somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

থাইল্যান্ড-কম্বোডিয়া-লাওস ভ্রমণ ২০২৩-পার্ট -০২

০৯ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৫৪
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



আসসালামু আলাইকুম ওয়া রাহমাতুল্লাহ,

কম্বোডিয়াঃ

গত পর্বে আমি থাইল্যান্ড নিয়ে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করেছি । আজকে আপনাদের সাথে শেয়ার করব কিভাবে কম্বোডিয়া ট্যুর প্ল্যান করতে পারেন ও কোন কোন জায়গা ঘুরে আসবেন।

ভিসাঃ
আপনি কোন দেশে যেতে চাইলে সেই দেশের ভিসা দরকার সেটা ই-ভিসা অথবা স্টিকার ভিসা অথবা ভ্রমণ পার্মিশন । এই তিন অপশন থেকে আপনি প্রথম দুইটি নিতে পারেন আর তৃতীয় অপশন টুরিস্ট জন্য না ।

আপনি বাংলাদেশ থেকে ই-ভিসা নিয়ে যেতে পারেন। আমি বাংলাদেশ থেকে ই-ভিসা নিয়ে যাইনি । আমি যেহেতু থাইল্যান্ড ভ্রমণ করতে যাব এক সাথে কম্বোডিয়া ঘুরে আসতে পারলে খারাপ নয় । আমি যে দিন থাইল্যান্ড গিয়ে পৌছায় সেদিন রেস্ট নিয়ে পরের দিন থাইল্যান্ডে অবস্থিত কম্বোডিয়া এম্বেসী গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করি। আপনার কম্বোডিয়া ভিসার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তার লিস্ট নিম্নে দেওয়া হলঃ
আপডেড পাসপোর্ট (সর্ব শেষ যেটা, পুরাতন গুলো দরকার নেই)
পাসপোর্ট আকারে ছবি ( ৩৫*৪৫) সাইজের
বাংক স্টেটমেন্ট ও বাংক সলভেন্সি (এই দুইটা থাকলে ভালো ) না থাকলে সমস্যা নেই আপনার সাথে থাকা ক্যাশ ডলার দেখাতে হবে ।
বিমানে গেলে তার টিকেট দিতে হবে । আর যদি না থাকে সমস্যা নেই আপনি ফর্মে বাই বাস লিখে দিবেন।
হোটেল বুকিং অবশ্যই দিতে হবে ।
১৫০০/- থাই বাথ লাগবে । আর যদি ক্যাশ ডলার দেখান সেক্ষেত্রে ১৬০০/- বাথ নিয়ে থাকে। ১০০ বাথ বেশি নেয় ।
কম্বোডিয়া ভিসা ফর্ম পূরণ করা ।



উপরের ডকুমেন্ট মধ্যে আমার শুধু পাসপোর্ট, ছবি, ফর্ম, হোটেল বুকিং ১ দিনের করেছিলাম, বাংক স্টেটমেন্ট ও বাংক সলভেন্সি দিয়েছি। বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার সময় বাংক স্টেটমেন্ট ও বাংক সলভেন্সি নিয়ে গিয়েছিলাম। তবে আমার কাছে যেহেতু ক্যাশ ডলার ছিল এই গুলো লাগতো না কিন্তু ১০০ বাথ বেশি দিতে হত। অনেকে বলে বিমান টিকেট লাগবে এই তথ্য ভুল। আপনি ফর্মে বাই বাস লিখে দিবেন। আমি লিখে দিয়েছি। ভিসা পাওয়ার পরে সুবিধা মত তারিখে ওয়ানওয়ে টিকেট কেটেছিলাম। কারন কম্বোডিয়া থেকে আমি যেহেতু লাওস যাব ল্যান্ডবর্ডার ব্যবহার করে। ভিসা করার সময় যদি কোন ডকুমেন্ট প্রিন্ট বা কপি করতে হয় তাহলে আপনি পাশে লাওস এম্বেসী আছে সেখানে একটা দোকান পাবেন। আপনি বুঝতে না পারলে যে কেউকে বলবেন লাও এম্বেসী কোনটা যে কেউ বলে দিবে। লাও এম্বেসী বিপরীতে এই প্রিন্ট করার জায়গা ।

ভ্রমণঃ

ভিসা ফর্ম পূরণ করার সময় হয়ত জিজ্ঞেস করে আপনি কবে যাবেন । আপনি যে দিন বলবেন সেই দিন থেকে আপনার ভিসা তারিখ দিবে। আমি বলেছি ১০ দিন পরে যাব । কারন আমি আগে থাইল্যান্ড ঘুরব তারপর কম্বোডিয়া যাব।
সকালে জমা দিলে বিকেল ৪ টা সময় পাসপোর্ট ফেরত দিবে ভিসা সহ। ভিসা না হওয়ার কোন চান্স নেই। হাতে লেখা একটা স্টিকার ভিসা পাবেন।

অক্টোবর ২০ তারিখে আমার কম্বোডিয়া ফ্লাইট ছিল আর টিকেট নিয়েছিলাম ট্রিপ ডট কম থেকে ৩৬ ডলার লেগেছিল। আপনি চাইলে বাসে বা ট্রেনে যেতে পারেন। বাসে গেলে আপনাকে মোচিত অথবা নর্দান বাস টার্মিনাল যেতে হবে । ভাড়া ১২০০/- বাথ নিবে। আরও কমে আছে কিন্তু স্লিপার না । এই টাকা বাংলা করলে ৩৬/৩৪ ডলারের সমতুল্য হয় সুতরাং বিমানে টিকেট কেটে ১.১৫ মিনিটে যাওয়া অনেক ভালো । আপনি চাইলে লোকাল বাসে করে বর্ডার গিয়ে কম্বোডিয়া যেতে পারেন । এতে অনেক কম খরচ হবে।
আমার ফ্লাইট ছিল সকাল ৮.১৫ মিনিটে সুবর্ণভূমি এয়ারপোর্ট থেকে ভিয়েতজেট এয়ারে। অনেক সকালে আমি এয়ারপোর্ট চলে যাই ৩ ঘণ্টা আগে। যদিও ২ ঘণ্টা আগে গেলও সমস্যা নেই । তবে থাইল্যান্ড ইমিগ্রেশন কেমন হবে কম্বোডিয়া নিয়ে তাই আগে চলে যাই। যথারীতি বোর্ডিং জন্য গেলে আমার পাসপোর্ট ও ভিসা দেখে জিজ্ঞেস করে আমার কাছে ক্যাশ ডলার আছে কিনা এবং তারা দেখতে চায়। আমি আমার ক্যাশ ডলার দেখালে আমাকে বোর্ডিং দিয়ে দেয় । আমি জিজ্ঞেস করেছি দেখতে চাইলেন কেন ? তারা বলে তাদের এটা দেখা দরকার তবে অনেকের কাছে কম ডলার ছিল বলে তাদের রিটার্ন করবে বলে ভয় দেখায় । কিন্তু তারাও কম নয় উত্তরে বলে রিটার্ন করলে আবার ফিরে আসব সমস্যা নেই । তারপর তাদের বোর্ডিং দেয় । তবে তাদের কাছে ৮০০/- ডলার মত ছিল। আমার কাছে অনেক ডলার ছিল বলে কিছুই বলেনি।

একটা ভয় আমার মাঝে ছিল সেটা হল ব্যাগেজ । কারন বাজেট এয়ারলাইন্স গুলো ব্যাগেজ নিয়ে অনেক সতর্ক । ৭ কেজি বেশি হলে চার্জ করে। আমার ব্যাগেজ ১০ কেজি ছিল । আমাকে বলেছে চেকইন ব্যাগেজ আছে কিনা ? আমি না বললে আর কিছু বলে না।
ভিয়েতজেট এয়ারে গেট S1 যেটা স্যাটেলাইট ভবন যেতে হয়ে । অর্থাৎ আপনি ইমিগ্রেশন শেষ করে আন্ডারগ্রাউন্ডে গিয়ে একটা মেট্রো আছে সেটা করে সোজা স্যাটেলাইট ভবন চলে যায় । আমি ইমিগ্রেশন শেষ করে স্যাটেলাইট ভবন চলে আসি আর অপেক্ষা করতে থাকি কখন ফ্লাই করব।



আপনার যদি থাইল্যান্ড আবার ফিরে আসতে হয় তাহলে একটা কথা কখনো ভুলে যাওয়া যাবে না আর সেটা হল থাইল্যান্ডে রি-এন্ট্রি সিল নেওয়া । আপনার বোর্ডিং হয়ে সিকিউরিটি চেক হবে তারপর সিঁড়িতে নিচে নেমে গেলে ইমিগ্রেশনে সামনে যাবেন । ইমিগ্রেশনের লাইনে না দাঁড়িয়ে সেখানে পাশে দেখবেন রিএন্ট্রি কাউন্টার আছে । সেখানে গেলে আপনাকে একটা ফর্ম দিবে । সে যদি ফর্ম পূরণ করে দেয় তাহলে আপনার থেকে ১২০০/- বাথ নিবে । ২০০ টাকা ফর্ম পূরণ আর ১০০০/- টাকা রিএন্ট্রি বাবদ ফিস। আর আপনি নিজে পুরন করলে এই ২০০/- দিতে হবে না। আপনাকে একটা রিসিট দিবে পাশের একটা কাউন্টারে যেতে বলেবে সেখানে গেলে জমা নিয়ে বসতে বলবে । ৫ মিনিটের মধ্যে আপনার পাসপোর্ট নিয়ে আসবে আর একটা মানি রিসিট দিবে। মানি রিসিট হল ক্যাশ ১২০০/- নেওয়ার আর পাসপোর্ট দেখবেন একটা রিএন্ট্রি সিল দিয়েছে। হয়ত বলতে পারে আপনি আবার কবে রিটার্ন আসবেন।
যথাসময়ে ফ্লাইট ছেড়ে যায় থাইল্যান্ড থেকে , ১ ঘণ্টা ১০ মিনিট লেগেছিল কম্বোডিয়া যেতে। কম্বোডিয়া ইমিগ্রেশন বাংলাদেশী পাসপোর্টে অভিজ্ঞতা খুব ভালো নয় এটা আমি অনেক পোস্ট ও ভিডিও দেখেছিলাম। একেক জন একেক রকম অভিজ্ঞতা । আমি পকেটে পাসপোর্ট রেখে সোজা ইমিগ্রেশনে চলে যাই এবং পকেট থেকে পাসপোর্ট বের করে দেই। অফিসার সব কিছু দেখে আমার হাতের ছাপ ও ছবি তুলে সিল দিয়ে দিয়ে দেয়।

আপনি যখন কম্বোডিয়া আসবেন তখন আপনাকে বিমানের মধ্যে দুইটা পেপার দিবে । একটা হল কাস্টমসের জন্য আর অন্যটা হলে ইমিগ্রেশনের জন্য । দুইটা বিমানে বসে পূরণ করে নিবেন। ভুলেও ইমিগ্রেশনের কাছে গিয়ে পূরণ করতে যাবেন না । কারন সেখানে অনেক অফিসার থাকে যখন দেখে বাংলাদেশী পাসপোর্ট তখন আপনাকে ডেকে নিয়ে যাবে তাদের পাশে একটা রুম রয়েছে । সেখানে নিয়ে আপনি কি কি সমস্যায় পড়বেন আমার জানা নেই। কারন আমাকে সেখানে যেতে হয়নি । আমার পিছনে কয়েক জন ছিল তাদের পাসপোর্ট দেখা মাত্র ডেকে নিয়ে যায় ।

আমার অভিজ্ঞতা ভালো ছিল। কোন টিপস চাইনি। ইমিগ্রেশন কাগজ যেটা বিমানে বসে পূরণ করলেন সেটা একটা সিল দিয়ে পাসপোর্টের মধ্যে পিনআপ করে দেয় আপনি যখন ওই দেশ থেকে বের হবেন তখন সেটা রেখে দিবে।
ইমিগ্রেশন শেষ করে সোজা কাস্টমস চলে যাই যেহেতু আমার কোন ঘোষণা জিনিস নেই সুতরাং কাগজ দিয়ে বের হয়ে যাই। বের হতে সিমের দোকান দেখতে পাই। কম্বোডিয়াতে অনেক স্কাম হয় এই সমস্যা জেনে আগে থেকে সতর্ক । ৫ ডলার দিয়ে Metfone এর সিম ৭ দিনের আনলিমিটেড প্যাকেজ নিয়ে নেই। Grab অ্যাপ যেহেতু কম্বোডিয়া চলে তাই আর চিন্তা নেই। বের হয়ে চলে যাই লাওস এম্বাসি । এয়ারপোর্ট থেকে বের হতে না হতে এত টুকটুক ড্রাইভার পিছনে বলার মত না । আপনি কোথায় যাবেন এই প্রশ্ন !! পাস কেটে মেইন রাস্তায় চলে গেলে এক ড্রাইভার বলে আপনার অ্যাপ যত ভাড়া আসে সেই ভাড়া দিয়েন। দেখলাম ২১ হাজার রিল আছে অর্থাৎ ৫ ডলার ভাড়া। সে এতে রাজি হয়ে যায় । তবে তাদের আপনি লাওস এম্বাসি না বলে বলবেন লাও এম্বাসি যাব । তাহলে আপনাকে নিয়ে যাবে। আপনি তাদের সাথে দরাদরি করতে পারেন । ৩/৪/৫ ডলারে ভাড়ায় টূক্টূক পাবেন। লাও এম্বাসি এসে একটা ভুল হয় সেটা হল আমি শুক্রবার আসি । কারন তারা এখন আর আগের মত দিনে দিনে ভিসা দেয় না । এক দিন পরে নিতে হবে। যেহেতু পরের দিন শনিবার বন্ধ থাকে এম্বাসি। শনিবার ও রবিবার এম্বাসি বন্ধ থাকে এটা মাথায় রাখবেন।
লাওস এম্বাসি থেকে গুগল ধরে চলে গেলাম আমার হোস্টেলে । MAD Monkey আমার হোস্টেল ছিল। হোস্টেল একটু আর্লি চলে আসি যার কারনে আমাকে ১ ঘণ্টা অপেক্ষা করেতে হয়েছে চেকইন করতে।

আপনি কোথায় কোথায় ঘুরবেন?

আপনি ২ দিনে কম্বোডিয়া রাজধানী নমফেন ঘুরে শেষ করতে পারবেন। আমি প্রথম দিনে জাদুঘরে ঘুরে বিকেলে রাজমহল ঘুরেছি। তবে জাদুঘরে ভুলেও যাবেন না হুদা টাকা নষ্ট । ১০ ডলার লাগে প্রবেশ ফি বাবদ।
তবে রাজমহল ভালো লেগেছে সেটার জন্য ১০ ডলার । আর রাজ মহল গেলে তার ভিতর আপনি সিল্ভার প্যাগোডা দেখে আসতে পারবেন।
সারাদিন ঘুরে রাতে গেলাম নাইট মার্কেটে । পরের দিন গেলাম সেন্ট্রাল মার্কেট ও অনেক গুলো ওয়াট টেম্পল দেখতে।
নমফেন আপনি ১/২ দিনে শেষ করতে পারবেন। আমি শেষ করে রাতে বাসে করে তাদের আরেক টুরিস্ট সিটি সেমরেপ চলে যাই। বাস ভাড়া লেগেছে ১০ ডলার স্লিপার ক্লাস বাস ছিল। সকাল ৬ টায় পৌঁছে যাই। তবে ১১ টায় গেলে ভালো সকাল ৭ টায় চলে যায়।
বাস টার্মিনাল থেকে টুকটুক Grab থেকে বুক করে চলে গেলাম হোস্টেলে । কিন্তু এত সকালে আমাকে চেক ইন করতে দিবে না আমি জানি। তাই পাশে সকালের নাস্তা করে ৮ টার সময় গেলে নিচে লবিতে বসতে বলে। দুপুরে চেকইন করতে হবে। আমি ৫ ডলারে হোস্টেল বুক করেছিলাম । পরে আমাকে সে অফার করে তুমি চাইলে আর ৫ ডলার দিয়ে প্রাইভেট রুম নিতে পার। আর রুম নিলে এখনই চেকইন করতে পারব। চিন্তা করে দেখলাম সারারাত ঘুম হয়নি বাসে। তাই ৫ ডলার দিয়ে নগদ নগদ চেকইন করে দিলাম ঘুম।
সকাল সকাল তাদের টুরিস্ট প্লেস গুলো ঘুরতে টিকেট জন্য চলে গেলাম কাউন্টারে। সেখানে বিভিন্ন প্যাকেজ রয়েছে , ১ দিনের ৩৭ ডলার , ২/৩ দিনের ৬২ ডলার আর ৭ দিনের ৭২ ডলার । আমি ১ দিনের প্যাকেজ নিয়েছি। আমার টার্গেট ১ দিনে ৬২ ডলারে ভ্যালু শেষ করা।
কারন এক দিনের জন্য টুকটুক ১০ ডলার নিয়েছে সুতরাং টাকা উসুল করা আমার কাজ।



খাবার ও ট্রান্সপোর্টঃ

সারাদিন ঘুরে চলে গেলাম সেয়ামরেপ সিটির মসজিদের পাশে কারন সেখানে অনেক মুসলিম হোটেল রয়েছে। সেখানে আমি যে কয়েকদিন ছিলাম খাবার খেয়েছি।
আর যখন নমফেন(Phenom Penh) ছিলাম তখন এক বাঙ্গালি ভাই ছিল যিনি ক্যাটারিং করেন । তার থেকে খাবার নিয়েছি । কারন বাইরের হোটেল খেলে ৫/৮ ডলার চলে যায় আর তার কাছ থেকে নিলে ৩ ডলার খরচ হয়। সুতরাং আপনার চাইলে তার থেকে খাবার নিতে পারেন । তার নাম মোশারফ ভাই । মোবাইল নং চাইলে কমেন্ট করবেন অথবা ইনবক্স করতে পারেন।
কম্বোডিয়াতে পাবলিক ট্রান্সপোর্ট ভালো নয়। লোকাল রোড টুকটুক আর দুরের জন্য বাস সার্ভিস । আপনি চাইলে বাইক ভাড়া করে ঘুরতে পারেন । এটা সবচেয়ে খরচ কম । এখানে তাদের টাকার চেয়ে ডলার বেশি চলে।
২ দিন পরে সিয়ামরেপ থেকে চলে যাই লাওসে । এই পর্ব এখানে শেষ। লাওস পর্ব পরবর্তী পোস্টে আলোচনা করা হবে।

নোটঃ আপনি যেখানে ঘুরতে যান না কেন আপনার ব্যবহার দেশের সম্মান বহন করে তাই যেখানে সেখানে ময়লা ফেলা থেকে দূরে থাকুন। ময়লা ডাস্টবিনে ফেলুন পরিবেশ সুন্দর ও পরিস্কারার রাখুন ।

আমাকে সব সময় আপডেট পেতে ইনস্টাগ্রাম ও ফেসবুকে ফলো করে রাখতে পারেন। ভুল হলে ক্ষমা করবেন । এত কষ্ট করে মানুষের উপকারের জন্য চেষ্টা মাত্র । কেউ উপকৃত হলে এই অধমের শান্তি।
----
মোনারুল ইসলাম
নমপেন , কম্বোডিয়া
ভিডিও দেখতে চাইলে ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে সংযুক্ত থাকুন।
---
Facebook
Youtube
Instagram
Linkedin


সর্বশেষ এডিট : ০২ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১২:৪৫
৩টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা করা সকলের দায়িত্ব।

লিখেছেন নাহল তরকারি, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৮:৩৮



এগুলো আমার একান্ত মতামত। এই ব্লগ কাউকে ছোট করার জন্য লেখি নাই। শুধু আমার মনে জমে থাকা দুঃখ প্রকাশ করলাম। এতে আপনারা কষ্ট পেয়ে থাকলে আমি দায়ী না। এখনে... ...বাকিটুকু পড়ুন

তাবলীগ এর ভয়ে ফরজ নামাজ পড়ে দৌড় দিয়েছেন কখনো?

লিখেছেন লেখার খাতা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ৯:২৬


আমাদের দেশের অনেক মসজিদে তাবলীগ এর ভাইরা দ্বীন ইসলামের দাওয়াত দিয়ে থাকেন। তাবলীগ এর সাদামাটাভাবে জীবনযাপন খারাপ কিছু মনে হয়না। জামাত শেষ হলে তাদের একজন দাঁড়িয়ে বলেন - °নামাজের... ...বাকিটুকু পড়ুন

ফেতনার সময় জামায়াত বদ্ধ ইসলামী আন্দোলন ফরজ নয়

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০৫ ই মে, ২০২৪ রাত ১১:৫৮



সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৩। তোমরা একত্রে আল্লাহর রজ্জু দৃঢ়ভাবে ধর! আর বিচ্ছিন্ন হবে না। তোমাদের প্রতি আল্লাহর অনুগ্রহ স্মরণ কর।যখন তোমরা শত্রু ছিলে তখন তিনি... ...বাকিটুকু পড়ুন

=নীল আকাশের প্রান্ত ছুঁয়ে-৭ (আকাশ ভালোবেসে)=

লিখেছেন কাজী ফাতেমা ছবি, ০৬ ই মে, ২০২৪ দুপুর ২:১৯

০১।



=আকাশের মন খারাপ আজ, অথচ ফুলেরা হাসে=
আকাশের মন খারাপ, মেঘ কাজল চোখ তার,
কেঁদে দিলেই লেপ্টে যাবে চোখের কাজল,
আকাশের বুকে বিষাদের ছাউনি,
ধ্বস নামলেই ডুবে যাবে মাটি!
================================================
অনেক দিন পর আকাশের ছবি নিয়ে... ...বাকিটুকু পড়ুন

পানি জলে ধর্ম দ্বন্দ

লিখেছেন প্রামানিক, ০৬ ই মে, ২০২৪ বিকাল ৪:৫২


শহীদুল ইসলাম প্রামানিক

জল পানিতে দ্বন্দ লেগে
ভাগ হলোরে বঙ্গ দেশ
এপার ওপার দুই পারেতে
বাঙালিদের জীবন শেষ।

পানি বললে জাত থাকে না
ঈমান থাকে না জলে
এইটা নিয়েই দুই বাংলাতে
রেষারেষি চলে।

জল বললে কয় নাউযুবিল্লাহ
পানি বললে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×