সাংবাদিকদের দাবী-দাবা আর অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য নিয়েই জন্ম হয়েছে জাতীয় প্রেসক্লাব আর ডিআরইউ। ছোটন সাংবাদিক, কিন্তু ছোটনের লাশ প্রবেশ করবে না প্রেসক্লাব অথবা ডিআরইউর প্রাঙ্গণে কারণ সে এই প্রতিষ্ঠানদ্বয়ের সদস্য নয়।কিন্তু ছোটনের মৃত্যু প্রমাণ করল এই প্রেক্লাব আর ডিআরইউ সকল সাংবাদিকের জন্য নয়। তাহলে কী সমাজের নিদিষ্ট কিছু সাংবাদিকের দাবীদাবা পূরণের লক্ষ্যেই কাজ করবে এই প্রতিষ্ঠানদ্বয়?
কয়েকদিন আগে প্রেসক্লাবে একটা মৃত কাক দেখে ছিলাম পাশে শতশত কাক চিৎকার করছে। হয়ত খুজলে দেখা যাবে এই বৃহৎ প্রতিষ্ঠানদ্বয়ের এখানে সেখানে প্রতিদিনই একটা না একটা ইদুর মরে আর পচে দুর গন্ধ ছাড়ায় নিশ্চিতে। প্রতিষ্ঠানদ্বয়ের বিশালতায় এই ক্ষুদ্র দুরগন্ধ সমস্যা হয় না। কিন্তু ছোটন শেষবারের মত ডুকতে পারেনি। অধিকার রক্ষার প্রতিষ্ঠানদ্বয়ে সদস্য না হওয়ার অপরাধে। দুঃখ হয় কাক-ইদুরের অনুমতির প্রয়োজন পড়ে না। শুধু সাংবাদিক ছোটনরা অনুমতি পায় না।
জনাব
একবার মরে দেখুন আপনাদের মৃত্যুর খবরটা কিন্তু এই জুনিয়রাই কাভার করবে। মরে দেখুন কতজন সিনিয়ন রিপোর্টর কিংবা কথিত ঐ প্রতিষ্ঠানদ্বয়ের সাংবাদিক আপনার সংবাদটা কভার করবে। অথবা চিন্তা করুন আপনাদের দাবীদাবা আদায়ের এই সদস্য পদহীন সাংবাদিকগুলোর অবদান।
পরিশেষে আমরা আশাকরি জাতির বিবেকের মিলন মেলা প্রেসক্লাব-ডিআরইউ'র সকল কতৃপক্ষরে কাছে সাংবাদিদের প্রতি লক্ষ্য সেই কালো আইনের শিথিলতা আনবে। আজ যে সাংবাদিক ছোটন স্থান পায়নি আর যাই হোক আগামীতে মৃত্যুর পর যেন সাংবাদিক ছোটনরা (!!!!!) শেষ কয়েক মূর্হুতের জন্য স্থান পায় এই প্রতিষ্ঠানদ্বয়ের কোলে।