সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তির জন্য এবার কোনো পরীক্ষা হবে না । মেধা তালিকার ভিত্তিতে এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সে শিক্ষার্থীরা ভর্তি হতে পারবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ মন্ত্রণালয় । স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়েরএই সিদ্ধান্তের মূল কাহিনি হচ্ছে বিশাল কলেবরে ভর্তি পরিক্ষা এড়ানো। অল্প কিছু সিটের জন্য বিশাল সংখ্যক আবেদন জমা পড়ে। এসব আবেদন জাচাই বাচাই করতে সময় ও ব্যয় অনেক ব্যাপক হয়। এসব ব্যাপকতার কথা মাথায় রেখে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।
এর ইতিবাচক দিক একটা, কোচিং সেন্টারের শর্টকাট টেকনিক আর সাজেশনের জোরে মাঝারি মানের স্টুডেন্ট ওয়ান ডে শোতে টিকে যায় আর মেধাবী অনেকেই একদিনের কোন দুর্ঘটনায় লাইফ হারায়। এই সমস্যা হবেনা।
কিন্তু উলটা সমস্যা হচ্ছে এত গোল্ডেন + থেকে কিভাবে লিমিটেড শিক্ষার্থী নেয়া হবে আর কাকে ছেড়ে কাকে নেবে! মেধা তালিকা হবে কিভাবে!!
তার মানে হচ্ছে 'একটা বিশাল রাজনৈতিক ভর্তি বাণিজ্য' মামু খালু + মানি...
আমার মনে হচ্ছে ২টা সিস্টেমের মধ্যে সিঙ্ক্রনাইজ করা দরকার।
*মিনিমাম এগ্রিগেট রেজাল্ট (SSC + HSC) আরও বাড়িয়ে দিয়ে ভর্তি পরীক্ষা চালু রাখতে হবে। (এটা ৮ থেকে বাড়িয়ে ৮.৫ বা ৯ ও করা যেতে পারে)
*বায়োলজি এবং কেমিস্ট্রিতে উভয় পরীক্ষায় মিনিমাম জিপিএ ৫ অথবা ৪.৫ থাকতে হবে।
নাম্বার বণ্টন : (SSC 5*4+HSC 5*6+ATR 100*0.5) = 100
এভাবে পরীক্ষার্থী সংখ্যা অনেক নিয়ন্ত্রণে থাকবে এবং আশা করা যায় মেধাবীরাই সুযোগ পাবে।
এটা নিচক আমার অল্প জ্ঞানের ব্যবহার।
কিন্তু আমি মনে করি অযোগ্যরাই নির্বাচকের যোগ্যতা নিয়ে বেশি প্রশ্ন তোলে।