somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

চিঠি - শেষের কথা(১)

২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০৫
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

ঘুম থেকে উঠে মাথা ব্যথা নিয়ে ফোন টা ধরে কানের কাছে নেয় শিহাব। সোমার নাম্বার থেকে কল আসতেছে ক্রমাগত। এই মেয়ে কে নিয়ে যে কি করবে শিহাব বুঝে পায় না। কাল রাতেও ওর পুরো পরিবার কে গাড়ি করে পাশের শহর থেকে ঘুরায় নিয়ে আসছে। তাও উনাদের কম্পলেইন করা বন্ধ হয় নাই। বাসায় আসার পর বলতেছে এই রকম জায়গায় না থেকে নিউ ইয়র্ক চলে যাইতে। ঘিঞ্জি হইলেও ওইখানে নাকি জীবন আছে। বাল আছে। রাস্তায় দাঁড়ায় পচা পানির ফুচকা খাইতে চাইলে শিহাব বাংলাদেশেই ফিজিক্স পইড়া ব্যাংকের খাতার হিসাব গুনতে পারতো। সোলার সেলের এফিশিয়েন্সি বাড়াইয়া পৃথিবীর বদলানোর স্বপ্ন তার মাঠেই মারা যাইতো। পাশের ঘিঞ্জি কাদা ওয়ালা শহরে সোমার হাত ধরে হাটলেও বাংগালীরা তাকায় থাকে।সেইখানে কেউ বাংলায় প্রশ্ন করলে উত্তর দিতে পারে না। তাদের কে সিলেটি না হইলে চিটাংগা ভাষায় জিজ্ঞেস করতে হয়। আরো এক ডিগ্রি বাড়ায় বললে একদম ইংরেজী তে প্রশ্ন করা লাগে যেকোনো কিছু।
আমেরিকার বোকাচোদা ইমিগ্রেশন পলিসির আগা পাশ তলা বাংলাদেশীর ছিড়ে খুড়ে খেয়ে নিচ্ছে। আইস দিয়ে ডিপোর্ট করে সাড়তে পারতেছে না সরকার। সেই সাথে আবার এই এলাকায় চলে হিউম্যান ট্রাফিকিং। সেইখানে আবার মাস্টার্স করতেছে এক ভাই ড্রাইভ করে মাল ট্রান্সপোর্ট করে। প্রথমে বুঝে নাই। পরে দেখে গাড়ির ট্রাংক ভর্তি ছোট ছোট বাচ্চা।
সেই ট্রমা বেশি দিন লাগে নাই কাটতে। বউ সহ দেশে যাবে দেইখা ৫০০০ ডলারের শপিং করতে হচ্ছিল তাই আবার আল্লাহু আকবার বলে নেমে গেছিলো ভাই হিউম্যান ট্রাফিকিং এর ভ্যান গাড়ি চালাইতে। এখনো পুলিশ ধরে নাই একবার এটা নিয়া মসজিদে গলাবাজি করতেছিলেন ভদ্রলোক। পরে পুলিশে জানানো হইলে এক কাপড়ে দেশে পাঠায় দিছে। এখন অবশ্য ভালোই আছে। বিদেশী ডিগ্রি থাকায় প্রাইভেট ভার্সিটীর টিচার হয়ে গেছে।
সোমা কল করেই যাচ্ছে।ওর ফ্যামিলিকে এয়ারপোর্টে দিয়ে আসা লাগবে। বালের দেশ,বালের জীবন। কেন যে এইসব প্রেম করি?
-কি?
-ঘুম থেকে উঠছো?
-হ্যা,কি লাগবে?
-আব্বা আম্মাকে নিয়ে যাওয়া লাগবে এয়ারপোর্টে।
-হ্যা,জানি।
-তুমি এভাবে কথা বলতেছো কেনো?
- এমনি।
-থাক তোমার যাওয়া লাগবে না। আমার বোঝা হয়ে গেছে।
- কি বুঝছো?
-আসতেছি। বেশি কথা বইলো
বাংলাদেশের নাটক আর গল্পের বইয়ের মেয়ে রা নেকু নেকু হয়। আসলে বাস্তবতায় সব মেয়েরা মোটেও এরকম না। শিহাব এটা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিখে গেছে। ওর আগের গার্লফ্রেন্ড যখন ইয়াবা খেয়ে গিয়ে রাত বিরাতে ঘরে পোলাপান ঢুকাইতো তখনই শিখে গেছে। ওরা দুইজনেই উত্তর বংগ থেকে একসাথে আসছিলো। শিহাব পড়তো পাবলিকে।একটা জংগলে ছিলো তার ইউনিভার্সিটি।তার আগের সেই গার্লফ্রেন্ড থাকতো শহরে।একটা ফ্লাট এ।
সেইখানে শিহাব ও যাইতো। শিহাব দুই তিন বছর সিনিয়র ছিল। যখন চাকরি হচ্ছিল না ওইসময় কণা (তখনকার গার্লফ্রেন্ড) সুন্দর মতো আরো প্রেম করা শুরু করে। সেই ছেলেও কণার ঘরে যায়। ওই সময় আবার শিহাব কে টেক্সট করে কণা। প্রথম নাকি ওই ছেলে ঘরে আসছে।


“এই যে ও আসলো মাত্র।কাপড় ছাড়তেছে এখন”।

শিহাব এর হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসতো। গা গুলিয়ে বমি আসতো। প্রথম কয়েক মাস কষ্ট হইলেও শিহাব আর সবার মতো সব ভুলে গিয়ে নতুন প্রেম করতো একটার পর এঁকটা।নতুন নতুন মেয়ে নতুন নতুন গল্প। নতুন নতুন চুলের গন্ধ,গায়ের গন্ধ। কিন্তু দিনশেষে বেকার যুবক। অনেকদিন এভাবে যাওয়ার পর জি আর ই এর খবর পেয়ে শিহাব জি আর ই দেয়। কোনোরকম একটা স্কোর মাঝারী একটা ইউনিভার্সিটি তে যায়। সেখানে ১০-১২ জন বাংলাদেশী আছে।একজন বাংলাদেশী প্রফেসর আছে মোটামুটি প্রতাপশালী এবং বাংলাদেশীদের কে কাজ জানলে ফান্ড দিয়ে দেয়।

ওইখানে প্রথমেই এলাকার বুড়া আংকেল আন্টিদের দাওয়াতে গিয়ে যখন দেখে বেসিকালি একটা কলোনীর নিম্ন মানের আড্ডা ছাড়া আর কিছু হয় না । আবার বেশিরভাগই বিএনপি শিবির মাইন্ডের মানুষজন। সব ভালো কাজ জিয়া করছে। আর কেউ কিছু করে নাই দেশে। শিহাবের রুমমেট ছিলো হিন্দু। তাকে নিয়ে গেছে। তখন এক মহিলা বলা শুরু করলেন

“এই হিন্দু রা সব নষ্টের মূল। আমার একদম পছন্দ নাহ হিন্দুদের। সব চাকরিতে এখন খালি হিন্দুরা”

এরপর থেকে শিহাব এগুলোতে যাওয়া বন্ধ করে দেয়। বাংলাদেশী ছাত্র ছাত্রী দের দাওয়াতে গিয়েও খালি টাকা পয়সা আর মার্ভেল মুভি নিয়ে আলাপ। মরুক গিয়ে সবাই। কেউই পড়াশোনা রিসার্চ নিয়ে ইন্টারেস্টেড না একফোটা। কত অপরচুনিটি আছে সেগুলো নিয়া চিন্তা নাই। আছে শুধু শর্টকাটে বড়লোক হওয়ার ধান্ধায়। আর আছে ইমিগ্রেশন বেশ্যার দল।এরা পুরুষ নারী দুইরকমেরই হয়। এদের ধান্ধা এইখানে সিটিজেন পাত্র-পাত্রী জোটানো। পরে অবশ্য সুন্দর হাসিমুখে ছবি দেয়। জীবন সুন্দর মতোই আগায়। বড় স্ট্রেস কেটে গেলে জীবন সুন্দর না হয়ে যাবে কই?

এক মেয়ে এক বার জিজ্ঞেস করলো
-ভাইয়া,আপনাদের ল্যাবে শন ছেলেটা কেমন?
-কেন?
-টিন্ডার ডেটে গেছিলাম। ভালো লাগছিলো খুব।
- মানুষ তো ভালোই।
-ভাইয়া মানুষ দিয়ে কি হবে? ফিউচার কেমন?
শিহাবের ইচ্ছা হইলো নিজেকে চড় মারতে। আমেরিকায় এসে ও ভুলে গেছে যে সে আসলে বাংলাদেশী।
শিহাব বললো,
“হুম ভালো। ইউ এস সিটিজেন। সায়েন্টিস্ট হওয়ার ধান্ধায় আছে ডিপার্টমেন্ট অফ ডিফেন্স এর।”
মানে? বেতন কেমন হবে?
১২০কে বছরে।
তার মানে আব্বু আম্মুকে নিয়ে আসা যাবে দ্রুত।
হুম।
থ্যাংক ইউ শিহাব ভাইয়া। ইউ আর এ গ্রেট হেল্প।
এক মাস পর বিয়ে হয়ে গেলো। সাদা ছেলে হাটু গেড়ে শর্ট স্কার্ট এর বাংলাদেশী অপুষ্ট বাদামী বেমানান হাটু ওয়ালা মেয়ে কে প্রপোজ করার একটা ছবি দিছে। আরেকটা দিছে কাচাহাতে পড়া লাল শাড়ি পড়ে সাদা বেটা কে জড়ায় ধরা অবস্থার ছবি। সাদা পোলাপানরাও খুব বাদামী শিক্ষিত মেয়েদের পছন্দ করে।আমেরিকান অনেক মেয়েদের তুলনায় লো মেইন্টেইনেন্স করা লাগে। আমেরিকান মেয়েরা পৈ পৈ নিজের হিসাব ঠিক রাখবে। বাংলাদেশী মেয়েরা অনেক সময় রোমান্টিসিজমে ভুগবে,আবেগ দেখাবে,সেই সাথে একটু রান্না বান্নাও করবে। সোজা কথায় কম স্পয়েলড হবে। এটাই ভাবে অনেক সাদা আমেরিকান।কিন্তু দিন দুনিয়ার অনেক পরিবর্তন হইছে।

অবিবাহিত সিনিয়র ল্যাব মেট বাংলাদেশী আপু এই পোস্ট দেখে লাইক দিয়ে অকারনে শিহাবের উপর রাগ করে দুইটা ঝাড়ি মেরে ল্যাব থেকে চলে গেলো। এরপর দেখা গেল ফেসবুকে সলো গার্ল ট্রিপ দিচ্ছেন ন্যাশভিল, টেনেসি তে। এর মাঝে সোমা আসে ইউনিভার্সিটি তে। শিহাবের পাশের ল্যাবে। শিহাব এর সাথে সোমার দেখা হয় ল্যাবের সামনে।
বরফ পড়ে চারিদিক সাদা হয়ে গেছে।
সোমা তখনো বাংলাদেশী জিন্স পড়া। এইখানকার শীতের কাপড় নিয়ে ক্লিয়ার আইডিয়া হয় নাই বুঝা যাচ্ছে পোশাক আশাক দেখে।
এইভাবেই প্রথম সোমার সাথে পরিচয় হয় শিহাবের।
জিন্স আর সাদা টপস পড়া মোটামুটি সাস্থ্য ওয়ালা মেয়ে টার প্রতি আকর্ষন বাড়তে থাকে ধীরে ধীরে শিহাবের। পাশের ল্যাবে কাজ করায় প্রায়ই কথা হতো। সিনেমা,গান,গল্পের বই,এনিমে,মাংগা,জীবন,সমাজ সব বিষয়ে বেশ জমতো।
একদিন রাতে ১১টা বাজে। ল্যাব থেকে শিহাব বাসায় যাবে। স্নো এর ভিতর সোমাকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে লিফট দেয় শিহাব।
“খুব ঠান্ডা,তোমার গাড়ি নাই?”
সোমা শিহাবের এই প্রশ্নের উত্তরে বলে, “নাহ,সবসময় বাস নেই।কিন্তু আজ কাজ শেষ হতে দেরি হয়ে গেলো”
“এরকম হলে,আমাকে জানাবে।আমি প্রায়ই ল্যাবে রাতে থাকি। আমি লিফট দিবো”।
সোমা চুপ করে বলে “শুধু লিফট দিবে?”
গাড়ি ধীরে ধীরে স্লো করে ইমার্জেন্সি তে দিয়ে শিহাব সোমার দিকে ঝুকে যায় আর সোমা ও ওরদিকে এগিয়ে যায়। ঠোটের সাথে ঠোট মিলে যায়। এই বরফ ভেজা সন্ধ্যায় ভালোবাসার এই রূপ এর সূচনা দেখা যায়।
ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে ভালোবাসার প্রকোপ। একজন আরেকজন এর বাসায় থাকে প্রায়ই। শিহাব এর রুমমেট রাশিক ভাই কিছুই বলেন না অবশ্য। উনি বেশিরভাগ সময় ল্যাবেই কাটান। রাতে রাতে হঠাত চিতকার চেচামেচি করেন।শিহাব তখন উনাকে ঘুম থেকে উঠায়। তাই লজ্জায় ল্যাবেই ঘুমান বেশির ভাগ দিন।রাশিক ভাইয়ের ওয়াইফ থাকেন আরেক স্টেট এ।অনেকদিন ধরেই ছাড়াছাড়ি। অনেকে বলে এবরশন আর ক্যারিয়ার করা নিয়ে ঝগড়া থেকে দুইজন আলাদা হয়ে গেছেন।

সোমা একাই থাকে একটা স্টুডিও এপার্টমেন্টে। এই মিডওয়েস্ট সবকিছু এতো সস্তা যে কোনো বেপারই না। সব খরচ করেও সোমা দেশে তার কলেজ শিক্ষক বাবা কে ৫০০ ডলার পাঠাতে পারে। তার মা হাউজ ওয়াইফ। সোমার অনেক স্বপ্ন গ্রাজুয়েশনের জন্য বাবা মা কে আমেরিকায় আনবে।অবশ্য এই মুহুর্তে মা এর নামে নিউইয়র্কের আত্মীয় স্বজন দের ইমিগ্রেশন কেস চলছে যেকোনো গ্রিন কার্ড চলে আসতে পারে। সোমা অনেক চিন্তা করে পড়তে এসেছিলো। কিন্তু এইখানে আসার পর আর পারছেনা। ফোকাস করতে কষ্ট হয়। তলপেট থেকে শুরু সব গরম হয়ে থাকে সারাক্ষন। মাথার ভিতর শিহাবের কথা ঘুরতে থাকে। এটা সোমার প্রথম সম্পর্ক। দেশে পছন্দ ছিলো অনেক। কিন্তু এইটাই প্রথম সম্পর্ক। শিহাব তার প্রথম পুরুষ। তাই সে মাথা ঠিক রাখতে পারেনা একদমই। কোনোরকম পাশ করে যাচ্ছে।পিএইচডি করার স্বপ্ন থেকে এখন তার চিন্তা মাস্টার্স করে জব,বিয়ে,বাচ্চা।
আর সেইসাথে শিহাব কেও চাই তার। বালের পিএইচডি করে কি হবে? শিহাব এর দরকার নেই পৃথিবী বদলানোর। শিহাব কে সোমার নিজের করে চাই। ওকেও মাস্টার্স করায় বের করে নিতে হবে। হোক, ওর বড় বড় স্বপ্ন আছে। তাতে কি হইছে?
শিহাব কে বুঝতে হবে, পিএইচডির স্বপ্ন বেশি বড় নাকি সোমাকে ওর জীবনে রাখাটা বেশি বড়?
সোমা ভাবে “শিহাব নিশ্চয়ই আমাকে চাইবে”
তারপর সোমা ভাবে, যদি তারপরেও শিহাব আমাকে না চায়,পিএইচডি করতে চায়,তাহলে?
ওকে নিজের কাছে নিয়ে আসতে হবে। এই এপার্টমেন্ট এ নিয়ে আসতে হবে। টেবিল চেয়ার ছাড়া ও কিভাবে কাজ করবে? আমার বাবা মা আসলে সব দায়িত্ব ওর হাতে দিয়ে দিবো। সব খরচ ওর হাতে চাপায় দিবো। তখন বুঝবে পড়াশোনা করার অবস্থা ওর আর নাই। চাকরি দরকার এইসব খরচ চালানোর জন্য।তখন ও জব করবে এবং আমাকে আর পরিবার কে সময় দিবে।এইটা ওর জন্যেই দরকার। এটাই ওয়ার্ক লাইফ ব্যালেন্স।
সর্বশেষ এডিট : ২৯ শে এপ্রিল, ২০২২ সকাল ১০:০৫
৩টি মন্তব্য ১টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

শাহ সাহেবের ডায়রি ।। রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা ও পদ্মশ্রী পুরস্কার

লিখেছেন শাহ আজিজ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ সকাল ১১:৫৬



এ বছরের পদ্মশ্রী (ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মাননা) পদকে ভূষিত করা হয়েছে, বাংলাদেশের রবীন্দ্র সংগীত এর কিংবদন্তি শিল্পী রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যাকে।

আমরা গর্বিত বন্যাকে নিয়ে । ...বাকিটুকু পড়ুন

কষ্ট থেকে আত্মরক্ষা করতে চাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৩৯



দেহটা মনের সাথে দৌড়ে পারে না
মন উড়ে চলে যায় বহু দূর স্থানে
ক্লান্ত দেহ পড়ে থাকে বিশ্রামে
একরাশ হতাশায় মন দেহে ফিরে।

সময়ের চাকা ঘুরতে থাকে অবিরত
কি অর্জন হলো হিসাব... ...বাকিটুকু পড়ুন

রম্য : মদ্যপান !

লিখেছেন গেছো দাদা, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৩

প্রখ্যাত শায়র মীর্জা গালিব একদিন তাঁর বোতল নিয়ে মসজিদে বসে মদ্যপান করছিলেন। বেশ মৌতাতে রয়েছেন তিনি। এদিকে মুসল্লিদের নজরে পড়েছে এই ঘটনা। তখন মুসল্লীরা রে রে করে এসে তাকে... ...বাকিটুকু পড়ুন

= নিরস জীবনের প্রতিচ্ছবি=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৪১



এখন সময় নেই আর ভালোবাসার
ব্যস্ততার ঘাড়ে পা ঝুলিয়ে নিথর বসেছি,
চাইলেও ফেরত আসা যাবে না এখানে
সময় অল্প, গুছাতে হবে জমে যাওয়া কাজ।

বাতাসে সময় কুঁড়িয়েছি মুঠো ভরে
অবসরের বুকে শুয়ে বসে... ...বাকিটুকু পড়ুন

Instrumentation & Control (INC) সাবজেক্ট বাংলাদেশে নেই

লিখেছেন মায়াস্পর্শ, ২৩ শে এপ্রিল, ২০২৪ বিকাল ৪:৫৫




শিক্ষা ব্যবস্থার মান যে বাংলাদেশে এক্কেবারেই খারাপ তা বলার কোনো সুযোগ নেই। সারাদিন শিক্ষার মান নিয়ে চেঁচামেচি করলেও বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাই বিশ্বের অনেক উন্নত দেশে সার্ভিস দিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×