পাবে সুপ্রিম কোর্ট! ট্রাম্প পরাজয় স্বীকার করলে নির্বাচনী কোনো মামলা আর সুপ্রিম কোর্টে যাবে না। এতে বিচারকদেরও বিব্রত হওয়ার সুযোগ থাকবে না। কারণ প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ভোটের আগেই প্রয়োজনে সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামার আমলে প্রণীত স্বাস্থ্য কর্মসূচি অ্যাফোর্ডেবল কেয়ার অ্যাক্ট বাতিল, সাতটি মুসলিম দেশের নাগরিকদের ওপর ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, মেক্সিকো সীমান্তে দেওয়াল নির্মাণ, ট্রাম্পের করের তথ্য প্রকাশ ও অভিবাসীদের নাগরিকত্ব সংক্রান্তসহ বিভিন্ন মামলা সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। ট্রাম্প বিদায় নিলে এসব মামলা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের তেমন একটা বেগ পেতে হবে না।

এটা ঠিক যে ,ট্রাম্পের বিদায় এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র।সে যতরকম কলাকুশলই করুক না কেন ২০শে জানুয়ারী ২০২১ তার বিদায় নিশ্চিত। আবার এটাও ঠিক যে, সে যাবার আগে যে ক্ষত সে তৈরী করে যাবে তার পক্ষ-বিপক্ষ উভয়েরই সেই ক্ষত মেরামত করতে অনেকদিন লেগে যাবে।প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের এসব কাজের প্রভাব কতটা পড়বে মার্কিন সমাজ এবং বিশ্বে তা সময়ই বলে দিবে এবং প্রেসিডেন্টিয়াল দায়মুক্তির পর ট্রাম্পের এসব কাজের বিচার ও হয়ত হবে ।তবে এটা সঠিক যে, নানা কারনে মার্কিন সমাজ এবং বিশ্ব তাকে মনে রাখবে অনেক অনেক দিন।



২০২০ আমেরিকার নির্বাচন পরবর্তী ফলোআপ পোস্ট ৪ - Click This Link

তথ্যসূত্র - ইউএনবি,এএফপি,সিএনএন এবং দৈনিক সংবাদপত্র।
ছবি -গুগল।
সর্বশেষ এডিট : ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
৫টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×