অনেক আশা এবং স্বপ্ন নিয়ে নতুন প্রজন্মের জোয়ারে খানিকটা, অনেকটা ১/১১এর অব্যবহিত বাধ্যবাধকতা, টুইসডে গ্রুপের সমর্থন আর অনেক বন্ধু প্রভুর কৃপায় তারা এখন ক্ষমতার কেন্দ্রে।
তবে সবাই কি একই ভুল করে বারবার। ভুলে যায় সবই বদলায়। ক্ষমতার কেন্দ্র, ব্যাক্তি সব। তবে কেন এই অবিমৃশ্যকারীতা বারবার।
একটি চ্যানেল, একটি পত্রিকা বা একজন ব্যাক্তিমাত্র নয়। দৃশ্যমান হচ্ছে তাদের আসল চরিত্র। যা মুখোশের আড়ালে ঢেকে তারা চলছিল.. মাত্র দেড় বছরেই খুলে গেল... হিংস্র, জঘন্য, জিঘাংসাপ্রিয়..বাকশালী.. ভুল-শুদ্ধ নয় জেদই বড়...ক্ষেপাটে এক সরকার যেন। গণতন্ত্রের অত্যাবশ্যকীয় উপাদান বহু মত এবং পথকে তারা পুরানো কায়দায় এক করতে চাইছে...হয় স্বেচ্ছায়, নয় বিক্রি হয়ে নয় ঘাড় ধরে জোর করে মানাবে কায়দায় তারা দমন নিপিড়ন চালাচ্ছে। অতীত স্বাক্ষী দেয় কোন জালিমের জুলুমই চীরস্থায়ী হয়না। এবং প্রকৃতি নিষ্ঠুর ভাবে জালীমকে প্রতিদান দেয়। তবুও যেন বেহুশ সবাই।
মতপ্রকাশের স্বাধীনতাকেও তারা বদলে দিতে চায়!!!!
আমার মত ভিন্ন অন্য কোন মত আবার কিসের মত???
তবে আর স্বৈরতন্ত্রের আলখেল্লাটা গায় দিতে আপত্তি কোথায়?
দাওনা সাহস করে গায়। কি নেই ?? একক সংক্যাগরিষ্ঠতা... সংবিধান বদলে দাও.. শুধু ৭২এ ফেরত নয়.. কর্ম ধারায় তো বাস্তবিকই ৭২-৭৫এ চলছো.. তবে আর ভণিতাটুকু না করে ঘোষনা দিয়েই দাও...যদি হিম্মত থাকে।
নয়তো--
গণতন্ত্রের স্বাভাবিক রীতিতে চলতে দাও আইন বিচার প্রশাসন দেশকে। ব্যাক্তি প্রতিহংসার নজীর স্থাপিত হয়ে গেছে। এই কলংক মুছতে হলে তথাকথিত সুশীলপনার তোষামুদিতে না ভিজে বাস্তবে মাটি আর মানুষের মনের ইচ্ছার দিকে তাকাতে হবে। গণতন্ত্র, মৌলিক মানবাধিকার আর ন্যায় বোধ যদি প্রেসক্রাইভড হয় তবে পরিণতি তো ভিন্নই হবে। যা অগণতান্ত্রিক হলেও অবাক হবার থাকবে না।
তথাকথিত সুশীল এবং চেতনার আঁধার.. না সত্যি আঁধার (অন্ধকার) তাদের জ্ঞান বিবেক এবং মিনিমাম ভব্যতাটুকু না হারালে কোন সভ্য রাষ্ট্রে কেউ এমন ভাবতে বা সেই মত প্রকাশ করতে পারে তা বিশ্বাস হবে না।
জঘন্য নীচু এবং ভন্ড মানুষ গুলোর চেহারা দেখে ঘৃনায় রিরি করছে শরীর...
এইখানে দেখুন
থুঃ
এখানে মাহমুদুর রহমান না কালাচোর সেটা ফ্যক্টর না।
মূল ফোকাস আইন বিচার এবং প্রশাসন কি স্বাধীন ভাবে চলতে পারছে। তাদের নিজস্ব নীতিমালা, সংবিধানের আওতায় কি কাজ করতে পারছে জবাবদিহীতা আর স্বচ্ছতার সাথে?
না কেবলই ক্ষমতাসীনদের ক্রীড়নক হয়ে চলছে!!??
এবং সচেতন, বিবেকবান, সুস্থ জ্ঞানের সবার কাছেই বিষয়টি দিবালোকের মতো স্বচ্ছ হয়ে গেছে। তবে তারা নিরুপায় শুধূ দেখা শোনা আর অপেক্ষা করা ছাড়া কিচূ করার নেই জেনে নিশ্চুপ। এই নিরবতাকে যদি তারা সমর্তন ভেবে থাকেন তার ফল যেমন পাবেন, তেমনি তাকে অত্যাচারে জর্জরিত করলে তার ফলও পাবেন নিঃসন্দেহ।
সেই মূল ফোকাসকে এভাবে(উল্লিখিত লিংকের মতো আরও বহু তথাকথিত সুশীল তোষামুদির লেখনি দিয়ে) কেন আরও নোংরামী দিয়েও আড়াল করা যাবে না।
সেই সত্য হলো সরকারের স্বৈরতান্ত্রিক মনোভাব। ফ্যাসিজম এবং ভিন্নমত দলনে অগণতান্ত্রিক ভাবে আইন বিচার প্রশাসনের অবৈধ ব্যবহার।
আর ইতিহাস স্বাক্ষী কোন জালিমে জুলুম শাহী দীর্ঘস্থায়ী হয় নি।
নির্মম নিষ্ঠুর সেই শাস্তি।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




