somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

গালাগালি করে কি লাভ?

২৬ শে নভেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০২
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :

এটা মূলত ব্লগের মুসলমন ভাইদের উদ্দেশ্য করে লেখা। অবশ্য যেহেতু আমি এখনো সেফ ব্লগার না, তাই জানিনা লেখাটা আদৌ কেউ পরবেন নাকি।

ব্লগে বিভিন্ন বিষয়ে দেখি অনেক সময় অনেক বিষয় নিয়ে মুসলমান ভাইরা খুব ক্ষেপে যান, এবং বেশ কড়া মন্তব্য করেন, মাঝেমধ্যে যেটা শালীনতার সীমা অতিক্রম করে যায়।

কিন্তু এরকরম করে আমরা নিজেরাই যে ইসলামের বিধিনিষেধ অমান্য করছি সেটা হয়ত খেয়াল করি না। হাতের কাছে এই সম্পর্কে যে হাদিস পেলাম সেটা তুলে ধরছি:

Imam Ahmad and Tirmizi reported that Ibn Masoud narrated that the Prophet (Sallallahu Alaihi wa Sallam) said: “A Muslim is not a person who slanders, curses, speaks obscene words or is abusive.”


In a long Hadith reported by Tirmizi, Ahmed, and Ibn Majah; Mu’adh narrated that "The Prophet (Sallallahu Alaihi wa Sallam) mentioned to him what brings him closer to Paradise and what makes him be farther from the Hellfire, and then he told him: “Shall I not inform you of what controls all that.” Mu’adh said: “Please tell me O! Prophet of Allah (Sallallahu Alaihi wa Sallam)”. So the Prophet (Sallallahu Alaihi wa Sallam) took his tongue (with his fingers) and told him: “Restraint this one.” Then Mu’adh said: “O! Prophet of Allah (Sallallahu Alaihi wa Sallam), are we held accountable for what we say.” The Prophet (Sallallahu Alaihi wa Sallam) said: “How are you asking this question?” People are not thrown into the Hellfire on their faces or noses except due to the result of their tongues.”

এখানে কোথাও কিন্তু বলা নাই যে কেউ ইসলাম বিরোধী কিছু বললে এইটা আর খাটবে না। বরং চিন্তা করে দেখেন, রাসুলের (সা) সময় ইসলামের উপর আঘাত কিন্তু কম আসত না। কিন্তু আমার জানামতে সাহাবীরা তো গিয়ে উল্টা গালাগালি করে আসতেন না। বরং ব্যাক্তিগত জীবনে ইসলামকে মেনে চলতেন। তাদেরকে দেখেই কিন্তু বাকিদের ইসলাম সম্পর্কে ধারণা পাল্টে যেত।

এই ব্যাপারে সামনে আরো কিছু ভাবনা শেয়ার করার আশা রাখি।

০টি মন্তব্য ০টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

হাদিকে গুলি করলো কে?

লিখেছেন নতুন নকিব, ১২ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১১:২৬

হাদিকে গুলি করলো কে?

ছবি অন্তর্জাল থেকে নেওয়া।

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ঢাকা ৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজপথের অকুতোভয় লড়াকু সৈনিক ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদিকে গুলিবিদ্ধ... ...বাকিটুকু পড়ুন

মানুষের জীবনের চেয়ে তরকারিতে আলুর সংখ্যা গণনা বেশি জরুরি !

লিখেছেন সৈয়দ কুতুব, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ রাত ১২:১৭


বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক জাহাঙ্গীর আলম স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে দেশবাসী একটা নতুন শব্দ শিখেছে: রুট ভেজিটেবল ডিপ্লোম্যাসি। জুলাই আন্দোলনের পর যখন সবাই ভাবছিল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এমন... ...বাকিটুকু পড়ুন

ইতিহাসের সেরা ম‍্যাটিকুলাস ডিজাইনের নির্বাচনের কর্মযজ্ঞ চলছে। দলে দলে সব সন্ত্রাসীরা যোগদান করুন‼️

লিখেছেন ক্লোন রাফা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ ভোর ৪:৪৪



বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্ব নিকৃষ্ট দখলদার দেশ পরিচালনা করছে । ২০২৪-এর পর যারা অবৈধ অনুপ্রবেশকারী দিয়ে দেশ পরিচালনা করছে । তাদের প্রত‍্যেকের বিচার হবে এই বাংলার মাটিতে। আর শুধুমাত্র... ...বাকিটুকু পড়ুন

হাদির হত্যাচেষ্টা: কার রাজনৈতিক ফায়দা সবচেয়ে বেশি?

লিখেছেন শ্রাবণধারা, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ সকাল ১০:১৮


হাদির হত্যাচেষ্টা আমাদের সাম্প্রতিক রাজনীতিতে একটি অশনি সংকেত। জুলাই ২০২৪ আন্দোলন-পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের দ্বিধাবিভক্ত সমাজে যখন নানামুখী চক্রান্ত এবং রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক অন্তর্কলহে শিক্ষা, স্বাস্থ্য ও আয়-উন্নতির গুরুত্বপূর্ন প্রশ্নগুলো... ...বাকিটুকু পড়ুন

আমি আর এমন কে

লিখেছেন রূপক বিধৌত সাধু, ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০২৫ বিকাল ৪:১৩


যখন আমি থাকব না কী হবে আর?
থামবে মুহূর্তকাল কিছু দুনিয়ার?
আলো-বাতাস থাকবে এখন যেমন
তুষ্ট করছে গৌরবে সকলের মন।
নদী বয়ে যাবে চিরদিনের মতন,
জোয়ার-ভাটা চলবে সময় যখন।
দিনে সূর্য, আর রাতের আকাশে চাঁদ-
জোছনা ভোলাবে... ...বাকিটুকু পড়ুন

×