গত বছরের এই দিনে সামরিক বাহিনির মধ্যে গোলযোগ সৃষ্টি করতে আওয়ামী সরকার পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে দেশ প্রেমিক সেনা আফসারদের অপসারনের লক্ষে মিথ্য এক নাটক সাজায় যার নায়ক ছিল তত কালিন ক্যাপ্টেন জিয়া। ধর্মান্ধতার কথা বলে বহু দেশ প্রেমিক সেনা সদস্যদের হত্য,গুম,অপসারন করেছিল এই আওয়ামী হায়েনা। বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ধান্দাবাজ,জোতচোর, দুর্নিতীবাজ,সেনাবাহীনির বিপক্ষশক্তি ভারতের সার্থ রক্ষাকারী, বিডিআর বিদ্রহের মূল হোতা আওয়ামীলিগ সরকার সব সময় বাংলাদেশ সেনাবাহীনির বিপক্ষে ছিল। সুচনা লগ্নথেকেই এই দলটি সেনাবাহিনীর দ্বারা ভিত। সেনাবাহির প্রতি বিদ্রোপ পূর্ন মনোভাব পোসন করে আসছিল। এই সরকারের ক্ষমতায় আসার কিছুদিনের মধ্যেই বিডিআর বিদ্রোহ সংগঠিত হয়। বিডিআর বিদ্রোহর সময় যাদের ভুমিকা ছিল সন্দেগহ জনক। এই অপূরনীয় ক্ষতি বাংলাদেশের মানুষকে যখন পিরা দিচ্ছিল তখন এই সরকারের সিনয়র লেভেলের মন্ত্রিদের বক্তব্য ছিল খুবিই হাস্যকর । কর্নেল ফারুক বলেছিল এর সাথে নাকি জঙ্গি দের হাত আছে। অন্যান্য এমপি মন্ত্রিরা বলেছিল যুদ্ধপরাধীদের বাচাতে এই বিদ্রোহ ঘটানো হয়েছে।
মহান মুক্তিযুদ্ধের রক্তয়ী সংগ্রামের মধ্য দিয়ে জন্ম নেয়া বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ""সমরে আমরা শান্তিতে আমরা, সর্বত্র আমরা দেশের তরে'' মুলমন্ত্রে দিতি হয়ে আপামর জনসাধারণের পাশে থেকে দেশে ও বিদেশে প্রশংসা ও নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছে। গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থার অধীনে থেকে, বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যখন সাংগঠনিকভাবে সুসংগঠিত হয়ে সুনির্দিষ্ট ফোর্সেস গোল ২০৩০ এর আওতায় সমর সরঞ্জাম অর্জন ও সুবিন্যাস্ত প্রশিণের মাধ্যমে নিজেকে গুনগত মাপের উচ্চ ধাপে উঠতে সদাব্যাস্ত, তখনই ঝেড়ে ফেলা অতীত ইতিহাসের ক্রমধারায় আবারও একটি চ্যালেঞ্জিং অধ্যায় অতিক্রম করছে। এই সাময়িক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় আপনাদের মাধ্যমে গণতান্ত্রিক দেশপ্রেমিক জনসাধারণ ও সংশ্লিষ্ট সকলের সহায়তা কামনা করছি।
সম্প্রতি কিছু প্রবাসী বাংলাদেশী নাগরিকদের ইন্ধনে অবসরপ্রাপ্ত এবং সেনাবাহিনীতে কর্মরত কতিপয় ধর্মান্ধ কর্মকর্তা কর্তৃক অন্যান্যদের ধর্মান্ধতাকে পুঁজি করে দূরভিসন্ধিমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ধারাকে ব্যাহত করার একটি বিফল প্রয়াস চালানো হয়। এই অপপ্রয়াসটি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্যদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় প্রতিহত করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীর ভিতরে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির উদ্দেশ্যে একজন লেঃ কর্নেল পদবীর অবসরপ্রাপ্ত অফিসার গত ১৩ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে একজন কর্মরত মেজর পদবীর অফিসারকে তার ঘৃণ্য কর্মকান্ডের পরিকল্পনা বাস্তবায়নে যোগদানের প্ররোচনা দিলে উক্ত অফিসার তাৎনিক বিষয়টি তার চেইন অব কমান্ডের মাধ্যমে অবগত করলে বর্ণিত অবসরপ্রাপ্ত অফিসারকে সেনাবাহিনী আইনের ২(১)(ডি)(র) এবং ৭৩ ধারায় গ্রেফতার করা হয়। সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির অপপ্রয়াসের অপর পরিকল্পনাকারী মেজর সৈয়দ মোঃ জিয়াউল হক গত ২২ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে অপর এক কর্মরত অফিসারের সাথে সাাৎ করে তাকেও রাষ্ট্র ও গণতন্ত্র বিরোধী কর্মকান্ড তথা সেনাবাহিনীকে অপব্যবহার করার কর্মকান্ডে সম্পৃক্ত হতে প্ররোচনা করে। উক্ত কর্মরত অফিসার বিষয়টি যথাযথ কর্তৃপকে অবগত করলে সদ্য দীর্ঘ মেয়াদী প্রশিণ সম্পন্নকারী মেজর জিয়ার ছুটি ও বদলী আদেশ বাতিল করে সত্ত্বর ঢাকার লগ এরিয়া সদর দপ্তরে যোগদানের বিষয়টি টেলিফোনে গত ২৩ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে তাকে জানানো হলেও ছুটিতে থাকা মেজর জিয়া পলাতক অবস্থায় থেকে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে ""সাবভারসিভ’’ কার্যক্রম চালানোর পায়তারা করে ও এখনও করছে। এছাড়াও তাৎনিকভাবে প্রাপ্ত সুনিশ্চিত তথ্যের ভিত্তিতে অপর একজন মেজর পদবীর অফিসারকে চাকুরীরত অফিসারকে সরকারের প্রতি আনুগত্য থাকা থেকে বিরত থাকার জন্য প্ররোচনা প্রদানের অভিযোগে গত ৩১ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে উপরে উল্লেখিত সেনা আইনের ধারায় গ্রেফতার করা হয়েছে।
সেনাবাহিনীতে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির ষড়যন্ত্রের আংশিক তথ্যাদি ফাঁস হয়ে যাওয়া ও কিছু ব্যক্তি গ্রেফতার হওয়ার প্রেেিত গত ২৬ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখ ১০৫২ ঘটিকায় পলাতক মেজর জিয়া তাকে
তথাকথিত গ্রেফতার ও নির্যাতন সংক্রান্ত কল্পনাপ্রসুত ও অবিশ্বাস্য গল্প বর্ণনা করে একটি উষ্কানিমূলক ই-মেইল তার পরিচিতদেরকে প্রেরণ করে যা পরবর্তীতে সামাজিক নেটওয়ার্ক ফেসবুক (ঋধপবনড়ড়শ) এ ""ঝড়ষফরবৎং ঋড়ৎঁস’’ নামক ""ইষড়ম’’ এ জনৈক আবু সাঈদ আপলোড করে। পরবর্তীতে উক্ত অফিসার কর্তৃক ""গরফ-ষবাবষ ঙভভরপবৎং ড়ভ ইধহমষধফবংয অৎসু ধৎব ইৎরহমরহম উড়হি ঈযধহমবং ঝড়ড়হ এবং ""বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প থেকে নতুন বছরের উপহার-মধ্যম সারির অফিসাররা অচিরেই বড় ধরণের পরিবর্তন আনতে যাচ্ছেন’’ শিরোনামে কাল্পনিক ও অত্যন্ত বিতর্কিত বিষয়সমূহ উল্লেখ করে দুটি ই-মেইল ইন্টারনেটে ছড়িয়ে দেয়। এই বিষয়টি নিয়ে গত ০৩ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে ""আমার দেশ’’ পত্রিকাটি ""হলুদ সাংবাদিকতার অংশ হিসেবে’’ বাংলাদেশ সেনাবাহিনী সম্পর্কে দেশে বিভ্রান্তি সৃষ্টির অপপ্রয়াসে পলাতক মেজর জিয়ার ইন্টারনেটের বার্তাটি প্রকাশ করে। এরই ধারাবাহিকতায় গত ০৮ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে নিষিদ্ধ ঘোষিত ধর্মান্ধ ""হিজবুত তাহরীর’’ সংগঠন পলাতক মেজর জিয়ার ইন্টারনেটে প্রেরিত বার্তাটিকে ভিত্তি করে দেশব্যাপী উষ্কানিকমূলক লিফলেট ছড়ায়। তার একদিন পর গত ০৯ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে দেশের একটি বৃহত্তর রাজনৈতিক দলও উপরোক্ত মনগড়া, বিভ্রান্তিক ও প্রচারণামূলক সংবাদের সাথে তাল মিলিয়ে সেনাবাহিনীতে ""গুমের ঘটনা ঘটছে’’ বলে অভিযোগ করেন। যা সেনাবাহিনী তথা সকল সচেতন নাগরিকদের মধ্যে অনাকাঙ্খিত উষ্কানিমূলক বিতর্কের সৃষ্টি করে। এই মূহুর্তের সুযোগ নিয়ে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ধন্যবাদ জানাচ্ছে সকল দায়িত্বশীল প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়াকে যারা বিভ্রান্ত ও উষ্কানিমূলক তথ্য পেয়েও দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে এ ধরনের বিভ্রান্তিমূলক খবর পরিবেশন না করে পেশাদারিত্ব ও দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়েছেন।
গ্রেফতারকৃত অবসরপ্রাপ্ত দুইজন অফিসার ও অপর চাকুরীরত অফিসারগণ কর্তৃক প্রদত্ত বিস্তারিত তথ্য অনুযায়ী সেনাবাহিনীর ঘাড়ে ভর করে গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থাকে উৎখাতের ঘৃণ্য চক্রান্তের সাথে সেনাবাহিনীতে চাকুরীরত কিছু অফিসারের সম্পৃক্ততার সুনির্দিষ্ট তথ্য ইতিমধ্যেই উদঘাটিত হয়েছে। কতিপয় বিশৃঙ্খল ও পথভ্রষ্ট সামরিক অফিসার মোবাইল ফোন ও ইন্টারনেটের অপব্যবহার করে পলাতক মেজর জিয়ার সাথে যোগাযোগ রার মাধ্যমে উক্ত ঘৃণ্য পরিকল্পনা বাস্তবায়নের চক্রান্তে সক্রিয়ভাবে লিপ্ত থাকে। এই সম্পর্কিত বিস্তারিত তথ্য উদঘাটনের জন্য গত ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে একটি তদন্ত আদালত গঠন করা হয়েছে এবং তার কার্যক্রম চলছে।
সেনাবাহিনীকে ব্যবহার করে রাষ্ট্রবিরোধী ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নের ল্েয গত ০৯ জানুয়ারি ২০১২ এবং ১০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে পলাতক মেজর জিয়া তার কল্পিত দুইটি অপারেশন আদেশ/নিদের্শের কপি ই-মেইলের মাধ্যমে চাকুরীরত বিভিন্ন অফিসারদের নিকট প্রেরণ করে। এছাড়াও বিগত ১০/১১ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে পলাতক মেজর জিয়া কর্তৃক বিভিন্ন ফরমেশন ও প্রতিষ্ঠানে কর্মরত/অধ্যায়নরত সমমনা বা তাদের দলভূক্ত কিছু সংখ্যক কয়েকজন অফিসারের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করতঃ প্রণয়নকৃত পরিকল্পনা অনুযায়ী তথাকথিত সেনা অভ্যূ›ান সংক্রান্ত প্রস্তুতি সম্পর্কে জানতে চান এবং পরিকল্পনা বাস্তবায়নের জন্য বার বার উদ্বুদ্ধ করতে থাকেন। একই রাতে পলাতক মেজর জিয়া বর্তমানে বিদেশে (সম্ভবত হংকং) অবস্থানরত বাংলাদেশী নাগরিক জনাব ইশরাক আহমেদ (পিতাঃ জনাব এম রাকিব, দ্বীন মঞ্জিল, গ্রামঃ বালুভাড়া, ইউনিয়নঃ বারশাইল, থানা ও জেলাঃ নওগাঁ) এর সাথে কয়েকবার মোবাইল ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে। কথোপকথনে তারা অভ্যূ›ানের অগ্রগতি ও তা সম্পাদন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করে। এ সময় পলাতক মেজর জিয়া তাকে বিদেশে এবং বাংলাদেশের বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে বাংলাদেশে সংঘটিত সেনা অভ্যূ›ানের বিষয়টি প্রচার করার জন্য বলে। এ সময় জনাব ইশরাক পরিকল্পনা অনুযায়ী সেনা অভ্যূ›ান বাস্তবায়ন শেষ হলে পুনরায় তাকে অবগত (১০/১১ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে রাত আনুমানিক ২টার সময় টেলিফোন করতে বলেন) করার জন্য পলাতক মেজর জিয়া’কে নিদের্শ দেন যাতে তিনি কম সময়ের মধ্যে বিমানযোগে বাংলাদেশে পৌঁছাতে পারেন। ধারণা করা যায় যে, বিশৃঙ্খলা পরবর্তী সুবিধা প্রাপ্তির জন্যই জনাব ইশরাকের বাংলাদেশে আসার এই পরিকল্পনা।
গণতান্ত্রিকভাবে প্রতিষ্ঠিত রাজনৈতিক সরকারের অধীনে থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী যখন বিভিন্ন সংস্কারমূলক কর্মকান্ডের মাধ্যমে একটি গুনগত মানে সমৃদ্ধ বাহিনী হিসেবে সংগঠিত হওয়ার প্রয়াসে লিপ্ত তখনই অতীতের গণতন্ত্র ধ্বংসের বিভিন্ন "অপশক্তি'' দেশপ্রেমিক একটি রাষ্ট্রীয় শক্তি "সেনাবাহিনীর'' উপর সওয়ার হওয়ার অপচেষ্টায় লিপ্ত। তারা নিকট ও দূর অতীতের ন্যায় এবারও ধর্মান্ধের অনুভূতি, অপপ্রচার ও গুজব ছড়ানোর প্রক্রিয়াকে ব্যবহার করেছে। এই সকল ঘৃণ্য চক্রান্তকারীদের দোসর হয়েছে ধর্মীয় অনুশাসন পালনে হঠাৎ অতিমাত্রায় কট্টর এবং পারিবারিক বন্ধন, চাকুরী ও ব্যবসার েেত্র বিচ্ছিন্ন ব্যক্তিবর্গ। অপপ্রচার চালানোর জন্য ব্যবর্হত হয়েছে স্বার্থান্বেষী সংবাদপত্র, নিষিদ্ধ ঘোষিত ধর্মভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন ও রাজনৈতিক দলের প্লাটফর্ম। মুক্তিযুদ্ধের মাঝেই জন্ম নিয়ে যুদ্ধে জয়লাভ করা "বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর'' কাঁধে ভর করে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে অতীতে বিভিন্ন অপশক্তি রাজনৈতিক সুবিধা লাভ করেছে কিংবা ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু সাংগঠনিকভাবে এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ সেনাবাহিনী ঘটনার বদনামের দায়ভার বহন করছে। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর পেশাগতভাবে দ এবং সুশৃঙ্খল সেনাসদস্যদের বক্তব্য এই যে, "আমরা আর এ ধরণের দায়ভার আমাদের সংগঠনের কাঁধে নিতে চাইনা''।
সামগ্রিক বিষয়টি দেশে/বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশী নাগরিকদের মদদে এবং ধর্মান্ধের অনুভূতিকে পুঁজি করে কতিপয় চাকুরীরত ও অবসরপ্রাপ্ত সামরিক অফিসারের একটি ঘৃণ্য প্রচেষ্টা বলে প্রতীয়মান। এ সকল ব্যক্তিবর্গ সেনাবাহিনী ও দেশের সকল সুযোগ/সুবিধা গ্রহণ করে স্বার্থান্বেষী মহলের সাথে যুক্ত হয়ে দেশে ও বিদেশে সেনাবাহিনীর ঈর্ষনীয় সাফল্য, উন্নয়ন এবং ঐক্যকে বিনষ্ট করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত হয়েছে বলেও প্রতীয়মান। উল্লেখ্য, ইতিমধ্যে আলোচ্য চক্রান্তের সাথে জড়িত কিছু চাকুরীরত ও অবসরপ্রাপ্ত অফিসার তাদের সম্পৃক্ততার কথা অকপটে স্বীকার করেছেন। তদন্ত শেষে দোষী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনগত কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে। সেনাবাহিনীর কষ্টার্জিত ভাবমূর্তিকে অুন্ন রাখতে এবং সমৃদ্ধির পথকে সুগম করতে এ ধরণের ঘৃণ্য অপচেষ্টাকে দৃঢ়ভাবে প্রতিহত করতে হবে। দেশমাতৃকার সার্বভৌমত্ব এবং অখন্ডতা রার্থে প্রতিটি সেনাসদস্য আত্মত্যাগের জন্য সদা প্রস্তুত। তবে সেনাসদস্যদের আত্মত্যাগের উপর ভর করে কোন দেশী বা বিদেশী স্বাথান্বেষী গোষ্ঠি তাদের হীন স্বার্থ চরিতার্থ করুক তা কারোরই কাম্য নয়। পলাতক মেজর জিয়ার আইনের নিরাপত্তা ও সঠিক বিচার প্রাপ্তি নিশ্চিত করার স্বার্থে অনতিবিলম্বে সেনাবাহিনীতে আত্মসমর্পণ করা একান্ত অপরিহার্য্য। মেজর জিয়ার বর্তমান অবস্থান ও কর্মকান্ড সম্পর্কে কোন তথ্য পাওয়া গেলে তা যথাসময়ে কর্তৃপকে অবগত করতে সকলকে অনুরোধ জানানো হলো।
View this link