ঘটনার সুত্রপাত গত বছরের ২৫ অক্টোবর রাতে। এমপি হাজী মোহাম্মদ সেলিমের ‘সংসদ সদস্য’ লেখা সরকারি গাড়ি থেকে নেমে নৌবাহিনীর কর্মকর্তা ওয়াসিফ আহমেদ খানকে মারধর করে হাজী সেলিমের ছেলে ইরফান সেলিম। পরদিন সাতজনের বিরুদ্ধে ধানমন্ডি থানায় মামলা করা হয়।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ‘ইরফানের গাড়ি ওয়াসিফকে ধাক্কা মারার পর তিনি সড়কের পাশে মোটরসাইকেলটি থামিয়ে গাড়ির সামনে দাঁড়ান এবং নিজের পরিচয় দেন। তখন গাড়ি থেকে আসামিরা একসঙ্গে বলতে থাকেন, ‘তোর নৌবাহিনী/সেনাবাহিনী বের করতেছি, তোর লেফটেন্যান্ট/ক্যাপ্টেন বের করতেছি। তোকে এখনি মেরে ফেলব’ বলে কিল-ঘুষি মারেন এবং আমার স্ত্রীকে অশ্লীল ভাষায় গালিগালাজ করেন।’
২০২০ সালের ২৬ অক্টোবর ইরফান সেলিমকে নিবন্ধনবিহীন ওয়াকিটকি রাখার দায়ে ছয় মাস ও বিদেশি মদ সেবনের দায়ে এক বছরের কারাদণ্ড দেয় ভ্রাম্যমাণ আদালত।
তার বাসা থেকে উদ্ধার করা হয় মাদক ও অস্ত্র । মাদক ও অস্ত্র মামলায় তার নাম বাদ দিয়ে পুলিশ গতকাল চার্জশিট দিয়েছে। সেই মামলায় তার বিরুদ্ধে ম্যাজিষ্ট্রেট উদ্ধারের ঘটনায় ছিলো, তাকে সাক্ষী দিতে দেয়া হয়নি। পুলিশ রিপোর্টে "এরর" দেখিয়ে সেলিমকে বাদ দিয়ে দেয়া হয়েছে। বাকী ছিলো ওয়াটকি আর মদ রাখার মামলা। সেটাতেও সে জামিন পেয়ে গেল।
গত দু'ই দিনের ঘটনায় দেখা যায় উপরের ছবিটি ২০২০ সালে সবচেয়ে অসহায় একটি ফেক ছবি।
ধন্যবাদ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে শক্তহাতে দেশের আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য।
ব্লগের সবার জন্য আসল ছবি। ছবি সৌজন্য বিশিষ্ট ট্রাভেল এজেন্ট ও ফটো সাংবাদিক রুমি
সর্বশেষ এডিট : ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০৮