
শেখ হাসিনা কর্তৃক নির্যাতিত মামুনুল হক গেলেন আফগানিস্তান। আফগান মন্ত্রী এলেন দিল্লী। জামায়াত নেতা গেলেন ভারত। জামায়াত নেতার সাথে মামুনুল হকের সখ্যতা দেখাগেল।শেখ হাসিনার আ্ইনজীবি হেরে গিয়ে খুশী হলেন। শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়কে ভারত খুব একটা গুরুত্ব দিল না।শেখ হাসিনাকে ফাঁসি দেওয়া বাস্তবে কোন সুবিধা জনক বিষয় নয়। সুতরাং শেখ হাসিনা আপাতত বানিজ্যের বিষয় হয়ে থাকবেন। ভারত তাঁকে হেফাজতে রেখে লাভবান হবে। বাংলাদেশের সরকার শেখ হাসিনাকে ভারতের জিম্মায় রেখে ক্ষমতায় টিকে থাকতে চাইবে।তবে আওয়ামী লীগকে দমনে রাখতে তাদের কিছু আটকা পড়া নেতাকে ফাঁসি দেওয়া হবে। শেখ হাসিনার মূল বন্ধু কংগ্রেস কিন্তু মদীর শত্রু।আর বাংলাদেশে আওয়ামী লীগ দৌড়ের উপর থাকা মূলত মদীর কোন বিষয় না।
আজকের রায়টা হয়েছে আওয়ামী লীগকে চাপে রাখতে। জামায়াত-বিএনপি উভয় ভারতের আনুকল্য চাচ্ছে। সকলেই এখন ছন্নছাড়া আওয়ামী লীগের ভোটগুলো চায়।সেজন্য কে কখন কি বলে কারো মাথা ঠিক নাই।আওয়ামী বিরোধী চক্রান্তে ভারত যুক্ত থাকলে আওয়ামী লীগের কপালে ভোগ আছে।আমার নিকট বিষয়টা যথেষ্ট ঘোলাটে মনে হচ্ছে। তবে শেখ হাসিনার যে ফাঁসি হচ্ছে না এটা বুঝতে পারছি। সকল পক্ষ তাঁকে থামিয়ে রেখে নিজেরা লাভবান হতে চাচ্ছে। তিনি দেশে ঢুকলেই তাঁর ফাঁসি হবে তিনি এটা বুঝতে পারলে বাধ্য হয়ে তাঁকে চুপচাপ থাকতে হবে।
অভিজ্ঞ ব্লগার জনাব শাহ আজিজ রানুকে চুপ থাকতে বললেন, কারণ রানুদেরকে চুপ করিয়ে রাখার প্রক্রিয়া চলছে।আওয়ামী লীগ উত্তেজিত হয়েই আবার চুপ হয়ে যাচ্ছে। কারণ পরিস্থিতি রহস্য জনক। আওয়ামী লীগের আন্দোলন বিএনপির মত ফলহীন হওয়ার সম্ভাবনা আছে। নড়াচড়া করলেই জেলজুলুমে পড়তে হতে পারে। কে যেন বলছিল জামায়াত এত্ত সাহস কই পায়? এটা আমারো প্রশ্ন।
সর্বশেষ এডিট : ১৮ ই নভেম্বর, ২০২৫ সকাল ৯:৪৪

অনুগ্রহ করে অপেক্ষা করুন। ছবি আটো ইন্সার্ট হবে।


