আজকের প্রথম আলোতে প্রকাশিত খবর - "জামিনে ব্যাপক অনিয়ম"।
দুই বিচারপতির একটি বেন্চ গতবছরের মাত্র কদিনে যা করেছেন:
"৩৮ সেকেন্ডে একটি আদেশ: তদন্ত কমিটির পাওয়া তথ্যমতে, গত বছরের ৩ নভেম্বর থেকে ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত ১৩ কার্যদিবসে মোট এক হাজার ৩৭২টি আগাম জামিন এবং একই সময়ে নিম্ন আদালতে হাজিরাসহ অন্য ধরনের মোট ৬৮৯টি আদেশ দেওয়া হয়। দুপুরে ৪৫ মিনিটের বিরতি বাদ দিলে সকাল সোয়া ১০টা থেকে বিকেল সোয়া চারটা পর্যন্ত আদালতের স্বাভাবিক কর্মঘণ্টা দাঁড়ায় পাঁচ ঘণ্টা বা ৩০০ মিনিট। এর মধ্যে দিনের শুরুতেই পরদিনের কার্যতালিকায় উল্লিখিত হওয়ার আবেদনপত্র পেশ ও তা বিবেচনায় ৪০ মিনিট থেকে এক ঘণ্টা ব্যয় হয়। সেই হিসাবে গড়ে প্রতিদিন আড়াই শ মিনিট কর্মঘণ্টা ধরে প্রথম আলো একটি গড়ভিত্তিক সারণি তৈরি করেছে। এতে দেখা যায়, ওই সময়ে আড়াই মিনিটে একটি আগাম জামিন এবং আগাম জামিনসহ মোট আদেশ ঘোষণা করা হয়েছে গড়ে দেড় মিনিটে একটি। এর মধ্যে গত ১৩ ডিসেম্বর ২৫০ মিনিটে অর্থাত্ এক কার্যদিবসে একটি এবং ২৪ নভেম্বর এক মিনিটে একটি আগাম জামিন আদেশ দেওয়া হয়। এ দিনই সর্বোচ্চ ২৪৮টি আগাম জামিন ও ১৪৫টিতে আসামিদের নিম্ন আদালতে হাজির হতে নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর ফলে এদিন গড়ে প্রতি ৩৮ সেকেন্ডে একটি আদেশ দেন ওই বেঞ্চ।
উল্লেখ্য, চাঞ্চল্যকর খুন, মাদক চোরাচালান এমনকি ধর্ষণ করে হত্যার দায়ে অভিযুক্ত আসামিকেও প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আগাম জামিন দেওয়া হয়। আগাম জামিন আদালতের একটি বিশেষ এখতিয়ার, যার প্রয়োগ ব্যতিক্রম ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য বলে আপিল বিভাগের রায় আছে"।
কার কাছে বিচার চাইবো আমরা?
এই বিচারপতিদের বিচার করবে কে?
বিস্তারিত পড়ুন: Click This Link

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।





