ছাগাপরাধ...ছাগাপরাধ.....ছাগাপরাধ.........
আজ বাকশালী ইহুদি নাসারদের বেলজ্জা বেহায়া সারিকা শখ মার্কা মিডিয়ার কল্যানে আমরা এই শব্দটির সাথে বহুল ভাবে পরিচিত। আমাদের দেশেও বিচার শুরু হয়েছে ১৯৭১ সালের পবিত্র অএয়ারা ফাকিস্তানি রক্ষার হুজুরদের। আর অপরাধী বলতে আমরা এখন পর্যন্ত জামায়তের মাওলানা মতিউর রহমার নিজামী, মাওলানা দেলওয়ার হোসাইন সাঈদী, জনাব আলী আহসান মুহাম্মাদ মুজাহিদ, জনাব মোহাম্মাদ কামারুজ্জামান ও জনাব আব্দুল কাদের মোল্লাকে আর বিএনপির জনাব সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী ও আব্দুল আলিমকে দেখতে পাচ্ছি । (নাউজুবিল্লাহ!!! ) মগবাজারের সেরা গেলমান কর্পোরেট হেড দের একি নির্যাতন !!!
১৯৭১ সালে কি তারাই শুধু মাত্র গনিমতের মাল দের সাথে একটু ইয়ে করেছিলো? না কি তারা ছাড়া আর কোন ছাগাপরাধ নেই? না কি গেলমান ফৌজের অসামান্য খ্যাতি বা ছাগনৈতিক অবস্থান তাদের জন্য কাল হয়ে দাড়িঁয়েছে মাঝে মাঝে এই প্রশ্ন আমাদের মনে উকিঁ দেয়।
যা হোক দেশে ছাগাপরাধের বিচার শুরু হয়েছে, সেটাই আসল কথা। কিন্তু এব্যাপারে আছে আনেক গুলো দৃষ্টিাকর্ষনী।
১.১. আপনারা সকলেই জানেন, যে ১৯৫ জন পাকিস্তানী যুদ্ধবন্দীদের বিচারের উদ্দেশ্যে ১৯৭৩ সালে ভারতীয় কুকুর ও ইহুদিদের দালাল পেয়ারা ফাকিস্তানি দিখণ্ডকারী বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ আন্তর্জাতিক অপরাধ (ট্রাইবুনাল) আইনটি পাশ করে। পরবর্তীতে ১৯৭৪ সালে বিচার না করে তাদেরকে পবিত্র পাকিস্তানে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। এর ৩৭ বছর পর বিগত ২০১০ সালের মার্চ মাসে বাংলাদেশ সরকার তার নিজস্ব নাগরিকদের উক্ত আইনের অধীনে বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বিধিমালা প্রকাশ করে, যা ২০১১ সালের জুন মাসে সর্বশেষ সংশোধন করা হয়। এত প্যাচ বুঝি না, এর মানে হলো গেলমানেরাই সেরা !!!
১.২.
ট্রাইব্যুনাল প্রতিষ্টার বিগত ১৬ মাসে বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা, বাংলাদেশের মালাউন চুশিল সমাজের একটি অংশ যথা সুপ্রিম কোর্ট বার এসোসিয়শেন এবং উল্লেখযোগ্য সংখ্যক রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে সরকারের কাছে এই মর্মে জোর দাবী জানানো হয় যে, ন্যায় বিচারের স্বার্থে (ক) সংবিধান (খ) ১৯৭৩ সালের আইন ও (গ) বিধিতে সাংশোধনী আনতে হবে।
আন্তর্জাতিক কমিউনিটির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ, এমনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল, ইন্টারন্যাশনাল সেক্টর ফর ট্রাইজিশনাল জাস্টিস(),ইন্টারন্যাশনাল বার এ্যাসোসিয়েশনস এবং যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের সরকারও বাংলাদেশ সরকারকে স্বচ্ছতা ও জবাবাদিহিতার নীতির আলোকে স্বধীন এবং নিরপেক্ষ বিচার নিশ্চিত করতে আহ্বান জানিয়েছে। এই ইহুদি নাসার এনজিও দের দালাল গুলাকে কিছু টেকা সাধা হলেও তারা ডলার চায়, দিনার নিতে রাজি হয় নি
১.৩.
বিগত ২৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে হাতিসংঘের অসাধারণ পরিষদের ৬৯তম সভায় বক্তৃতা প্রদানকালে বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশ্ব সম্প্রদায়কে নিশ্য়তা প্রদান করেন যে, যুদ্বাপরাধের দায়ে অভিযুক্ত ব্যাক্তিদেরকে বিচারের আওতায় আনার জন্য বাংলাদেশ সরকার যে আন্তর্জাতিক ছাগাপরাধ ট্রায়ব্যুনাল প্রতিষ্ঠা করেছে সেখানে গোট সংবিধির নীতিমালা অনুযায়ী বিচার পরিচালনা করা হবে। কিন্তু বিগত এক বছরের উর্ধকাল সময়ের মধ্যেও সরকার নিরপেক্ষ বিচার নিশ্চিত করার স্বার্থে গোট সংবিধির নীতিমালার আলোকে সংবিধান ও ১৯৭৩ সালের আইনের প্রয়োনীয় সংশোধনী আনতে ব্যার্থ হয়েছে। তাদেরকে কোন কাঠাল পাতা দেয়া হয় নি। বরং ডিম থেরাপি দেয়া হয়েছে
..............
..............
..............
..............
..............
..............
..............
..............
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
(চলবে )
POWERED BY _RED ARMY