somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

এন ইডিয়ট ইন ম্যারিজ!!! (দশ)

১৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫০
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

(ডিচক্লেইমারঃ এই সিরিজের পোস্টগুলা শুধু বিনুদনের জন্য! জিন্দা কিম্বা মুর্দা কারুর সাথে কাহিনী মিল্লা গেলে কেউ দায়ী নহে!!!


আগের কাহিনীর পর...
দিনটা একটা উইকেন্ডের দিন ছিল। ওইদিন সুন্দরিরে ফোন দেওয়ার আগে বাসায় ফুন দিয়া জিগাইলাম যে ছেলের জন্য যে সম্ভাব্য বউ দেখতে যে গেছিল... কি অবস্তা? কইল, কি আর দেখবে, মনে তো হইছে ভালোই। দ্যাট অয়াজ এনাফ ফর মি। যেহেতু মেজর কুন কমপ্লেইন নাই তার মানে দে অয়্যার ওকে!

ওইদিন আমি বাড়ির পাশের একটা লম্বা ট্রেইলে হাইক দিতে গেছিলাম। বাসায় কথা কইয়া সুন্দরিরে ফুন দিলাম। প্রথম কয়েকটা মিনিট অকয়ারড আর হোঁচট খাওয়া মার্কা কথা বার্তা কইতে কইতে গেল। তার পর অবশ্য সবকিছু তাড়াতাড়িই স্মুথ হইয়া গেল। এগেইন স্ট্যান্ডার্ড কিছু প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করলাম। এই যেমন,

তুমি বিয়া করবা কিনা?
তোমারে বিয়া করার জন্য কেউ চাপাচাপি করতেছে কিনা?
আম্রিকা আস্তে কুন আপত্তি আছে কিনা?


উত্তরগুলা পজিটিভ পাইয়া মনে করলাম ওকে, সাবধানে সামনে আগানো উচিত। কথা কইলাম বেশ-কিছুক্ষন ওইদিন। একে পো-রলি মার্কড নতুন ট্রেইল তার উপ্রে সুন্দরির সাথে আলাপ। কয়েকবার হারাইয়াও গেলাম জঙ্গলে! কথা কইয়া দেক্তেছি সুন্দরি আমার অনেক ফ্রেন্ডরে চিনে। ম্যালাগুলা কমন ডি-মনিনেটর আছে। ভালোই লাগলো। একটা খারাপ ব্যাপার ছিল। এই কথা কইতে কইতে দেখলাম টেম্পারেচার ড্রপ করছে শূন্যের কাছাকাছি। আমার ফুন্টা পুরান হইয়া গ্যাছে কিছুদিন হইল। শূন্যের আশেপাশের টেম্পারেচারে এক্সপজড হইলে, ব্যাটারি ড্রপ করে হঠাত কইরা। দেখলাম ব্যাটারি ১২% এ নাইমা গ্যাছে। ফোন ডেড হইয়া গ্যালে এই জঙ্গলে জিপিএস ছাড়া গাড়িতে ফেরত যাইতাম ক্যামনে? দেখলাম সুন্দরির সাথে বেশিক্ষণ কথা বলা যাবে না। কইলাম পরে কথা কমুনে। তারপর কুনমতে গাড়িতে আইসা বাড়ী আসার পথে একটা আই-হপে থাইমা পাঁচটা প্যান-কেকরে সিরাপে চুবাইয়া মার্ডার কইরা দিয়া আসলাম! তারপর আরামসে বাড়িত যাইয়া ঘুমাইলাম!!!

এরপর প্রথম দুই সপ্তাহে সুন্দরির সাথে মনে হয় সপ্তাহে দুইদিন কইরা কথা কইলাম। কথা কইয়া বেশ ভালোই লাগতেছিল। তারপর থিংস স্টারটেড টু এক্সেলারেট। কথা বলার পরিমাণ বাইরা গেল। কি নিয়া কথা কইতাম নিজেই বুঝতেছিলাম না। ক্যামনে যে সময় যাইতেছিল বুঝতেই পারতেছিলাম না। সব মাথার উপ্রে দিয়া যাইতেছিল।

আমার ফিলসফি ছিল, আন্ধাভাবে ডিসিশন নেওয়ার চেয়ে ইনফরমড ডিসিশনগুলা স্ট্যাটিস্টিক্যালি অনেক বেটার হয়। এইজন্য আমার কাছে সুন্দরিদের সাথে কথা বইলা, জাইনা শুইনা চিন্তাভাবনা কইরা ডিসিশন নেওয়াটা জরুরি। তারপর আরেকটা ব্যাপার আমার কাছে ইম্পরট্যান্ট ছিল যে যারে বিয়া করমু তার এক্সপেকটেশন ম্যানেজ করা। সুন্দরি যেন আমার সম্পর্কে যাইনা শুইনা তারপর ডিসিশন লইতে পারে। যেন মনে না করে যে আমি আম্রিকায় থাকি বইলা আমার জেফ-বেজোসের মত টাকা। বিয়া কইরা এইখানে আসবে, বিশাল একটা ম্যানশনে থাকবে, মিলিয়ন ডলারের ইয়টে কইরা লাফাইতে যাবে, চাকর-বাকর সব কইরা দিবে, পুলে বিকিনি পইড়া সাঁতার কাটবে, বেন্টলি, রোলস রয়েস আর অন্য সব দামি ব্রান্ডের কনভারটিবল স্পোর্টস কার হাঁকাবে এইরকম যেন মনে না করে। লাইফটা মোটেও সেরকম নাহ।

সুন্দরির কাছে বহুত রকম গল্প শুনলাম। ফ্যামিলির সম্পর্কে জানলাম, বন্ধুবান্ধব সম্পর্কে জানলাম। শুনলাম তার পিছনে নাকি বহুত ছোটবেলা থেইকাই বহুত পুলাপাইন ঘুরাঘুরি করছে। সেও নাকি অনেকরে নাকে দড়ি দিয়া ঘুড়াইছে। ব্যাপারগুলা আমারে কিছুটা চিন্তিত করে নাই তেমন না। চিন্তার এক কারণ হইল সুন্দরির পিছনে যদি এত পুলাপাইন ঘুরে তারমানে সুন্দরি বহুত গেইম দেখছে। আমার কোন কথাই তার কাছে এক্সাইটিং মনে হবে না। আরেকটা ব্যাপার হইল আমি সুন্দরিদের প্রতি বেশি এটেনশন দেই না। ব্যাপারটা ইচ্ছা কইরা না, ডেভেলপ হইয়া গ্যাছে। আমি যদি অনেক বেশি এটেনশন দেইও, সেইটা সুন্দরির কাছে এনাফ মনে নাও হইতে পারে। আরেকটা কারন হইল সুন্দরি আমারে জেলাস করার ধান্দায়ও থাকতে পারে। একবার সুন্দরি যদি মনে করে যে আমি কোন কারণে জেলাস ফিল করি, তাইলে সমস্যা। শেষ পর্যন্ত মনে হইছিল দুইটাই ভ্যালিড চিন্তার কারন।

যাইহোক কথা কথায় কথায় বহুত কথা হইছে। বহুত কথা কইলাম, বহুত কথা শুনলাম। মেলা কিছু জানলাম, ম্যালা কিছু জানাইলাম। সুন্দরিরে আমার ফ্যামাইলি সম্পর্কে রিলেভেন্ট সবকিছু কইলাম, সুন্দরি আমারে তার ফ্যামিলি সম্পর্কে তার কাছে যেইগুলা ইম্পরট্যান্ট মনে হইছিল সেইগুলা বলছে। কিছু কিছু ব্যাপার ইচ্ছা কইরা চাইপা গ্যাছে। আমিও কুনদিন বলি নাই যে আমি জানতাম। দেখতেছিলাম, সুন্দরি নিজে থেইকা বলে কিনা।

যাইহোক কথায় কথায় একদিন সুন্দরি কইল তার এক ক্লাসমেট আরেকটা দুরের দেশে থাকে, তারে বিয়া করতে চায়! কিন্তু সে তারে বিয়া করতে চায় না। সে তারে ফ্রেন্ড হিসাবেই দ্যাখে। মনে হইল, উপ্স… রিয়াল লাইফ ফ্রেন্ডজোন্ড! কিন্তু শুইনা চিন্তা করলাম, শিট ম্যান!!! সুন্দরি কি আম্রে কম্পিট করাইতে চায় নাকি? কিন্তু চিন্তা কইরা দেখলাম দ্যাটস ফাইন। সুন্দরির যেইটা মনে হয় সে ওইটা করবে। আমি খালি নিজের এক্সপেক্টেশনটা একটু কমাইয়া দিলাম। কারন আল্টিমেটলি, আমরা দুইজনই “ভাইব”টা নেওয়ার চেষ্টা করতেছি। কেউ তো কমিট করি নাই কিছুতে।

এইখানে সুন্দরির দুইটা পসিবল কারণ থাকতে পারে আমারে এই কথা বলার। একঃ সিম্পল ডিসক্লোজার, নিজের সম্পর্কে আরেক পিস ইনফরমেশন দুইঃ সুন্দরি আমাদের দুইজনরে একজন-আরেকজনের সাথে কম্পিটিশনে লাগাইয়া গ্যালারিতে বইসা মজা লইতে চায়। আমি এখনো পর্যন্ত কুনো সুন্দরির পিছনে দৌড়াইয়া তেমন মেজর কুনো ডাম স্টাফ করি নাই। সিদ্ধান্ত লইলাম এই সুন্দরির পিছনেও করতাম না।

মজার ব্যাপার হইল সে এই ছেলেরেও আমার কথা কইছে। কিন্তু এই ছেলেটা তার কিউরিসিটিরে সামলাইতে পারে নাই। হি রিচড আউট টু মি। সুন্দরির ফান্দে ধরা দিল। একটু ফেইসবুকে চ্যাট কইরা একদিন ফুনে কথা হইল। সে আসলে আমার টেম্পারেচার রিড করতে চাইতেছিল। আর আমি চাইতেছিলাম কোন ইউজফুল ইনফরমেশন না দিতে। কিছু কিছু ব্যাপারে আমি ব্যাফুক বেত্তমিজ আছি। নাইস থাইকা পাক্কা স্টোন-ওয়ালিং মোডে ছিলাম। কনভারসেশন আর বেশিদূর গড়ায় নাই। তবে এইটা বলতেই হবে ছেলেটা নাইস আছে। আমি তার সাথে অনেকটা রিলেট করতে পারি। হি ইজ ট্রাইং তো বিল্ড এ নিউ লাইফ দেয়ার, এন্ড ইটস নট ইজি ইন দি বিগিনিং। যদি পারসিস্টেন্স আর হার্ড ওয়ার্ক থাকে তাইলে সে ডেফিনিটলি নিজের জন্য একটা বেটার লাইফ বানাইতে পারবে। আই উইশ হিম লাক।

এইভাবে কইরা আস্তে আস্তে কথা আগাইতে থাকল। আর আমার ক্যাল্কুলেশন মোতাবেক ব্যাপারটা বিয়া পর্যন্ত গড়ানোর সম্ভাবনা আস্তে আস্তে বাইরা যাইতে লাগলো। ইনিশিয়াল কনভারসেশনের প্রায় মাস-খানেক পর এক দিন হঠাত কইরা শুনলাম আমার ফ্যামিলির লোকজনরে নাকি ঘটক বলছে যে সুন্দরির বাসা থেইকা বইলা দিছে যে আমারে মাইয়া দিবে না। আমি তো শুইনা শকড!!! সুন্দরির সাথে তার আগেরদিন কথা হইল কিন্তু সুন্দরি আমারে কিছু কইল না!!! নাকি আমার মাথা এতটাই বিলা হইয়া গ্যাছে যে আমি ব্যাপারটা ক্যাচ করতেই পারি নাই?

সুন্দরিরে কইলাম যে নতুন কোন ডেভেলপমেন্ট হইছে কিনা? সুন্দরি কইল যে নাহ। আমি কইলাম যে তাদের বাসা থেইকা নাকি আমাদের বাসায় জানাইছে যে ব্যাপার নাকি আগাইত না। সুন্দরি কয় কই… নাতো! আমি কইলাম যে কথা যদি সত্য হয় তাইলে আমাদের কথা বলা বন্ধ করা লাগবে। আমি আমার/সুন্দরির সময় নষ্ট করতাম চাই না। তারপরে ঠিক হইল যে সে আমারে তার বাসায় কথা কইয়া জানাবে। যদিও আমি চাইতেছিলা যে ব্যাপারটা আগাক।

এরপরে যখন কথা হইল তখন সুন্দরি আমারে কইল তার আম্মা নাকি তার নানীর বাসায় গেছিল তাঁদের এক আত্মীয়কে দেখতে। ওইখানে নাকি আমার ব্যাপার লইয়া আলাপ হইছে, তখন সুন্দরির এক আত্মীয় তার আমারে কইছে যে একটাই বেটি বিদেশে কেন পাঠাইয়া দিবি? আমি মইরা গ্যালে তো আমার মড়ামুখটাও দেখা পাবি না। এইখানে নাকি সুন্দরির আম্মার মন খারাপ হইয়া গেছিল তাই ওই কথা বলছে। কিন্তু এখন নাকি আমার ঠিক হইয়া গ্যাছে। আমিও তো হাফ ছাইড়া বাঁচলাম। ম্যালা টাইম অলরেডি ইনভেস্ট হইয়া গ্যাছে বইলা কথা।

এরপর আবার আগের মতই কথা বলা শুরু হইল। আস্তে আস্তে ব্যাপারটা ডীপ হওয়া শুরু হইল। একটা সময় আইসা পড়ল যে সুন্দরির সাথে কথা কইলে মুড ভালো হইয়া যাইত। চিন্তা করলাম যেহেতু ফ্যামিলি থেইকা মেজর কুনো সমস্যা নাই, আর আমারো কথা কইতে ভালোই লাগতেছে তাইলে ব্যাপারটারে আরও একটু এক্সেলারেট করি। লাইফে সুন্দরিরে প্রিভিলেজড এক্সেস দিলাম। নাথিং টু হাইড এনি-মোর। সুন্দরির বিয়া লইয়া পিলান কি জানতে চাইলাম। সুন্দরি ম্যালা পিলেন কইল। টিপিক্যাল সুন্দরি স্টাফ। নাথিং সারপ্রাইজিং। আমি খালি চিন্তা করতেছিলাম যে আমার ফাইন্যান্সিয়াল ড্যামেজটা কিরকম হবে। সুন্দরি তেমন বেশি কিছু চায় নাই। বেশি কিছু চাইলে কইতাম তুমার আব্বারে কিন্না দিতে কইবা! আর আমার সাইড থেইকা আমি কইলাম, আমার একটাই চাওয়া, ওইটা হইল আমি একটাকা দেনমোহর দিয়া বিয়া করতাম!!!

(চলতে থাকপে...।)






সর্বশেষ এডিট : ১৫ ই জুলাই, ২০২০ সকাল ১০:৫১
৬টি মন্তব্য ৬টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×