somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

ঘুম হারানো রাত

০৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৫:৪৭
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :


রাত তখন ঠিক ১ টা বেজে ১০ মিনিট। ঘড়ির কাঁটা ক্রমেই টিক টিক শব্দ দিয়ে যাচ্ছে। রাফিন মাথা দুলিয়ে গুন গুন করে পড়ছে। কাল সকালে পরীক্ষা।কেমন যেন একটু তাড়াহুড়ো ভাব আর চোখেমুখে চিন্তার ছাপ।বই এর পাতাগুলো উল্টে পাল্টে দেখছে আর কিছুক্ষন পরপর ঘড়ির পানে চেয়ে দেখছে।ঘড়ির কাঁটাগুলো যেন তার জীবন থেকে একটু একটু করে সময়গুলো কেড়ে নিচ্ছে। মনে মনে ক্রমশ ভেবে চলেছে, “ইস! এতোগুলো সময় পেলাম কিন্তু কেন যে পড়লাম না। এখন ঠ্যালা বুঝতে হচ্ছে। ধ্যাত! এতো পড়া কীভাবে কি শেষ করবো? মাথায় তো কিছুই আসছে না। এতোবড় সিলেবাস দেয় নাকি কেও? নাহ! এই টিচারগোষ্ঠী আমাদের মন বুঝতে চায় না।মায়া-দয়ার কোন বালাই তাদের নেই। মানুষ এতো বেরহম কীভাবে হয়? ধুর, আর পড়বো না ”।

বই বন্ধ করে হাতের উপর আলতো করে মাথাটা রাখলো। রাফিনের পড়ার টেবিলটা একদম জানালা ঘেঁষে সেট করা।জানালার ওপাশে কয়েকটা সরু রাস্তা এবং তার পাশে একটা বড় কবরস্থান। কিছুক্ষন পরপর জানালা দিয়ে মৃদু বাতাস এসে চুলগুলোকে নাড়িয়ে দিয়ে যাচ্ছে।আকাশে আজ মেঘ নেই।রুপালী চাঁদ আজ থমকে আছে মায়াবি রাতের ঐ মেঘহীন আকাশে।কিছুক্ষন পরপর বাতাসে দুলে যাওয়া ডালপালাগুলোর মড়মড় শব্দ কানে ভাসছে। এমন নিশ্চুপ পরিবেশে চোখগুলো যেন বন্ধ হয়ে যেতে চায়। কিন্তু পরীক্ষার ভয়টা তা আর হতে দেয় না। হঠাৎ মাথার উপর কে যেন আস্তে করে হাত রাখলো। আম্মু। “কিরে ঘুমাবি না?” মা বললেন।রাফিন মৃদু কণ্ঠে বলে ,“না আম্মু, আজ একটু বেশি দেরি হবে।আগে পড়া শেষ করি তারপর না হয় ঘুমুতে যাবো।তুমি ঘুমিয়ে পর আম্মু” । “আচ্ছা ঠিক আছে বাবা, তবে তাড়াতাড়ি পড়া শেষ করে নিস নয়তো শরীর খারাপ করবে তোর”। মাথার উপর কিছুক্ষন হাতটা বুলিয়ে তারপর চলে গেলেন।

ঘড়ির কাঁটা দুই এর ঘরকে ছুই ছুই করছে। রাফিন আবার বইটা খুলে পড়তে শুরু করবে ওমনি হঠাৎ করে জানালার অপাশ থেকে নূপুরের শব্দ শুনতে পেল।ছম! ছম ! ছুম ! ছুম ! কি এক মায়াবি স্পন্দনে শব্দটি রাফিনের মনোযোগ বারবার কেড়ে নিচ্ছে। রাফিন এক মুহূর্তের জন্য বইটা বন্ধ করে কান পেতে শুনতে লাগলো।শব্দ যেন ক্রমশ বেড়েই চলেছে। মনে হচ্ছে জানালার পাশেই কে যেন নুপুর পড়ে হাঁটছে। রাফিন ভাবল এতো রাতে কোন মেয়ে নূপুর পড়ে বাড়ির সামনে ঘুরঘুর করবে? কোন মেয়ের তো এতো সাহস হবার কথা না যে মাঝরাতে নূপুর পড়ে ঘুরঘুর করবে,পাশে আবার কবরস্থান। নিশ্চয় কোন খারাপ মেয়ে হবে, নাহলে এতো রাতে...... ছিঃ! ছিঃ! যাক গে, আমার কি? প্রচণ্ড ঘুম পাচ্ছে,ঘুমিয়ে পড়ি।

পরদিন ডামিশ ছেলেটা আবার রাত জেগে পড়ছে।চারিদিক নিশ্চুপ, থমথমে পরিবেশ।পড়ার টেনশনে গতকালের ঘটনার কথা ওর মনেই নেই।রাত ২ টা বাজতে না বাজতেই আবার সেই মায়াবি সুরে নূপুর বেজে উঠা শুরু করলো। পড়ার মাঝে হঠাৎ এই শব্দটা ওর মনোযোগ আবার নষ্ট করলো। খুব বিরক্ত হয়ে পিছনে ফিরে তাকালো। একাধারে অনেকক্ষণ চেয়ে রইল কিন্তু কাউকেই তো দেখছে না,কিন্তু শব্দটা স্পষ্ট শোনা যাচ্ছে।কিছুক্ষন পর ধীরেধীরে শব্দটা অস্পষ্ট হয়ে গেলো। অন্ধকার পরিবেশে কোথায় যেন হারিয়ে গেলো। কে হতে পারে? বিরক্তিটা যেন এখন কৌতূহলে পরিণত হল।অনেক চিন্তা ভাবনা করেও কোন কূল পেল না। “ধুর ছাই! এতো কিছু চিন্তা করার সময় কই?” এই বলে বইটা বন্ধ করে ঘুমাতে চলে গেলো।


একই ঘটনা পর পর কয়েকদিন হলে পরে সে আম্মু কে ব্যাপারটা জানায়। আম্মাজান তো রীতিমতো ভয়ে অস্থির হবার উপক্রম।এতো রাতে নূপুরের আওয়াজ তার উপর পাশে বড় একটা কবরস্থান। রাফিনকে কোন পরী-পেত্নি আসর করে নাই তো।নাহ! করে নাই হয়তো ,করলে তো ছেলেটা পাগলামি করতো। তারপরও সাবধানের মার নেই।এতো রাতে বাহিরে নূপুরের আওয়াজ খুব একটা ভালো লক্ষণ না। মাঝরাতে কতকিছু বাইরে চলাফেরা করে কে জানে।এই ভয়ে রাফিনের আম্মু ওকে রাত জেগে পড়তে মানা করে দেয়।কিন্তু রাফিন আধুনিক যুগের ছেলে, জিন-পরী তার কাছে গল্প ছাড়া আর কিছু না। তারপরও মায়ের কথার অবাধ্য হল না।

পরদিন পরীক্ষা শেষ। রাফিন তন্ময়ের সাথে গল্প করছে,
--দোস্ত জানিস আমি গত কয়েকদিন ধরে মাঝরাতে পড়তে বসলে আমার জানালার পাশে নূপুর পড়ে কে যেন বাহিরে হাঁটাহাঁটি করে।আমি অনেক বার বাহিরে উকি দিলাম কিন্তু কাউকে দেখতে পাই না। নূপুরের আওয়াজটা না দারুন! কিন্তু এটা বুঝি না যে এতো রাতে একটা মেয়ে বাইরে হাঁটাহাঁটি করে কেন? আম্মুকে কথাটা জানিয়েছিলাম কিন্তু আম্মু উল্টো ভয় পেয়ে যায়।বলে ওটা নাকি কোন পেত্নি অথবা পরী হবে। কিন্তু আমার কাছে এগুলো ফাও মনে হয়।
--কি বলিস এটা।জটিল খবর তো।কিন্তু যুগে জীন-পরী আসবে কোথা থেকে,তোর আম্মু গ্রামে বড় হয়েছে তো তাই এই ধরণের ভুল বিশ্বাস মনে ধারন করে রেখেছে।তাছাড়া জন্মের পর থেকেই তুই ঐ বাড়িতে থাকিস।কিছু যদি থাকতো তাহলে নিশ্চয় অনেক আগেও কেও দেখত। আগে যখন কোন জীন-পরী আসে নাই সো এখনও আসার প্রশ্নই উঠে না।
-- হুম তুই ঠিক বলেছিস। কিন্তু দোস্ত, আমি কিছুতেই কিছু মেলাতে পারছি না।কি হতে পারে একটা আইডিয়া করে বলতো।
-- নিশ্চয় কোন সুন্দরী মেয়েটেয়ে হবে।আমি যত দূর জানি মেয়েরা জ্যোৎস্না রাত খুব পছন্দ করে।কিছু কিছু মেয়ে তো সুযোগ পেলেই কেউ না দেখে মত নূপুর পড়ে ছাদে, উঠানে অথবা বাহিরেও হাঁটাহাঁটি করে
--আরে ধুর গাধা! এই যুগে এসব হয় নাকি? এগুলো তো গল্প-উপন্যাস এর নায়িকারা করে,বর্তমান যুগের মেয়েদের থেকে আর খেয়ে দেয়ে কাজ নেই বুঝি।চাঁদ উঠলেও কি আর না উঠলেও বা কি, এরা সারারাত ফেসবুকে ব্যস্ত থাকে।
--তা অবশ্য ঠিক। কিন্তু সব মেয়েকে তো আর এক পাল্লায় মাপা যায় না। কিছু কিছু মেয়ে ব্যতিক্রম থাকে। আর এই ব্যতিক্রম মেয়েটাই হয়তো সেই নূপুর পড়া মেয়ে। দোস্ত, মানুষের জীবনে এইরকম সুযোগ খুব কম আসে।এইরকম রোম্যান্টিক টাইপ মেয়ে পাওয়া ভাগ্যের ব্যাপার। তুই সুযোগটা হাত ছাড়া করিস না,দেখ কিছু করতে পারিস কিনা।তুই না পারলে আমাকে তোর সাথে নিয়ে চল। আমি দেখব ওটা কে।
-- আ ধুর! যতসব আজাইরা কাম। আমি নাই এগুলোতে। আমি গেলাম বাসায়।আগামী সপ্তাহে স্কুল খুললে দেখা হবে।

আজ রাতে ঘুম আসছে না।তন্ময়ের কথা গুলো শোনার পর থেকে বারাবার ঐ নূপুর পড়া মেয়েটার কথা ভাবছে। কি জাদু ছিল ঐ নূপুরের আওয়াজে কে জানে, রাফিনের চোখ থেকে যেন ঘুমটাই কেড়ে নিল। রাফিন অনেক কৌতূহলী ছেলে। ছোট থেকে ছোট বিষয়েও তার আগ্রহ। কিন্তু এই নূপুর পড়া মেয়ের প্রতি আগ্রহের অনুভূতিটা যেন অন্যরকম ধরা দেয় তার কাছে।সারারাত চিন্তা করেই যাচ্ছে, কে হতে পারে সে? দেখতে কেমন হবে?নিশ্চয় খুব সুন্দরী হবে। অনুভুতির প্রাবল্য এতোই বেশি হয় যে একসময় তা ভালোবাসায় রুপ নেয়।মনের মাঝে খুব অস্থিরতা কাজ করতে থাকে। ব্যাকুল হৃদয়ের ছটফট আর সহ্য করতে না পেরে বিছানা থেকে উঠে পড়লো। জানালার পাশে দাড়িয়ে বাহিরে অনেকক্ষণ তাকিয়ে আছে।রাত যতই গভীর হতে থাকে রাফিনের হৃদস্পন্দন ততই বাড়তে থাকে।নির্বাক নির্জন পরিবেশে ওর বুকের ভেতরে ধুকধুক আওয়াজটাও শোনা যাচ্ছিল।

অনেকক্ষণ হয়ে গেলো কিন্তু আজ কেন জানি নূপুরের শব্দটা আর শোনা যাচ্ছে না। অপেক্ষা করতে করতে কখন যে টেবিলেই ঘুমিয়ে পড়লো খবর পেল না।চেষ্টা থামাল না।পরদিন রাতে আবার জানালার পাশে দাড়িয়ে থাকলো,কিন্তু ঐ রাতেও এলো না।এভাবে কয়েকটা নিস্ফল রাত পার করার পর রাফিন হতাশ হয়ে গেলো।খুব খারাপ লাগছিল তার কিন্তু কিছুই তো করার ছিল না। একদিন রাতে নির্ঘুম চোখে রাফিন শুয়ে ছিল।হঠাৎ নূপুরের শব্দ আবার শুনতে পেল।তাড়াহুড়ো করে বিছানা থেকে নামতে গিয়ে অন্ধকারে চেয়ারের সাথে খুব জোরে ধাক্কা খেল।কিন্তু ভালোবাসার জোরে ওর সে খবরটাও ছিল না।একমনে বাহিরে চেয়ে ছিল।কে যেন ধীরেধীরে হেঁটে চলেছে।বাহিরে অন্ধকারে এতোটা স্পষ্ট দেখা না গেলেও হাল্কা চাঁদের আলোয় পেছন থেকে মানুষটাকে কিছুটা বোঝা যাচ্ছিল।লম্বা চুল,পায়ে নূপুর, কিন্তু হাতে কি যেন একটা ছিল ওটা বুঝল না। হঠাৎ খেয়াল করলো আম্মু পানি খাওয়ার জন্য উঠেছে।আম্মু না দেখেমত রাফিন আস্তে করে ঘুমিয়ে পরেছিল। রাফিন মনের মাঝে এখন লাড্ডু ফোটা শুরু করলো। মনের মধ্যে অনেক প্রকার প্ল্যান,কীভাবে মেয়েটাকে পটানো যায়,সামনাসামনি হলে কি করবে,মেয়েটাকেও বা কি বলবে ,আরও কত কিছু।

পরদিন রাতে কেউ না বুঝে মত ১২ টা বাজার পর আস্তে করে ঘর থেকে বেরিয়ে এলো।রাস্তার ধারে ঝোপের পাশে বসে অপেক্ষা করছে।অনেকক্ষণ অপেক্ষার পর রাফিন তার হৃদয়ের ঐ নূপুর পড়া রাজকন্যাকে ধীরেধীরে আসতে দেখল। রাফিন আর ধৈর্য রাখতে না পেরে ঝোপ থেকে বের হয়।পিছন থেকে গিয়ে বলে, “এইযে শুনছেন?। এক মুহূর্তের জন্য ছায়াটি থেমে যায়।পিছনে ফিরে দাড়ায়। রাফিন পকেট থেকে মোবাইলটা বের করে টর্চলাইট জ্বালিয়ে দেখল। মানুষটাকে দেখার পর রাফিন ভয়ানক চমকে গেলো। চেহারায় এতোটাই বিস্ময় ফুটে উঠেছিল যে মানুষ জীন-পরী দেখলেও অমনটা হয়তো হত না।গোঁফওয়ালা একটা লোক সামনে দাড়িয়ে আছে।লম্বা চুল,গায়ে অদ্ভুত লাল রঙের জামা,কাধে একটা টিনের বাক্স , হাতে একটা লোহার ভুভুজেলা আর পায়ে নর্তকীর নূপুর পড়া।বুঝতে বাকি রইল না যে ওটা একটা ঝালমুড়িওয়ালা ছিল।প্রতিদিন বেচাকেনা শেষে এই পথ ধরেই রাতে বাড়ি ফিরত।খুব লজ্জা আর হতাশজনক চেহারায় মাথা নিচু করে রাফিন বাড়ি ফিরে এলো।

রাফিন ছাদে দাড়িয়ে আছে এখন। খুব কান্না পাচ্ছিল ওর।তন্ময়ের উপর যতটা না রাগ ছিল তার চেয়েও বেশি দুঃখটা ছিল নিজের বোকামির উপর।নিজ কল্পনার মাঝে সে না দেখা একটা মানুষকে খুব বেশি ভালোবেসে ফেলেছিল। কল্পনার মানুষটাকে নিয়ে কতটা স্বপ্নই না দেখেছে সে কিন্তু এ কি হল! মুহূর্তেই ভেঙ্গে গেলো তার নূপুর পড়া রাজকন্যাকে নিয়ে দেখা হাজারো স্বপ্ন। চোখ হতে গড়িয়ে পড়া প্রতিটি জলকণা অন্ধকারে কোথায় যেন হারিয়ে যাচ্ছে।অনেক আগে থেকেই হয়তো সে কোন রাজকন্যার অপেক্ষায় ছিল কিন্তু কখনও বুঝে উঠতে পারে নি।নিজ অজান্তেই মনের আবেগটা যখন তীব্র হয়ে ধরা দিলো তখন নিমিষেই কল্পনার জগতের ঐ রাজকন্যাকে অন্ধকারে হারিয়ে ফেলল। রাফিন ছাদের উপর থেকে তাকিয়ে আছে দূর ঐ পথ চেয়ে যে পথে তার কল্পনার রাজকন্যা হেঁটে চলতো। মনে মনে হয়তো ভাবছে তার কল্পনার জগতের ঐ রাজকন্যা ঠিক এই পথ ধরেই হয়তো একদিন তার সামনে এসে হাজির হবে।
আজ রাতটা অন্যরকম লাগছে। আকাশে আজ চাঁদ নেই, ওটা মেঘে ঢাকা পড়েছে।বাতাস একেবারে থমকে গিয়েছে। চারিদিকে কেমন যেন এক অজানা আর্তনাদ ভাসছে।রাফিন অন্ধকার আকাশের পানে একামনে চেয়ে আছে ।আজ রাফিনের চোখে আর ঘুম নেই। এই রাত যেন ঘুম হারানো রাত।


শেষকথাঃ কিছু কিছু মানুষ তার নিছক কল্পনার মাঝে এতোটাই হারিয়ে যায় যে এক সময় যখন তার ঘোর কাটে তখন অসহ যন্ত্রণা থেকে তার মনের ভেতর একটা শুন্যতা সৃষ্টি হয়। আর ঐ শূন্যস্থানটা প্রতি মুহূর্তে খুজে বেড়ায় কল্পনার ঐ মানুষটাকে.........
৯টি মন্তব্য ৫টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

সাজানো ভোটে বিএনপিকে সেনাবাহিনী আর আমলারা ক্ষমতায় আনতেছে। ভোট তো কেবল লোক দেখানো আনুষ্ঠানিকতা মাত্র।

লিখেছেন তানভির জুমার, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:২২



১০০% নিশ্চিত বিএনপি ক্ষমতায় আসছে, এবং আওয়ামী স্টাইলে ক্ষমতা চালাবে। সন্ত্রাসী লীগকে এই বিএনপিই আবার ফিরিয়ে আনবে।সেনাবাহিনী আর আমলাদের সাথে ডিল কমপ্লিট। সহসাই এই দেশে ন্যায়-ইনসাফ ফিরবে না। লুটপাট... ...বাকিটুকু পড়ুন

রাজনীতির পন্ডিত, ব্লগার তানভীর জুমারের পোষ্টটি পড়েন, জল্লাদ আসিফ মাহমুদ কি কি জানে!

লিখেছেন জেন একাত্তর, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ৮:৪৯



সামুর রাজনীতির ডোডো পন্ডিত, ব্লগার তানভীর ১ খানা পোষ্ট প্রসব করেছেন; পোষ্টে বলছেন, ইউনুস ও পাকিসতানীদের জল্লাদ আসিফ মাহমুদ ধরণা করছে, "সেনাবাহিনী ও ব্যুরোক্রেটরা বিএনপি'কে... ...বাকিটুকু পড়ুন

নীল নকশার অন্ধকার রাত

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ২১ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১০:১৬


কায়রোর রাস্তায় তখন শীতের হিম হাওয়া বইছিল। রাত প্রায় সাড়ে এগারোটা। দুইটা বড় সংবাদপত্র অফিস: আল-আহরাম এবং আল-মাসরি আল-ইয়াউম—হঠাৎ করেই আগুনে জ্বলে উঠলো। কিন্তু এই আগুন কোনো সাধারণ দুর্ঘটনা... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদি ভাই, ইনসাফ এবং একটা অসমাপ্ত বিপ্লবের গল্প

লিখেছেন গ্রু, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৩:০৮



ইদানিং একটা কথা খুব মনে পড়ে। হাদি ভাই।

মানুষটা নেই, কিন্তু তার কথাগুলো? ওগুলো যেন আগের চেয়েও বেশি করে কানে বাজে। মাঝেমধ্যে ভাবি, আমরা আসলে কীসের পেছনে ছুটছি? ক্ষমতা? গদি? নাকি... ...বাকিটুকু পড়ুন

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে

লিখেছেন এস.এম. আজাদ রহমান, ২২ শে ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:৩২

আগুন যখন প্রশ্নকে পোড়াতে আসে[

স্বাধীন সাংবাদিকতার কণ্ঠরোধে রাষ্ট্রীয় ব্যর্থতা, মব-রাজনীতি ও এক ভয়ংকর নীরবতার ইতিহাস
চরম স্বৈরশাসন বা ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রেও সাধারণত সংবাদমাধ্যমের কার্যালয়ে আগুন দেওয়ার সাহস কেউ করে না। কারণ ক্ষমতা... ...বাকিটুকু পড়ুন

×