অলীক কোনো ভাবনার রেখা ধরে
দ্রুতলয়ে ধীরগতিতে
আশাবাদী শামুকের মতো
বস্তুবাদী স্বপ্নের স্পর্শ পেতে গিয়ে
হোঁচট খাওয়া, অতঃপর...
হাল ছাড়া যাবেনা কিছুতেই
তাই, কন্ঠ ছাড়া
ওই বঙ্গের কবিটার মতো
কিংবা আরো, তারও জোরে...
শম্বুক কন্ঠে আশাজাগানিয়া নরডিক সুরে
নিজের জন্য লেখা গান-
নিজের মতো করে
মিশ্র বিদ্রোহী কবিতার ঢঙ-এ।
এবং হোঁচট খাওয়া, অতঃপর...
আবারো কবিতা লেখা,
এবার কিন্তু কর্পোরেট গানের তালে
সত্যসন্ধানীর মতো করে
এবং, ওদিকে তলে তলে...
সবার চোখকে ট্যারা করতে গিয়ে
অবশেষে নিজেই লক্ষীট্যারা
হয়ে যাওয়া (আহা, উহু রে)
''কুহেলী উত্তরীতলে /ব্যাচেলর/ সন্যাসী
গিয়াছে চলি /আমারি দোষে/
তাহারেই পড়ে মনে
/মৃত-অসহায় এই ক্ষণে/
ভুলিতে পারিনা কিছুতেই''
(কবির কাছে করজোড় ক্ষমাপ্রার্থনা)
কন্ঠে বাজে এখন আক্ষেপের সুর -
'মিস্ করা ট্রেনের কেন যে যাত্রী হতে গেলাম!'
[আমার বন্ধু আবদুল্লাহ্ আল মুঈদকে নিবেদিত,
বন্ধু, মারিস্ না, তাই মরিস না

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



