বুঝতে শেখার পর থেকেই যেখানে মাঠ ঘাট,সাগর-পাহাড় এর সাথে সখ্যতা।বালিয়াড়িতে দূরন্ত ফুটবল,শহরের আনাচে কানাচে গতিময় ক্রীকেট কিংবা পাবলিক লাব্রেরীর ছুটন্ত টেবিল টেনিস।নদী ঘাটে রাত বিরাতে বোটে চড়া,স্কুলের বিভিন্ন অনুষ্ঠান অথবা তুমুল বৃষ্টিতে কলেজ রোড।বর্নীল আকাশ,অসময়ের কোন সাইক্লোন,পাহাড়ি ঢল,বিশাল আকারের ঝলসানো পূর্নীমা,অসংখ্য পরিচিত মুখ সবই মনের গহীনে আর চলার পাথেয়।
অবিরত ছুটে চলা জীবনে আমার দিন রাতের চিন্তায় শুধুই সমুদ্রের ঢেউ আছঁড়ে পড়ে।আর কানে শুনতে পাই সেই ঘুম ভাংগানি গর্জন।চোখে দেখি সবুজ পাহাড় আর নীল জলরাশি।আর দিগন্তের শেষে লাল সূর্য্যের অবনমন।চোখ বন্ধ করলেই কেবলই ভাসে আকাশে ঝরঝরা তারার হাসি।আর স্বপ্ন দেখি এখনো খালি পায়ে রাশি রাশি বালিকনার উপর দিয়ে হেঁটে যাওয়া।শরীর হয়তো কংক্রীটের অরণ্যে ''ঢাকা''।আর আত্নার অবস্হান নীল জলরাশির লোনা বাতাসে।
[{নোট: এক বন্ধুকে লিখার চিঠির অংশ বিশেষ।প্রথমে কিছু লিখা ও জায়গার নাম ও দেয়া ছিল,সংগত কারনেই তা সরানো হল।}]

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




