![]()
সব মানুষ কমবেশি চোট খাওয়া পাখি
গোপনে প্রার্থনা করি, সন্মুখে প্রেমাংশুর অলৌকিক অঞ্জলি।
তবু অস্ফুট স্বপ্নের ফুল--
অসহ্য সূর্যের তাপে পোহায় শীতকালীন রোদ
ডেকে আনি হেমন্ত, পোড়া বুকে যদি কখনও- পদ্মফুল ফোটে!
নিঃশ্বাসের মতো করে ধরে রাখি ব্যাকুলতা
দু’চোখে বিস্ময় নিয়ে, তীব্র নিশি জাগি
এই বুঝি এলে--
নশ্বর জীবনে, যত পারি ভালোবেসে ঋণী করে রাখি!
নদীর স্রোতের মতো, তুমি ঈশ্বরের অনবদ্য অম্লান দেবী
চোখের তাঁরাতে ধরো জ্যোৎস্না দুপুর--
ফাল্গুনের দ্বিপ্রহর, নীল প্রজাপতি!
প্রাচীন বিস্ময় হয়ে মুছো গেছো, তারপর মৌন নদী
তবু এই যে দীর্ঘপথ--
যতটুকু হেঁটে গেছো সবটাই স্বর্ণধুলি!
বলেছিলে, বেদনাহত হলে শিখে নেবো জলের ভাষা
অতীতের ওরকম অহংকার নিয়ে,
ব্যথাসিক্ত হৃদয় আর প্রেমময় উৎকণ্ঠা নিয়ে অপেক্ষায় রবো
উপবাসী জ্যোৎস্নারাতে, আমার চোখে পাবে প্রেমের সরণি।
তারপর অন্ধ জোয়ার, বিচিত্র শোরগোল, অনির্বাণ অন্ধকারে
কতবার ডুবে গেছি, আগের ঠিকানায় খুঁজে পাইনি!

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




