এই হারামজাদা নাকি মসজিদের ইমাম। এ মানুষকে নামাজ পড়ায় আর ধর্মগাধাগুলোও এর পেছনে নামাজ পড়ে। ইসলাম কি এর মনোজগতের কোনো উন্নয়নই ঘটাতে পারে নি ?
বিস্তারিত খবর নিচে, দৈনিক আমাদের সময় এর সৌজন্যে।
কুষ্টিয়ায় শিশু অপহরণকারী ইমাম আটক, অপহƒত ৩ শিশু উদ্ধার
আবু সালেহ: কুষ্টিয়া শহরে আজ সকালে অভিযান চালিয়ে অপহƒত শিশুসহ শিশু অপহরণকারী ইমাম রেজওয়ানকে আটক করেছে ডিবি ও দৌলতপুর থানা পুলিশ। এ সময় অপহƒত ৩ শিশুকেও উদ্ধার করা হয়েছে। উদ্ধার করা শিশুরা হলো হƒদয় (৮), আজিজুল (১২) ও লাদেন (১০)। পুলিশ জানায়, আজ সকাল ১১টার সময় কুষ্টিয়া ডিবি পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ সড়কের বিটিসি অফিসের সামনে থেকে অপহƒত হƒদয়সহ রেজওয়ানকে আটক করে। একই ঘটনায় দৌলতপুর থানা পুলিশ সকাল সাড়ে ১১টার সময় উপজেলার হেসেনাবাদ এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়ে অপহƒত আজিজুল ও লাদেনকে উদ্ধার করে। পুলিশ সূত্র জানায়, গত শুক্রবার কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার চিলমারী চর এলাকা থেকে ওই গ্রামের মতির ছেলে হƒদয়, শাহ আলমের ছেলে লাদেন ও আজিজুল নিখোঁজ হয়। এরপর পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় অভিযোগ করার পাশাপাশি বিভিন্ন জায়গায় খোঁজাখুঁজি শুরু করেন তারা। আজ সকালে কুষ্টিয়া ডিবি পুলিশ গোপনে সংবাদ পায়, শিশু অপহরণকারী দলের অন্যতম হোতা চিলমারী চর এলাকার একটি মসজিদের ইমাম রেজওয়ান অপহƒত হƒদয়কে নিয়ে বাসের জন্য চৌড়হাঁস এলাকায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। এরপর পুলিশ অভিযান চালিয়ে অপহরণকারী ইমাম রেজওয়ানকে আটক এবং হƒদয়কে উদ্ধার করে। পরে রেজওয়ানের দেয়া তথ্যমতে হোসেনাবাদ এলাকায় একটি যাত্রীবাহী বাসে অভিযান চালিয়ে লাদেন ও আজিজুলকে উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশের এএসপি হেডকোয়ার্টার মনিরুজ্জামান মিঠু বলেন, ‘আটক রেজওয়ান ফরিদপুর জেলার সালতা থানার রামকান্তপুর গ্রামের জাফর আহসানের ছেলে। সে চিলমারী গ্রামের একটি মসজিদে মাসিক বেতনে ইমামতি করতো। রেজওয়ান অপহরণকারী দলের একজন সক্রিয় সদস্য।’ এ ব্যাপারে দৌলতপুর থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে। বাংলানিউজ

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




