somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

লোকেরা ভুল করে কোরআনের ভুল ধরে

২৫ শে জুন, ২০২৫ রাত ১১:৩১
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :



সূরাঃ ২ বাকারা, ২ নং আয়াতের অনুবাদ-
২। ঐ কিতাব; যাতে কোন সন্দেহ নেই, যা হেদায়েত মোত্তাকীদের জন্য।

* কোরআন হলো হেদায়াত বা পথনির্দেশিকা। পথ তাহলে কি?

সূরাঃ ৫ মায়িদাহ, ৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩। তোমাদের জন্য হারাম করা হয়েছে মৃত, রক্ত, শূকরমাংস, আল্লাহ ব্যতীত অপরের নামে যবেহকৃত পশু, আর শ্বাসরোধে মৃত জন্তু, প্রহারে মৃত জন্তু, শৃংগাঘাতে মৃত জন্তু এবং হিংস্র পশুতে খাওয়া জন্তু, তবে যা তোমরা যবেহ করতে পেরেছ তা’ ব্যতীত, আর যা মূর্তি পুজার বেদির উপর বলি দেওয়া হয় তা এবং জুয়ার তীরদ্বারা ভাগ্য নির্ণয় করা, এ সব পাপ কাজ। আজ কাফেরগণ তোমাদের দ্বীনের বিরুদ্ধাচরণে হতাশ হয়েছে; সুতরাং তাদেরকে ভয় করবে না, শুধু আমাকে ভয় কর। আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দ্বীন পূর্ণাঙ্গ করলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দ্বীন মনোনীত করলাম। তবে কেহ পাপের দিকে না ঝুঁকে ক্ষুধার তাড়নায় বাধ্য হলে তখন আল্লাহ তো ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

সূরাঃ ১৬ নাহল, ১২৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২৫।ডাক তোমার রবের পথে, হিকমাত (কৌশল) ও উত্তম ওয়াজের মাধ্যমে। আর তাদের সাথে তর্ক কর উত্তম পন্থায়। নিশ্চয়ই তোমার রব খুব জানেন কে তাঁর পথ ছেড়ে পথভ্রষ্ট হয়। আর তিনি খুব জানেন কোন সব লোক হেদায়াত প্রাপ্ত।

* পথ হলো ইসলাম বা দ্বীন।পথে চলতে লাগে হিকমাত যা হেদায়াত বা পথনির্দেশিকা ঘটিত।

# হেদায়াত ঘটিত হিমাতের নমুনা-

সূরাঃ ৪ নিসার ১১ ও ১২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১১। আল্লাহ তোমাদের সন্তান সম্পর্কে নির্দেশ দিচ্ছেনঃ এক পুত্রের অংশ দুই কন্যার অংশের সমান; কিন্তু কেবল কন্যা দুইয়ের অধিক থাকলে, তাদের জন্য পরিত্যাক্ত সম্পত্তির দুই-তৃতীয়াংশ। আর মাত্র এক কন্যা থাকলে তার জন্য অর্ধাংশ। তার সন্তান থাকলে তার পিতা-মাতা প্রত্যেকের জন্য পরিত্যাক্ত সম্পত্তির এক-ষষ্ঠাংশ; সে নিঃসন্তান হলে পিতামতাই উত্তরাধীকারী হলে তার মাতার জন্য এক তৃতীয়াংশ। তার ভাইবোন থাকলে মাতার জন্য এক-ষষ্ঠাংশ।সবাই সে যা অসিয়ত করে তা’ দেওয়ার এবং ঋণ পরিশোধের পর।তোমাদের পিতা ও সন্তানের মধ্যে উপকারে কে তোমাদের নিকটতর তা’ তোমরা অবগত নও। নিশ্চয়ই এটা আল্লাহর বিধান: আল্লাহ সর্বজ্ঞ, প্রজ্ঞাময়।
১২।তোমাদের স্ত্রীদের পরিত্যাক্ত সম্পত্তির অর্ধাংশ তোমাদের জন্য, যদি তাদের কোন সন্তান না থাকে।আর তাদের সন্তান থাকলে তোমাদের জন্য তাদের পরিত্যাক্ত সম্পত্তির এক-চতুর্থাংশ; ওসিয়ত পালন এবং ঋণ পরিশোধের পর।তোমাদের সন্তান না থাকলে তাদের জন্য তোমাদের সম্পত্তির এক-চতুর্থাংশ; আর তোমাদের সন্তান থাকলে তাদের জন্য তোমাদের সম্পত্তির এক-অষ্টমাংশ; তোমরা যা ওসিয়ত করবে তা’ ওেয়ার পর এবং ঋণ পরিশোধের পর।যদি পিতা-মাতা ও সন্তানহীন কোন পুরুষ অথবা নারীর উত্তরাধীকারী থাকে তার বৈপিত্রেয় ভাই অথবা বোন; তবে প্রত্যেকের জন্য এক-ষষ্ঠাংশ।তারা এর অধিক হলে সকলে সম অংশিদার হবে এক-তৃতীয়াংশে; এটা যা ওসিয়ত করা হয় তা’ দেওয়ার এবং ঋণ পরিশোধের পর, যদি কারো জন্য ক্ষতিকর না হয়।ইহা আল্লাহর নির্দেশ, আল্লাহ সর্বজ্ঞ, সহনশীল।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৮৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৮৬। আল্লাহ কারো উপর এমন কোন কষ্ট দায়ক দায়িত্ব অর্পণ করেন না যা তার সাধ্যাতীত।সে ভাল যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। সে মন্দ যা উপার্জন করে তার প্রতিফল তার। হে আমাদের প্রতিপালক যদি আমরা ভুলে যাই অথবা আমাদের ত্রুটি হয় তবে আমাদেরকে পাকড়াও করো না। হে আমাদের প্রতিপালক আমাদের পূর্ববর্তিগণের উপর যেমন গুরু দায়িত্ব অর্পণ করেছিলে আমাদের উপর তেমন দায়িত্ব অর্পণ করবেন না।হে আমাদের প্রতিপালক এমন ভার আমাদের উপর অর্পণ করবেন না যা বহন করার শক্তি আমাদের নেই।আমাদের পাপ মোছন করুন, আমাদেরকে ক্ষমা করুন, আমাদের প্রতি দয়া করুন, আপনিই আমাদের অভিভাবক। সুতরাং কাফির সম্প্রদায়ের উপর আমাদেরকে জয়যুক্ত করুন।

সূরাঃ ৫৪, কামার ১৭ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৭। কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেউ আছে কি?

* হোদায়াত অনুযায়ী মৃত ব্যক্তির পিতা,মাতা, স্ত্রী ও দুই কন্যার অংশ যোগ করলে চব্বিশের সাতাশ হয়। যা বন্টন অসম্ভব। বন্টন সম্ভব করার জন্য হরকে তিন বাড়িয়ে দিলেই বন্টন সম্ভব হয়। অসম্ভবের পিছনে না দৌড়িয়ে আল্লাহ যা সম্ভব তা করতে বলায় এ ক্ষেত্রে হরকে তিন বাড়িয়ে দিয়ে বন্টন করাই আল্লাহর বিধান। যা হেদায়াত ঘটিত হিকমাত। এ ক্ষেত্রে হেদায়াত না থাকলে হিকমাত হত কি? চব্বিশের সাতাশ তো হেদা্য়াত থেকেই পাওয়া গেল।আর বিধান পাওয়া গেল হেদায়াত ঘটিত হিকমাত দিয়ে। তাহলে এখানে ভুলটা কোথায়? আল্লাহতো হিকমাতই মানতে বললেন।

সূরাঃ ৬২ জুমুআ, ২ নং আয়াতের অনুবাদ।
২। তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসুল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্য হতে, যে তাদের নিকট আবৃত করে তাঁর আয়াত সমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমত; এর আগে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে।

সূরাঃ ২ বাকারা, ২৬৯ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৬৯। তিনি যাকে ইচ্ছা হিকমাত দান করেন। আর যাকে হিকমাত দান করা হয় এর ফলে সে নিশ্চয়ই প্রচুর কল্যাণ লাভ করে।মূলত জ্ঞানী ব্যক্তিরা ছাড়া কেউই বুঝতে পারে না।

সূরাঃ ৩১ লোকমান, ১২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২। আমরা লোকমানকে হিকমাত দান করেছিলাম এবং বলেছিলাম যে আল্লাহর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ কর।যে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সে তো তা’ করে নিজের জন্য। আর কেউ অকৃতজ্ঞ হলে আল্লাহ তো ধনি ও প্রশংসিত।

সূরা: ৯ তাওবা, ১২২ নং আয়াতের অনুবাদ-
১২২। আর মু’মিনদের এটাও উচিৎ নয় যে (জিহাদের জন্য) সবাই একত্রে বের হয়ে পড়বে। সুতরাং এমন কেন করা হয় না যে, তাদের প্রত্যেক বড় দল হতে এক একটি ছোট দল (জিহাদে) বের হয় যাতে অবশিষ্ট লোক ফিকাহ (দীনের গভীর জ্ঞান) অর্জন করতে থাকে। আর যাতে তারা নিজ কওমকে ভয় প্রদর্শন করে, যাতে তারা সাবধান হয়।

সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
সূরা: ৪৫ জাছিয়া, ৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৬। এগুলি আল্লাহর আয়াত, যা আমি তোমার নিকট যথাযথভাবে তিলাওয়াত করছি। সুতরাং আল্লাহর এবং তাঁর আয়াতের পরিবর্তে তারা কোন হাদিসে বিশ্বাস করবে?

* রাসূল (সা.) কিতাব ও হিকমাত শিক্ষা দিয়েছেন। আল্লাহ হিকমাতকে প্রচুর কল্যাণ বলেছেন।যারা হিকমাত প্রাপ্ত হয় তাদেরকে তিনি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে বলেছেন। ইবাদতের নিয়মের ক্ষেত্রে এ ঞিকমাত হলো ফিকাহ। কারণ আল্লাহ ফিকাহ দ্বারা ভয় দেখাতে ও সাবধান হতে বলেছেন। সুতরাং হিকমাতের পরিবর্তে কিতাব বা কোরআন মানসুখ এবং হাদিস বাতিল। সংগত কারণে আহলে কোরআন ও আহলে হাদিসদের মুসলিমদের সঠিক দল হওয়া সম্ভব নয়।

# হিকমাতের ক্ষেত্রে কোরআন মানসুখ ও হাদিস বাতিল হওয়ার নমুনা।

সূরাঃ ২৪ নূর, ৩০ নং ও ৩১ নং আয়াতের অনুবাদ-
৩০। মুমিনদেরকে বল, তারা যেন দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জা স্থানের হেফাযত করে। এত তাদের জন্য উত্তম পবিত্রতা রয়েছে। তারা যা করে সে বিষয়ে আল্লাহ অবহিত।
৩১। মুমিনা বা মুমিন নারীদেরকে বল, তারা যেন তাদের দৃষ্টিকে সংযত করে এবং তাদের লজ্জাস্থানের হেফাজত করে। তারা যেন যা সাধারণত প্রকাশমান তা’ ব্যতীত তাদের সৌন্দর্য প্রদর্শন না করে। তাদের ঘাড় ও বুক যেন মাথার কাপড় দ্বারা ঢেকে রাখে। তারা যেন তাদের স্বামী, পিতা, শ্বশুর, পুত্র, স্বামীর পুত্র, ভাই, ভাইয়ের পুত্র, বোনের পুত্র, নিজস্ব নারীগণ, মালিকানাধীন দাসী, যৌন কামনা রহিত পুরুষ এবং নারীদের গোপনাঙ্গ সম্পর্কে অজ্ঞ বালক ব্যতিত কারো নিকট আভরণ (সাজ এবং সাজের পোশাক) প্রকাশ না করে। তারা যেন তাদের গোপন পোশাক প্রকাশের জন্য সজোরে পা না ফেলে। (এমন পা ফেলার কারণে শাড়ী, ওড়না বা চাদর খসে যেন শাড়ী, ওড়না বা চাদরের নীচের পোশাক দেখা না যায়)।হে মুমিনগণ তোমরা সবাই আল্লাহর দিকে ফিরে আস, যাতে তোমরা সফলকাম হতে পার।

* এ ক্ষেত্রে পুরুষ সার্জেন দৃষ্টি সংযত করলে তার নারী রোগী মারা যাবে। সুতরাং এক্ষেত্রে পুরুষ সার্জেন দৃষ্টিকে সংযত না করে লজ্জা স্থানের হেফাযত করবে। এ ক্ষেত্রে দৃষ্টি সংযত রাখার হুকুম মানসুখ হবে এবং এ সংক্রান্ত সকল হাদিস বাতিল হবে। এ ক্ষেত্রে মা ফাতেমার হাদিস দিয়ে নারী রোগীকে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিবে না।


সূরাঃ ২ বাকারা, ১৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ
১৪৩। এইভাবে আমি তোমাদিগকে এক মধ্যমপন্থী উম্মতরূপে প্রতিষ্ঠিত করেছি।যাতে তোমরা মানব জাতির জন্য সাক্ষীস্বরূপ এবং রাসূল তোমাদের জন্য সাক্ষীস্বরূপ হতে পারেন।তুমি এ যাবত যে কিবলা অনুসরন করতেছিলে উহা আমরা এ এ উদ্দেশ্যে প্রতিষ্ঠিত করে ছিলাম যাতে আমরা জানতে পারি কে রাসূলের অনুসরন করে আর কে ফিরে যায়? আল্লাহ যাদেরকে সৎপথে পরিচালিত করেছেন তারা ছাড়া অন্যদের নিকট এটা (সৎপথ)কঠিন।তোমাদের ঈমানকে ব্যর্থ করে দিবেন আল্লাহ এমন নন।আল্লাহ মানুষদের প্রতি স্নেহশীল-দয়াদ্র।

* যারা কিতাবকে হিকমাতের উপর স্থানদেয় তারা চরমপন্থী। মধ্যমপন্থী হিকমাতকে কিতাবের উপর স্থান দেয় এবং এটাই সঠিক। কারণ আল্লাহ তাঁর পথে ডাকতে বলেছেন হিকমাত দিয়ে। হিকমাতের উপর কিতাবকে স্থান দেওয়া চরমপন্থী হলো শিয়া, ইবাদী, সালাফী, আহলে কোরআন ও আহলে হাদিসের দল সমসূহ। নিজেদেরকে ফিকাহের অনুসারী দাবী করলেও শাফেঈ, মালেকী ও হাম্বলী কিতাবকে হিকমাতের উপর স্থান দেয়। সেজন্য তাদের ফিকাহ মূলত কোন ফিকাহ নয়।

সূরাঃ ৩৫ ফাতির, ৪৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
৪৩। পৃথিবীতে অহংকার প্রকাশ এবং কূট ষড়যন্ত্রের কারণে (অকল্যাণ)।কূট ষড়যন্ত্র এর আহলকে(এর সাথে সংযুক্ত সকল ব্যক্তি) পরিবেষ্ঠন করে। তবে কি এরা অপেক্ষা করছে পূর্ববর্তীদের সুন্নতের? কিন্তু তুমি আল্লাহর সুন্নাতে কখনও কোন পরিবর্তন পাবে না এবং আল্লাহর সুন্নতে কোন ব্যতিক্রমও দেখবে না।

* হিদায়াত গঠিত হিকমাত তথা ফিকাহ আল্লাহর সুন্নাত। কারণ এতে পরিবর্তন নাই। কিন্তু কিতাব তথা কোরআন ও এর বিবরণ হাদিসে মানসুখ থাকায় কোরআন ও হাদিসে পরিবর্তন আছে। সুতরাং যারা কিতাবকে হিকমাত তথা ফিকাহের উপর স্থান দেয় তারা আহলে সুন্নাত নয়। কারণ আল্লাহর সুন্নত তরককারী আহলে সুন্নাত হওয়া সম্ভব নয়।

সূরাঃ ৩ আলে-ইমরান, ১০৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৫। তোমরা তাদের মত হবে না যারা তাদের নিকট সুস্পষ্ট প্রমাণ আসার পর বিচ্ছিন্ন হয়েছে ও নিজেদের মাঝে মতভেদ সৃষ্টি করেছে। তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে।

সূরাঃ ৬ আনআম, ১৫৩ নং আয়াতের অনুবাদ-
১৫৩। আর এপথই আমার সিরাতাম মুসতাকিম (সরল পথ)। সুতরাং তোমরা এর অনুসরন করবে, এবং বিভিন্ন পথ অনুসরন করবে না, করলে তা’ তোমাদেরকে তাঁর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করবে। এভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে নির্দেশ দিলেন যেন তোমরা সাবধান হও।

সূরাঃ ৪ নিসা, আয়াত নং ১১৫ এর অনুবাদ-
১১৫। কারো নিকট সৎপথ প্রকাশ হওয়ার পর সে যদি রাসুলের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং মু’মিনদের পথ ব্যতিত অন্যপথ অনুসরন করে, তবে সে যে দিকে ফিরে যায় সে দিকেই তাকে ফিরিয়ে দেব এবং জাহান্নামে তাকে দগ্ধ করব, আর উহা কত মন্দ আবাস।

* আল্লাহর সুন্নাত ফিকাহের সাথে কোরআন-হাদিস দিয়ে যারা মতভেদে জড়ায় তারা বিভিন্ন পথ দেখিয়ে লোকদেরকে আল্লাহর পথ হতে বিচ্ছিন্ন করে।তাদের জন্য মহাশাস্তি রয়েছে। আর সে মহাশাস্তি হলো জাহান্নাম।কালেমার কারণে এদের জাহান্নাম মুক্তি ঘটলেও এদের প্রকাশ্য অঙ্গে জাহান্নামের চিহ্ন থেকে যাবে।
সর্বশেষ এডিট : ২৫ শে জুন, ২০২৫ রাত ১১:৩১
৮টি মন্তব্য ৮টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

যেভাবে কমিউনিস্ট পার্টি বাংলাদেশ পরবর্তী নির্বাচনে জিতে সরকার গঠন করতে পারবে

লিখেছেন সত্যপথিক শাইয়্যান, ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ৮:৪৩

আমি ইসলামী রাজনৈতিক দলগুলোকে কিছু কিছু সাপোর্ট করি। যদিও জানি, ইমাম মাহদী (আঃ) আসার আগে পর্যন্ত কোন ইসলামী দলই পরিপূর্ন সমাধান হিসেবে আবিভূর্ত হতে পারবে না। তবে, আহলে বায়াত... ...বাকিটুকু পড়ুন

নির্বাচিত দেবদূত

লিখেছেন সাজিদ উল হক আবির, ১৬ ই জুলাই, ২০২৫ রাত ১০:৫৩

ব্লগের শিরোনামে যে শব্দগুচ্ছ দেখলেন, সেটা আমার ১০ম বই (৫ম ছোটগল্পের সংকলন) এর নাম। অনুবাদ প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত আমার এই বইটি এ বছর মর্যাদাপূর্ণ কালি ও কলম তরুণ কথাসাহিত্যিক এর... ...বাকিটুকু পড়ুন

গোপালগঞ্জের ঘটনায় জাতি আরেকদফা ঐক্যবদ্ধ হয়েছে

লিখেছেন ঢাবিয়ান, ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:২০

জুলাই গনঅভ্যূত্থানের বর্ষপুর্তিতে বৈষম্য বিরোধী আন্দোলনে নেতৃত্ব দেয়া রাজনৈ্তিক দল এনসিপি জুলাই পদযাত্রার অংশ হিসাবে গতকাল গোপালগঞ্জ যায়। গতকাল গোপালগঞ্জে দিনব্যপী সংঘর্ষের পর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক ধরনের বক্তব্য দেখা... ...বাকিটুকু পড়ুন

গোপালগঞ্জে এটা দরকার ছিল!

লিখেছেন সৈয়দ মশিউর রহমান, ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ৮:৫৪


দফায় দফায় হামলা-সংঘর্ষ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অ্যাকশনে উত্তপ্ত গোপালগঞ্জ। হামলা-সংঘর্ষের সময় অন্তত ৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। গুরুতর আহত হয়েছেন আরও অনেকে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে প্রথমে জেলা শহরে ১৪৪ ধারা ও পরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

NCP'র গাড়ি বহর নিয়ে গোপালগঞ্জ পদ যাত্রা....

লিখেছেন জুল ভার্ন, ১৭ ই জুলাই, ২০২৫ সকাল ১১:০৪

NCP'র গাড়ি বহর নিয়ে গোপালগঞ্জ পদ যাত্রা....

সার্বিক অর্থে NCP তাদের পূর্ব ঘোষিত জেলায় জেলায় পদযাত্রা সফর হিসেবে (NCP নেতা সার্জিসের ভাষায় রোড মার্চ টু গোপালগঞ্জ) গোপালগঞ্জে সফল হতে পারেনি স্থানীয়... ...বাকিটুকু পড়ুন

×