
বাংলাদেশ বিরোধী অনেক লোক ভারতে আছে। ভারত বিরোধী অনেক লোক বাংলাদেশে আছে। তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে ভারত বাংলাদেশের বন্ধু। সেই কারণে বাংলাদেশের নাগরিক হিসাবে আমি চাই আজ আমাদের বন্ধু রাষ্ট্র ভারত জিতুক।
বাংলাদেশে মুসলিম আছে। বাংলাদেশে হিন্দু আছে। ভারতীয় দলেও হিন্দু-মুসলিম আছে। সুতরাং বাংলাদেশীদের ভারতের জয় চাওয়া সংগত।
দক্ষিণ এশিয়ার সব রাষ্ট্র একত্রিত হয়ে অভিন্ন মুদ্রা চালু করলে তা’ এ অঞ্চলে ব্যবসা বান্ধব হবে। আর এ অঞ্চলে ভিষা মুক্ত অবস্থা চালু করলেও এ অঞ্চলের মানুষ উপকৃত হবে। এভাবে এ অঞ্চলের দেশ সমূহে বন্ধুত্ব বাড়লে এ অঞ্চলের মানুষ বেশী উপকৃত হবে বলে আমি মনে করি।
অতীতে যারা ভুল করেছে তাদের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে আমরা যদি শুদ্ধটা করি তাহলে ক্ষতি কি? এ যুগে এসে সব মতের মানুষ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে বাস করছে। বিশ্বের সব স্থানে এ বাস করাটা শান্তির হওয়া দরকার।
এখনো যারা ভুল করছে তাদেরকে সবাই মিলে তাদের ভুলটা বুঝাতে হবে। কারণ মানুষের ভুল সমূহের মাশুল অনেক কষ্টকর হয়ে থাকে।
যারা বিরোধ উসকে দেয় তাদেরকে থামাতে হবে। নতুবা বিরোধের জ্বালে আটকে মানুষকে শান্তি হারা হতে হবে।
শান্তির কথাগুলো ধর্মকথা হওয়া দরকার। অথচ ধর্মানুসারীরাই বেশী অশান্তি ছড়ালে বিষয়টা কেমন হয়? বিষয়টা এমন যে দুষ্ট লোকেরা তাদেরকে ধর্মানুসারী মনে করে। কিন্তু তারা আসলে ধর্মানুসারী নয়। তারা আসলে দুষ্ট লোক। এ দুষ্ট লোকদেরকে প্রতিহত করতে পারলে ধর্মের বদনাম কম হয়।
দুষ্ট লোকেরা তাদের কর্মকে ধর্মকর্ম বুঝাতে ধর্মপ্রচারকদের নামে অনেক মিথ্যা ছড়িয়েছে। সেই সুযোগে ধর্মহীনরা আবার ধর্মের বদনাম করছে। আমাদের এবং ভারতের অধিকাংশ নাগরিকের ধর্মের ভিন্নতাকে পুঁজি করে অনেকে আমাদের মাঝে ঝামেলা পাকায়। বেলা শেষে তারা আমাদের প্রতিবেশী। সেই হিসাবে আমাদের অনেকে তাদের আনন্দের ভাগিদার হতে চায়। দুষ্ট লোকদের কারণে সেটা নষ্ট না হোক এটাই আমার একান্ত কাম্য।
সর্বশেষ এডিট : ১৯ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৩

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।




