আমার ভিতরের সুন্দর আত্মাটা মরে গেছে। ওটা এখন বিরানভূমি। শূন্যতা আর কষ্ট তিলে তিলে নষ্ট করে দিচ্ছে আমার প্রাণ শক্তি। বেঁচে আছি রোবট হয়ে। রুটিন ওয়ার্ক ছাড়া আর কিছুই পারিনা। কাজ আর কাজ জমে আছে টেবিলে কখনও শূন্যতা। আর অপূর্নতা।
শরীরটা টেনে তুলতে পারছি না। বিশ্বাসের জগদ্দল পাথর বুকরে উপর।
ফ্রেস এয়ার এখন দম বন্ধ করে দিতে পারে। ভিতরের পার্সগুলো নড়বড়ে হয়ে গেছে।
পেটটা উঠেছে নতুন চড়ের মত জেগে। গেঞ্জি পড়লে বিভৎস দেখায়। টিলা শার্ট পড়ে লুকিয়ে রাখতে হয়।
শরীরের পেশীগুলো যখন তখন লাফিয়ে উঠে। মাথায় প্রচন্ড ব্যাথা উঠে যখন দেখি আমার সামনে দিয়ে কোন রাজাকার দম্ভ করে লাফিয়ে বেড়ায়।
কষ্টে মুখ লুকাই। মাথার চুল ছিড়ি।
কানে এরার ফোন দিয়ে শয়তানটির কথা শোনা থেকে দূরে থাকি।
প্রিয় জীবনবাদী মাকসুদের কিছু গান শুনি। তারপরও নিজেকে ধরে রাখতে পারি না।
কাপের পর কাপ চা খাই। সিগারেট ধরাই। সিগারেট পুড়ে চাই হয়। কষ্টটা পুড়ে ছাই করতে পারি না।
শালা রাজাকার খানকিরপুত মানুষ হইলি না। লোলুপ দন্ত বিকশিত হাসি হেসে রক্তপান পানের নেশায় উপুর হয়ে থাকা কুত্তাকে সজরো লাথি মারি।
লাথি দিতে গিয়ে পা নষ্ট হল। শীতের কারনে পাটা দোয়া হলো না। কেমন যেন আশটে নষ্ট গন্ধ পায়ে লেগে আছে। আর ঘুমাতে পারলাম না সকাল হয়ে গেল।
বাথরুমে গিয়ে পা ধুয়ে এক ঘুম। কখন যে বেলা গড়িয়ে দুপুর হয়ে গলে টেরই পেলাম না।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




