
সূরাঃ ১০৩ আসর, অনুবাদ-
১। মহাকালের শপথ।
২। মানুষ অবশ্যই ক্ষতিগ্রস্থ্য
৩। কিন্তু উহারা (ক্ষতিগ্রস্থ্য) নয়, যারা ঈমান আনে ও সৎকর্ম করে এবং পরস্পরকে সত্যের ও ধৈর্যের উপদেশ দেয়।
সূরাঃ ৫১ যারিয়াত, ৫৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
৫৬। আমি জিন ও মানুষকে এ জন্য সৃষ্টি করেছি যে, তারা আমারই ইবাদত করবে।
সূরাঃ ২ বাকারা, ২৫৫ নং আয়াতের অনুবাদ-
২৫৫। আল্লাহ, তিনি ব্যতীত কোন ইলাহ নেই।তিনি চিরঞ্জীব চির বিদ্যমাণ।তাঁকে তন্দ্রা অথবা নিদ্রা স্পর্শ করে না।আকাশ ও পৃথিবীতে যা কিছু আছে সমস্তই তাঁর।কে সে যে তাঁর অনুমতি ছাড়া তাঁর নিকট সুপারিশ করবে? তাঁর সামনে পিছনে যা কিছু আছে তা’ তিনি জানেন।তাঁর ইচ্ছা ছাড়া তাঁর জ্ঞানের কিছুই কেউ আয়ত্ব করতে পারে না।তাঁর ‘কুরসী’ আকাশ ও পৃথিবী জুড়ে বিস্তৃত।এ দু’টির হেফাজত তাঁকে ক্লান্ত করে না।আর তিনি পরম উচ্চ-মহিয়ান।
সূরাঃ ২, বাকারা। ১০৬ নং আয়াতের অনুবাদ-
১০৬। আমরা কোন আয়াত মানসুখ বা রহিত করলে অথবা ভুলে যেতে দিলে তা’হতে উত্তম বা তার সমতুল্য কোন আয়াত আমরা প্রদান করে থাকি।তুমি কি জান না যে আল্লাহ সর্ব বিষয়ে সর্ব শক্তিমান।
* চির বিদ্যমাণ আল্লাহর ইবাদত চির বিদ্যমাণ থাকবে।কেউ এখন আল্লাহর ইবাদত করছে এবং কেউ তখন আল্লাহর ইবাদত করবে। আল্লাহ এমন একটা পরিস্থিতি তৈরী করবেন যে যারা এখন আল্লাহর ইবাদত করছে না তখন তারা আপষেই চিরকাল আল্লাহর ইবাদত করবে। যারা জান্নাতে যাবে তারা এর থেকে রক্ষা পাবে। সে সময় কেউ বলবে না আল্লাহ নাই। কারণ তারা দেখবে এ কথায় তারা জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষা করতে পারছে না।সুতরাং জাহান্নাম থেকে আত্মরক্ষায় তারা আল্লাহর ইবাদতে নিযুক্ত হবে। বিনিময়ে আল্লাহ তাদের প্রতিপালনের দায়িত্ব নিবেন। এ পরিস্থিতির সাথে সাংঘর্ষিক কোরআনের আয়াত সমূহ মানসুখ বা রহিত হয়ে এ পরিস্থিতির অনুকূল আয়াত কোরআনে প্রতিস্থাপিত হবে। অতি চালাকের গলায় দড়ি। অতি চালাকেরা সে সময় আল্লাহর চালাকির কাছে ধরা খাবে। তারপর মোয়াজ্জিনের কথাই প্রমাণ হবে যে আল্লাহই সর্বশ্রেষ্ঠ। আর অতি চালাকদের সবাই হলো বেহুদা চালাক।

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


