আপডেট:
আজ ১০ আগষ্ট বিশ্ব বরেণ্য ২৫ বুদ্ধিজীবি শহিদুল আলমের মুক্তি চেয়ে বিবৃতি দিয়েছেন।
শুক্রবার আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ২৫ লেখক-সাংবাদিক-অ্যাকাডেমিশিয়ানের এ বিবৃতি প্রকাশিত হয়।
মার্কিন ভাষাবিদ ও রাজনীতি বিশ্লেষক এমআইটির প্রফেসর এমিরেটাস নোম চমস্কি ছাড়াও লাহোর/হুস্টোন-এর লেখক বাপসি সিদ্ধা, পুলিৎজার পুরস্কার বিজয়ী ফটোসাংবাদিক প্যাট্রিক ফ্যারেল, ম্যারি রিচার্ডসন বিশ্ববিদ্যালয় ইতিহাসের অধ্যাপক আয়েশা জালাল, যুক্তরাজ্যের বাথ স্পা বিশ্ববিদ্যালয়ের সালিমা হাশমি, ফ্রেন্ড অব বাংলাদেশ পুরস্কার বিজয়ী কবি ড. আব্দুল হামিদ স্বাক্ষর করেছেন।
বিবৃতিতে বলা হয়, গত ৫ আগস্ট ইউনিফর্মহীন বেশ কয়েকজন গোয়েন্দা পুলিশ শহিদুল আলমকে তুলে নিয়ে যায়। তারা সিসিটিভি ক্যামেরা ভেঙে ফেলে ও প্রত্যক্ষদর্শীদের মোবাইল জব্দ করে। টানতে টানতে শহিদুল আলমকে পুলিশ ভ্যানে তোলে। পরের দিনই তাকে আদালতে নেওয়ার সময় দেখা যায় হাঁটতে কষ্ট হচ্ছে তার।
শহিদুল শারীরিক নিপীড়নের অভিযোগ করেন। সঙ্গে থাকা সহজনকে উদ্ধৃত করে বিবৃতিতে বলা হয়, তার রক্তাক্ত পোশাক ধুয়ে নতুন করে তাকে পড়ানো হয়। বিবৃতিদাতারা বলেন, আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও সংবাদমাধ্যমে কর্মরত শিক্ষাবিদ, সাংবাদিক, লেখক, শিল্পী ও আলোকচিত্রীরা বিশিষ্ট ফটোসাংবাদিক ও মানবাধিকারকর্মী শহিদুল আলমকে আটক ও নিপীড়নের তীব্র নিন্দা এবং বাংলাদেশ সরকারের কাছে তার আশু মুক্তির আহ্বান জানাই।
##
চাইলেই কি একজন শহীদুল আলম হওয়া যায়?
শতবছরে একজন এমন মেধাবী জন্মে!
কথায় বলে যে দেশ গুনিজনের সম্মান দিতে জানেনা
সেদেশ গুনিজন জন্ম নেননা।
অথচ আমরা সেই গুনিজনকে নিয়ে কি করছি??? ভিন্নমত প্রকাশের সংবিধানিক অধীকার টুকুও কি নাই?
উনার সম্পর্কে অনেকে হয়তো অনেক কাছ থেকে অনেক বেশী জানেন। আমি বিভিন্ন পত্রিকা থেকে পড়ে যেটুকু জেনেছি শেয়ার করছি।
বাংলাদেশের খ্যাতনামা চিত্রগ্রাহক শহিদুল আলমের গ্রেপ্তার বিশ্বজুড়ে নিন্দা ও ক্ষোভের ঝড় তুলেছে।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে),
পেন ইন্টারন্যাশনাল, মুম্বাই প্রেসক্লাব, দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া ডিফেন্ডার্স নেটওয়ার্ক (সামডেন) সহ গার্ডিয়ান ও ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস বিশাল কাভারেজে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ করেছে এবং গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছে। এছাড়া দেশী বিদেশি সকল অনলাইন অফলাইন প্রকাশনায় বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রকাশীত হচ্ছে। উনার মুক্তি দাবী করা হচ্ছে।
শহিদুল আলম বিশ্বের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় চিত্রগ্রাহকদের একজন। বাংলাদেশে এই পেশায় তার মতো বৈশ্বিক মর্যাদা খুব কম লোকই পেয়েছেন। বিশ্বের সব বড় বড় পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে তার ছবি ছাপা হয়েছে।
ড. শহীদুল আলম কে নিয়ে লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ান তার গ্রেপ্তারের সংবাদে লিখেছে,
নিজের চার দশকব্যাপী ক্যারিয়ারে শহিদুলের ছবি নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন ও ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সহ প্রত্যেক খ্যাতনামা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমে ছাপা হয়েছে।
দেশের ফটোসাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব আনয়নে আর যে কারো চেয়ে অনেক বেশি কাজ করেছেন শহিদুল আলম। তার হাতে প্রশিক্ষিত হয়েছেন শ’ শ’ ফটোসাংবাদিক। নিজের ব্যক্তিগত উদাহরণ ও অনুপ্রেরণার মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে এই পেশায় আকৃষ্ট করেছেন। আজ যে বহু বাংলাদেশি ফটোসাংবাদিক বৈশ্বিক প্রকাশনায় নিজের ছবি ছাপানো কিংবা আন্তর্জাতিক পদক লাভের বাসনা লালন করেন, তার কারণ সম্ভবত কেবল তিনিই।
শহিদুল পদকজয়ী ফটোএজেন্সি দৃক প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত ‘পাঠশালা’ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রখ্যাত ফটোগ্রাফি স্কুল।
এই স্কুলে পড়তে বিদেশ থেকে শিক্ষার্থী ও অতিথি শিক্ষকরা আসেন। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক ইন্সটিটিউট ও সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি প্রতিষ্ঠা করেছেন।
দৃক ও পাঠশালা- দুই প্রতিষ্ঠানই তিনি গড়েছেন নিজের পৈতৃক সম্পত্তিতে।
তার সবচেয়ে সফল সৃষ্টি হলো ছবি মেলা। এই আন্তর্জাতিক চিত্রপ্রদর্শনীতে বিশ্বের সব জায়গা থেকে কাজ জমা পড়ে।
অংশ নিতে ঢাকায় আসেন বিশ্বের সেরা সব ফটোগ্রাফাররা।
২০০০ সালে শুরু হওয়া এই চিত্রপ্রদর্শনীর প্রথম থিম ছিল ‘যেই যুদ্ধ আমরা ভুলে গেছি।’ এটি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গণহত্যা নিয়ে সবচেয়ে সফল চিত্রপ্রদর্শনীর একটি।
১৯৮৩ সালে তিনি হার্ভে হ্যারিস ট্রফি জেতেন।
১৯৯৩ সালে তথ্যচিত্রের জন্য জিতে নেন মাদার জোন্স পদক।
‘৯৮-এ তিনি আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশন ও হাওয়ার্ড চ্যাপনিক অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন।
২০১৪ সালে শিল্পকলা পদক ও
২০১৭ সালে চীনের ডালি ইন্টারন্যাশনাল চিত্রপ্রদর্শনীতে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন।
এই বছর তিনি পান লুসি ফাউন্ডেশন হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাওয়ার্ড। চিত্রগ্রাহক হওয়ার পাশাপাশি তিনি লেখক, কিউরেটর ও অ্যাক্টিভিস্ট।
২০০৭ সালে তিনি কাশ্মীরের ভূমিকম্প নিয়ে ‘নেচার’স ফিউরি’ ও দক্ষিণ এশিয়ায় এইচআইভি/এইডস নিয়ে ‘পোর্ট্রেইট অব কমিটমেন্ট’ শীর্ষক দুটি বই লিখেন। তার লেখা বই ‘মাই জার্নি অ্যাজ অ্যা উইটনেস’ সম্পর্কে লাইফ ম্যাগাজিনের সাবেক পিকচার এডিটর জন মরিস লিখেছেন, কোনো চিত্রগ্রাহকের লেখা সর্বকালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বই এটি।
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্গানিক কেমিস্ট্রি নিয়ে পিএইচডি আছে তার। যুক্তরাজ্যের সান্ডারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইউসিএলএ) তিনি ভিজিটিং প্রফেসর। এ ছাড়া তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি লেকচারার ছিলেন।
আমরা ন্যায় বিচার চাই।
আমরা গুনিজনের যথাযথ সম্মাননা চাই।
আমরা নূন্যতম সাংবিধানিক অধিকারের চর্চা চাই।
তথ্য সূত্র: অনলাইন পত্রিকা সমূহ
ছবিঋণ: গুগল
চাইলেই কি একজন শহীদুল আলম হওয়া যায়?
শতবছরে একজন এমন মেধাবী জন্মে!
কথায় বলে যে দেশ গুনিজনের সম্মান দিতে জানেনা
সেদেশ গুনিজন জন্ম নেননা।
অথচ আমরা সেই গুনিজনকে নিয়ে কি করছি??? ভিন্নমত প্রকাশের সংবিধানিক অধীকার টুকুও কি নাই?
উনার সম্পর্কে অনেকে হয়তো অনেক কাছ থেকে অনেক বেশী জানেন। আমি বিভিন্ন পত্রিকা থেকে পড়ে যেটুকু জেনেছি শেয়ার করছি।
বাংলাদেশের খ্যাতনামা চিত্রগ্রাহক শহিদুল আলমের গ্রেপ্তার বিশ্বজুড়ে নিন্দা ও ক্ষোভের ঝড় তুলেছে।
মানবাধিকার সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, সাংবাদিকদের বৈশ্বিক সংগঠন কমিটি টু প্রোটেক্ট জার্নালিস্টস (সিপিজে),
পেন ইন্টারন্যাশনাল, মুম্বাই প্রেসক্লাব, দক্ষিণ এশিয়া মিডিয়া ডিফেন্ডার্স নেটওয়ার্ক (সামডেন) সহ গার্ডিয়ান ও ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউইয়র্ক টাইমস বিশাল কাভারেজে বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ করেছে এবং গ্রেফতারের নিন্দা জানিয়েছে। এছাড়া দেশী বিদেশি সকল অনলাইন অফলাইন প্রকাশনায় বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে প্রকাশীত হচ্ছে। উনার মুক্তি দাবী করা হচ্ছে।
শহিদুল আলম বিশ্বের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় চিত্রগ্রাহকদের একজন। বাংলাদেশে এই পেশায় তার মতো বৈশ্বিক মর্যাদা খুব কম লোকই পেয়েছেন। বিশ্বের সব বড় বড় পত্রিকা ও ম্যাগাজিনে তার ছবি ছাপা হয়েছে।
ড. শহীদুল আলম কে নিয়ে লন্ডনের দ্য গার্ডিয়ান তার গ্রেপ্তারের সংবাদে লিখেছে,
নিজের চার দশকব্যাপী ক্যারিয়ারে শহিদুলের ছবি নিউ ইয়র্ক টাইমস, টাইম ম্যাগাজিন ও ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক সহ প্রত্যেক খ্যাতনামা পশ্চিমা সংবাদমাধ্যমে ছাপা হয়েছে।
দেশের ফটোসাংবাদিকতায় পেশাদারিত্ব আনয়নে আর যে কারো চেয়ে অনেক বেশি কাজ করেছেন শহিদুল আলম। তার হাতে প্রশিক্ষিত হয়েছেন শ’ শ’ ফটোসাংবাদিক। নিজের ব্যক্তিগত উদাহরণ ও অনুপ্রেরণার মাধ্যমে তিনি হাজার হাজার শিক্ষার্থীকে এই পেশায় আকৃষ্ট করেছেন। আজ যে বহু বাংলাদেশি ফটোসাংবাদিক বৈশ্বিক প্রকাশনায় নিজের ছবি ছাপানো কিংবা আন্তর্জাতিক পদক লাভের বাসনা লালন করেন, তার কারণ সম্ভবত কেবল তিনিই।
শহিদুল পদকজয়ী ফটোএজেন্সি দৃক প্রতিষ্ঠা করেছেন। তার প্রতিষ্ঠিত ‘পাঠশালা’ দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম প্রখ্যাত ফটোগ্রাফি স্কুল।
এই স্কুলে পড়তে বিদেশ থেকে শিক্ষার্থী ও অতিথি শিক্ষকরা আসেন। এ ছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ফটোগ্রাফিক ইন্সটিটিউট ও সাউথ এশিয়ান ইন্সটিটিউট অব ফটোগ্রাফি প্রতিষ্ঠা করেছেন।
দৃক ও পাঠশালা- দুই প্রতিষ্ঠানই তিনি গড়েছেন নিজের পৈতৃক সম্পত্তিতে।
তার সবচেয়ে সফল সৃষ্টি হলো ছবি মেলা। এই আন্তর্জাতিক চিত্রপ্রদর্শনীতে বিশ্বের সব জায়গা থেকে কাজ জমা পড়ে।
অংশ নিতে ঢাকায় আসেন বিশ্বের সেরা সব ফটোগ্রাফাররা।
২০০০ সালে শুরু হওয়া এই চিত্রপ্রদর্শনীর প্রথম থিম ছিল ‘যেই যুদ্ধ আমরা ভুলে গেছি।’ এটি ছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ও গণহত্যা নিয়ে সবচেয়ে সফল চিত্রপ্রদর্শনীর একটি।
১৯৮৩ সালে তিনি হার্ভে হ্যারিস ট্রফি জেতেন।
১৯৯৩ সালে তথ্যচিত্রের জন্য জিতে নেন মাদার জোন্স পদক।
‘৯৮-এ তিনি আন্দ্রে ফ্রাঙ্ক ফাউন্ডেশন ও হাওয়ার্ড চ্যাপনিক অ্যাওয়ার্ডস লাভ করেন।
২০১৪ সালে শিল্পকলা পদক ও
২০১৭ সালে চীনের ডালি ইন্টারন্যাশনাল চিত্রপ্রদর্শনীতে আজীবন সম্মাননা লাভ করেন।
এই বছর তিনি পান লুসি ফাউন্ডেশন হিউম্যানিটেরিয়ান অ্যাওয়ার্ড। চিত্রগ্রাহক হওয়ার পাশাপাশি তিনি লেখক, কিউরেটর ও অ্যাক্টিভিস্ট।
২০০৭ সালে তিনি কাশ্মীরের ভূমিকম্প নিয়ে ‘নেচার’স ফিউরি’ ও দক্ষিণ এশিয়ায় এইচআইভি/এইডস নিয়ে ‘পোর্ট্রেইট অব কমিটমেন্ট’ শীর্ষক দুটি বই লিখেন। তার লেখা বই ‘মাই জার্নি অ্যাজ অ্যা উইটনেস’ সম্পর্কে লাইফ ম্যাগাজিনের সাবেক পিকচার এডিটর জন মরিস লিখেছেন, কোনো চিত্রগ্রাহকের লেখা সর্বকালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বই এটি।
লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্গানিক কেমিস্ট্রি নিয়ে পিএইচডি আছে তার। যুক্তরাজ্যের সান্ডারল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইউসিএলএ) তিনি ভিজিটিং প্রফেসর। এ ছাড়া তিনি হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়, স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় ও অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো বিশ্বের শীর্ষ বিশ্ববিদ্যালয়ে অতিথি লেকচারার ছিলেন।
আমরা ন্যায় বিচার চাই।
আমরা গুনিজনের যথাযথ সম্মাননা চাই।
আমরা নূন্যতম সাংবিধানিক অধিকারের চর্চা চাই।
তথ্য সূত্র: অনলাইন পত্রিকা সমূহ
ছবিঋণ: গুগল
আপডেটস: এখানে
সর্বশেষ এডিট : ১০ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩২