
যুদ্ধে শেষ পুরাতন বছর। যুদ্ধে শুরু নতুন বছর। শান্তি হয়েছে ফেরার।
মনব রূপি শকুনেরা খাবলে খায় মানুষের বেওয়ারিশ লাশ মহোৎসবে।
মায়া, দয়া, মানবতা ইত্যাদি শব্দগুলো মুছেগেছে মানুষের অভিধান থেকে।
সেথায় নিষ্ঠুরতা স্থান নিয়ে পাল্টে দিয়েছে মানুষের অধিকার তত্বের সকল শব্দ।
আনন্দ শব্দটির মাঝে ধুলোবালি জমে এটি অনেক পুরাতন হয়ে গেছে নিরিহ মানুষের নিকট।
জংলি জানোয়াররা এখন আনন্দ প্রকাশ করে বিকট চিৎকারে ওদের প্রতিরোধে কেউ নেই বলে।
দূর্বলদের মুখ ফুটে কথা কইতে নিষেধ। কইলে প্রবলরা ওদের মুখ থেঁতলে দেয়।
ওদের সামনে অশ্রুজল ফেললে ওরা আরো উগ্রহয়ে ভৎসনা করে। বলে এসব সন্ত্রাস।
পৃথিবীর আইন এখন বদলেছে। এখন রক্ত ঝারানো সন্ত্রাস নয়। এখন সন্ত্রাস হলো অশ্রুপাত।
যে মারে সে তো দরকারেই মারে। কিন্তু যে মরে সে কেন শব্দ করে এটা তার অপরাধ।
শান্তিকামী হত্যাকারীর হত্যায় শব্দহীন মরে যেতে হবে। এটাই এখন বিধান সাব্যস্ত হয়েছে।
এখন শিশুদেরকে মরে যেতে হবে জন্মগ্রহণ করার অপরাধে উন্নত সভ্যতার উন্নত নীতিতে।
সর্বশেষ এডিট : ০১ লা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:০২

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।



