somewhere in... blog
x
ফোনেটিক ইউনিজয় বিজয়

মাকে আমার পড়ে মনে

০৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৪৮
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :





বয়স আমার সাত কী আট বছর। যখন-তখন মায়ের চুল ছিঁড়ি, বুকে-পিঠে কামড় বসিয়ে দিই, মা তেড়ে আসেন, বাবার কাছে লুকোই, ছোট ভাইবোনদের শরীর খামচে দিই, কিল-ঘুষিতে ওদের নাক ফাটাই। পাখি মারতে গুলি-গুলতি নিয়ে বনে-জঙ্গলে ছুটোছুটি করি; গুলতি চালাতে পারি না, কখনো দিগম্বর, কখনো বা সামান্য নেংটি কিংবা গামছা থাকে পরনে, আনাজ কোটার বটি দিয়ে খেজুরের ডাল কেটে খেলনা হাতি বা ঘোড়া বানাই।

আমাদের বাড়ির দক্ষিণ ধারে যে নিচু জায়গাটা ছিল, সেখানে ছিল একটি ছোট ডুমুর গাছ। সকাল-দুপুর-বিকেল সারাক্ষণটা আমরা বাচ্চারা ডুমুর গাছে চড়ে নাচানাচি, দাপাদাপি করতাম। গাছের ডালপালা ভাঙতাম, আবার গাছ থেকে লাফ দিয়ে পা ভাঙতাম। এমনই হৈচৈ-এ মেতে থাকতাম সারা বেলা।

একদিন দুপুরে। ডুমুর গাছের এক শক্ত ডালে দাঁড়িয়ে কেবলই উপর-নিচ দোল খাচ্ছি। একবার মনের মধ্যে কী জেদ চাপলো, লাফিয়ে ঝাঁকি দিয়ে এ-ডালটাকে আজ ভেঙেই ফেলবো। গায়ের সমস্ত শক্তি দিয়ে, ডালের যতোখানি মাথায় গিয়ে দাঁড়ানো সম্ভব ততোখানি দূরে গিয়ে আমি ডালটাকে ঝাঁকি দিচ্ছি। আমার ঝাঁকির তালে তালে নিচে দাঁড়ানো বাচ্চারাও আমার সাথে সাথে জোরে বলে যাচ্ছে হেইও- হেইও-। ডাল ভাঙার উৎসব যেন - এমনই উল্লাসে সবাই ফেটে পড়ছিল। হঠাৎ মটমট শব্দে ডাল ভেঙে গেলো - গাছের নিচে বাচ্চারা ডাল ভাঙার উল্লাসে সমস্বরে হুররে করে উঠলো। কিন্তু আমি ভারসাম্য হারিয়ে চিৎপটাঙ হয়ে ঝপঝপ করে মাটিতে পড়ে গেলাম - আর ডালটি পড়লো আমার ঠিক পিঠের ওপর। সবাই অনর্গল চেঁচিয়ে যাচ্ছে, কিন্তু মাটির সাথে বুকে চাপ খেয়ে আমার গেছে দম বন্ধ হয়ে, আমি আপ্রাণ চেষ্টা করছি, কিন্তু দাঁড়াতে পারছি না, বাচ্চাগুলো ডালের ওপরে উঠে লাফাচ্ছে, আমি ডালের নিচে চাপা পড়ে মরতে যাচ্ছি। আমি চিৎকার দিতে পারছি না, আমার দম ফেটে গেলো, দম ফেটে গেলো, মা- মা- ।

জীবন-মৃত্যুর সেই সন্ধিক্ষণে দেখতে পেলাম কে এক অপরূপা তন্বী তরুণী ভিড় ঠেলে সবগুলো বাচ্চাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে ডালের নিচ থেকে আমাকে টেনে তুলে নিল- শংকিত চোখ-মুখ তার, আমার বুক ডলে দিচ্ছে, আমার শ্বাস ফিরিয়ে আনার প্রাণপণ চেষ্টা করছে সে। অবশেষে শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক হয়- আমি মা-মা বলে জোরে কাঁদতে থাকি- তরুণীর চোখে পানি। আমাকে বুকে জড়িয়ে পিঠে হাত বুলিয়ে দিতে দিতে সে বলে, একদম পাগল পুলা- একদম পাগল পুলা- ভাঙ্গা ডাইলে চইড়া কেউ লাফায়? মইর‌্যা তো গেছিলিরে বাজান- তোরে আমি আর কোনদিন দুই নজরে দেখতাম না- বাজানরে-। তারপর পাগলের মতো আমার গালে-মুখে-গলায় চুমু খেতে থাকে। আমি চোখ খুলে প্রথম ভালো করে তাকে লক্ষ করে দেখি, এ যেন আকাশের পরী। আমি মনে মনে বললাম, আমার মায়ের চেয়েও রূপবতী এ কোন্‌ তরুণী? আমি তাকে আগে দেখি নি, অথচ কতোই না আদরে-সোহাগে মুহূর্তে আমার অন্তর ভরিয়ে দিল! আমাকে সাপটে কোলে করে নিয়ে মায়ের কাছে এসে কেঁদে দিল সে, তোর পুলা আইজ মরতে গেছিলরে বুজি। গাছ থনে ডাইল ভাইঙ্গা পড়ছিল। এই দেখ্‌ কী অইছে ওর বুকে-পিঠে?

আমার মায়ের বুঝি অন্তরাত্মা শুকিয়ে গেলো। দিশেহারা মা আমাকে ত্বরিৎ কোলে টেনে নেন। বলেন, কছ কী তুই? এই বিপত্তি কেমনে অইলোরে কর্পুরা? আমার হাত-পা-বুক ডলতে ডলতে মা কেঁদে ফেলেন।

আমার কর্পুরা খালা, আমার মা- দেখতে যেন বেহেস্তের হুরপরীদের মতো। পথ চলতে চলতে যখনই কোনো নারীকে দেখেছি, তরুণীকে দেখেছি, মনের ভিতরে অজান্তে একটা তুলনা জেগে উঠতো, এরা কি আমার মায়ের চেয়েও অধিক রূপবতী? আমার কর্পুরা খালার চেয়েও? আমার মা-খালার চেয়েও অধিক রূপবতী কেউ হতে পারে এ আমার বিশ্বাসই হতো না। যদিও বা দৈবাৎ কোনও নারীকে দেখে মনে হতো এরা আমার মা-খালার চেয়েও অধিক রূপবতী, হিংসায় আমার অন্তর জ্বলে যেতো।

কী যে সুন্দর ছিলেন আমার মা আর আমার খালা, তা কোনও উপমাতেই বোঝানো সম্ভব নয়। মার গলা ধরে তাঁর কোলে ঝুলে পড়ে যখন এক ধ্যানে মুখের দিকে তাকিয়ে থাকতাম, মা তাঁর রাঙা ঠোঁটে হাসির রং মাখিয়ে আমার গালে টুসি মেরে জিজ্ঞাসা করতেন, চাইয়া চাইয়া এতো কী দেখছ্‌ রে বাজান? আমি আরো শক্ত করে মার গলায় গলা মিশিয়ে বলতাম, মা, তুই কত্তো সুন্দর! তুই এতো সুন্দর অইলি কেমনে রে মা? আমার মা আমার দু-গালে আবারো টুসি দিয়ে চুমু খেয়ে বলতেন, আল্লার দান রে বাজান। তুই কি এইসব বুজবি?

আমার কর্পুরা খালা যখন আমাদের বাড়িতে বেড়াতে আসতো, তখন আমি খুব, মায়ের কাছে যেমন, তার চেয়েও বেশি ডানপিটে হয়ে যেতাম। তখন আমি একদিনও নিজ হাতে ভাত খেতাম না। খালার কোলে শুয়ে শুয়ে আমি তার কান টানতাম, চুল টানতাম, নাকে খামচি দিতাম; খালা আমার মুখে ভাত তুলে দিত। মাঝে মধ্যে আবার ফোঃ করে মুখের একদলা ভাত খালার মুখে ছিটিয়ে দিতাম। খালা কৃত্রিম বিরক্ত হয়ে উঠে যেতে উদ্যত হলেই বিষম জোরে পিঠে কামড় বসিয়ে দিতাম। খালা কেঁদে-কুটে অস্থির হতো। মাকে বলতো, তোর পুলাডা কী যে বদমাইশ অইছে! খালার কথায় আমার কেবলই হাসি পেতো, খিলখিল করে কেবলই হাসতাম। খালা ঘর থেকে বেরুলেই ঝাঁপ দিয়ে তার কোলে উঠতাম। খালা পারতো না, তারপরও আমাকে কোলে করে কতো ঘুরতো!

এভাবে বহুদিন আমার পৃথিবী ছিল আমার মা আর খালার পৃথিবী। সেই পৃথিবীতে অন্য কোনও আপন নারী ছিল না।

আমার মনে পড়ে না ঠিক কবে বা কখন নারীরা আমার মনের পৃথিবীতে ভাগ হয়ে গেলো, এক ভাগে মায়ের দল, অন্যভাগে না-মায়ের দল। এ না-মায়েদের সম্বন্ধে আমার ধারণাটি কখনো স্বচ্ছ ছিল না। নারীদের ভিতরে কী আছে? এদের দিয়ে কী হয়? জন্ম থেকেই আমার মাকে, আমার খালাকে, চাচীকে, সকল নারীকে দেখেছি রান্না-বান্না, ঘর-কন্না, ছেলে-সন্তানদের লালন-পালন করতে। এছাড়াও কি আরো কোনও গভীর কাজ করেছেন তাঁরা?







শামসুর রাহমানের 'কখনো আমার মাকে' কবিতাটি কোনও এক সময়ে সারাক্ষণ গুন গুন করে আওড়াতাম। প্রায় মুখস্থ হয়ে গিয়েছিল। মায়ের কথা মনে করে পড়া নয়, এটা এমনিতেই ভালো লাগতো। বিশেষ কোনও কারণও নেই। একেক সময় একেকটা কবিতা খুব বেশি ভালো লাগে। যখন দশম শ্রেণীর ছাত্র ছিলাম তখন পুরো 'কবর' কবিতা মুখস্থ ছিল। ঘাটেমাঠে, হাঁটবাজারে সর্বত্র এটা আবৃত্তি করে বেড়াতাম। একটা সময় ছিল যখন 'কেউ কথা রাখে নি' কবিতার শেষ স্তবকটি পাগলের মতো আবৃত্তি করতাম- বুকের মধ্যে সুগন্ধি রুমাল ছুঁয়ে একদিন বরুণা বলেছিল... ।

আরেকবার একটা হাসন রাজার গান এমন প্রিয় হয়ে উঠেছিল :

মায়ে বাপে কইরা বন্দি খুশিরও মাঝারে
লালে ধলায় হইলাম বন্দি পিঞ্জিরার ভিতরে রে

হাসন রাজায় ডাকবো যখন ময়না আয়রে আয়
এমনও নিষ্ঠুর ময়না আর কি ফিরিয়া চায়ও রে ...
কান্দে হাসন রাজার মন মনিয়ায় রে

খুব টেনে টেনে গাইতাম। গাইতে গাইতে গলা ধরে আসতো।

মা মরে যাবার পর যে কোনও দু:খিনী, ছিন্নবস্ত্র ভিখারিনীকে দেখলেই মনে হতো- এ আমার মা নয় তো! মাকে খুব বেশি স্বপ্নেও দেখি নি। ২০০২ সালের কথা। মা মরে যাবার প্রায় ২২ বছর পর তাঁকে স্বপ্ন দেখি। আজ ভাবলে মনে হয় খুব সাদাসিধে স্বপ্ন ছিল ওটা, কিন্তু মায়ের কী রুদ্র চেহারা ছিল সেদিনের সেই স্বপ্নে! খুবই অল্প সময়ের স্বপ্ন। দশ সেকেন্ডের বেশি হয়তো নয়। অথচ মনে হচ্ছিল অনেক লম্বা সময় ধরে সে স্বপ্নটা দেখছিলাম। দ্রুত সব ঘটে গেছে।

বর্ষার শেষ সময়। আশ্বিন-কার্তিক হবে হয়তো। মাঠের পর মাঠ, সুবিশাল প্রান্তর, আমন ধানে ছেয়ে গেছে সব। মাঝখান দিয়ে এক সরু খাল বয়ে গেছে। মৃদু স্রোত বইছে সেই খালে। কাঁচি হাতে কখনো খালের পাড় ঘেঁষে, কখনো বা ধান ক্ষেতের আল ধরে মনের আনন্দে ঘুরে বেড়াচ্ছে এক কিশোর। সে আমি।

হঠাৎ দেখি আঁচলে ঘোমটা টেনে আঁকা-বাঁকা আল ধরে এক মহিলা ধীর পায়ে আমার দিকে এগিয়ে আসছে। ধানের শীষ ছাড়িয়ে বহু উঁচু তার শরীর। লালচে পাড় বেগুনি রঙের শাড়ি তার পরনে। আমি অবাক হই, কে এই নারী এই ভর দুপুরের বিরান মাঠে হাঁটে!

নারী মূর্তিটি সামনে এসে দাঁড়ায়, ঘোমটা খুলে আমার মাথায় হাত রেখে বলে, কেমন আছিস্‌ বাজান? আমি আরো অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে থেকে ভাবি, কে এই অচেনা নারী? স্বপ্নের মধ্যেই ধীরে ধীরে মনে পড়লো- সেই কোন্‌ সুদূর শৈশবে এমনই এক রূপবতী মায়ের সাথে আমার দেখা হয়েছিল। সেই মুখ এতোদিন কোথাও লুকিয়ে ছিল, আজ হঠাৎ আবির্ভূত হলো। কী মজার কাণ্ড, আঁচলের ভিতর থেকে এক থালা পাটি সাপটা পিঠা বের করে এনে সে বললো, নে খা।

আমার খুব অভিমান হলো, মা এতোদিন পরে এলো! আমাকে ফেলে এতোদিন কোথায় ছিল মা? আমার কথা কি একবারও মনে পড়ে নি? কী নিষ্ঠুর মা আমার! হঠাৎ আমার জেদ মাথা চাড়া দিয়ে উঠলো। একটা পিঠাও মুখে তুললাম না। মার হাত থেকে থালাটি এক ঝটকায় ছুঁড়ে ফেলে দিয়ে দে ছুট। রাগে অগ্নিমূর্তি হয়ে উঠলো মা। লম্বা লম্বা পা ফেলে আমাকে ধরতে ধেয়ে আসতে থাকলো সে। ভয়ে প্রাণ বাজি রেখে ছুটে পালাবার চেষ্টা করছি। মাঝে মাঝে হোঁচট খেয়ে পড়ে যাচ্ছি। এই বুঝি হাত বাড়িয়ে আমাকে ধরে ফেলবে। ঐ তো খালের পাড় দেখা যায়, ঐদিকেই ছুটতে লাগলাম। খাল পার হয়ে ওপারে গেলেই নিরাপদ, স্বপ্নের মধ্যে ভাবি।

খাল পর্যন্ত পৌঁছে গেছি। খালে নামলে পানি পার হওয়া কি সম্ভব হবে? আমি কি সাঁতার জানি? স্বপ্নের মধ্যে মনে করতে পারলাম না। গায়ের সবটুকু শক্তি দিয়ে এক লাফ দিলাম, খুব জোরে। অবশেষে হাফ ছেড়ে বাঁচি, খাল পার হয়ে গেছি। শুধু স্বপ্নেই এমন লম্বা খাল লাফ দিয়ে পার হওয়া যায়। মা-ও এতোক্ষণে খাল পর্যন্ত পৌঁছে গেছে। খাল পার হবার জন্য এবার সে এক পা খালে ফেললো। এতো গভীর খাল ছাপিয়েও তার বিশালকায় শরীর দেখা যাচ্ছে। সে আর এগোলো না। কোমরে হাত রেখে এক পায়ে দাঁড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে থাকলো। খাল পার হযে কিছুদূর এগিয়ে গিয়ে আমিও ঘুরে দাঁড়িয়েছি। দূর থেকে মহিলার মুখের দিকে তাকিয়ে আছি পলকহীন ভাবে। তার কঠিন মুখ ধীরে ধীরে মিষ্টি হাসির আভায় ছেয়ে গেলো। আমি স্বপ্নের মধ্যেই কেঁদে উঠলাম.. মা ... মা ...

মা মরে যাবার পর কিছুতেই মায়ের মুখ মনে করতে পারতাম না। কতো কষ্ট হতো। মায়ের কোনও ছবিও ছিল না।

১৯৮০ সনের ১৬ এপ্রিল বুধবার বিকেল ৩:১৬-তে মা মারা গেছে। আমার দু:খিনী মা কতো স্বপ্ন দেখতো- আমি একদিন অনেক বড় হয়ে তার কোলে সমস্ত রাজ্যের সুখ এনে দেবো। মস্ত ঘরের সিঁড়িতে বসে আমার রূপবতী প্রৌঢ়া জননী পান খেয়ে লাল টুকটুকে ঠোঁট আরো লাল করে ফেলবে- তার নাতি-নাতনি কতো দুষ্টুমি করবে তার সাথে!

আমি আজ কতো বড় হয়েছি, মায়ের কল্পনাকে ছাড়িয়ে আরও অনেক গুণ বড়। আমার মায়ের নাতি-নাতনিরা তার ছেলেমেয়েদের চেয়ে হাজার গুণ শান্তিতে দিন গুজরান করে- এদের আজ সবই আছে, শুধু সেই রাঙাদাদীটি নেই- নেই আমার লক্ষ্মী মা-মণিটা।
সর্বশেষ এডিট : ০৮ ই মে, ২০১১ দুপুর ১২:৫২
৪টি মন্তব্য ৩টি উত্তর

আপনার মন্তব্য লিখুন

ছবি সংযুক্ত করতে এখানে ড্রাগ করে আনুন অথবা কম্পিউটারের নির্ধারিত স্থান থেকে সংযুক্ত করুন (সর্বোচ্চ ইমেজ সাইজঃ ১০ মেগাবাইট)
Shore O Shore A Hrosho I Dirgho I Hrosho U Dirgho U Ri E OI O OU Ka Kha Ga Gha Uma Cha Chha Ja Jha Yon To TTho Do Dho MurdhonNo TTo Tho DDo DDho No Po Fo Bo Vo Mo Ontoshto Zo Ro Lo Talobyo Sho Murdhonyo So Dontyo So Ho Zukto Kho Doye Bindu Ro Dhoye Bindu Ro Ontosthyo Yo Khondo Tto Uniswor Bisworgo Chondro Bindu A Kar E Kar O Kar Hrosho I Kar Dirgho I Kar Hrosho U Kar Dirgho U Kar Ou Kar Oi Kar Joiner Ro Fola Zo Fola Ref Ri Kar Hoshonto Doi Bo Dari SpaceBar
এই পোস্টটি শেয়ার করতে চাইলে :
আলোচিত ব্লগ

জীবন চলবেই ... কারো জন্য থেমে থাকবে না

লিখেছেন অপু তানভীর, ০২ রা মে, ২০২৪ সকাল ১০:০৪



নাইমদের বাসার ঠিক সামনেই ছিল দোকানটা । দোকানের মাথার উপরে একটা সাইনবোর্ডে লেখা থাকতও ওয়ান টু নাইন্টি নাইন সপ ! তবে মূলত সেটা ছিল একটা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর। প্রায়ই... ...বাকিটুকু পড়ুন

যুক্তরাষ্ট্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ ঠেকাতে পুলিশি নির্মমতা

লিখেছেন এমজেডএফ, ০২ রা মে, ২০২৪ দুপুর ১:১১



সমগ্র যুক্তরাষ্ট্র জুড়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসগুলোতে বিক্ষোভের ঝড় বইছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনের পক্ষে বিক্ষোভ কর্মসূচী অব্যাহত রয়েছে। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বিক্ষোভ দমনের প্রচেষ্টা চালালেও তেমন সফল... ...বাকিটুকু পড়ুন

ছাঁদ কুঠরির কাব্যঃ ০১

লিখেছেন রানার ব্লগ, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ৯:৫৫



নতুন নতুন শহরে এলে মনে হয় প্রতি টি ছেলেরি এক টা প্রেম করতে ইচ্ছে হয় । এর পেছনের কারন যা আমার মনে হয় তা হলো, বাড়িতে মা, বোনের আদরে... ...বাকিটুকু পড়ুন

হিটস্ট্রোক - লক্ষণ ও তাৎক্ষণিক করণীয়

লিখেছেন ঢাকার লোক, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:০৭

সাধারণত গরমে পরিশ্রম করার ফলে হিটস্ট্রোক হতে পারে। এতে দেহের তাপমাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে ১০৪ ডিগ্রী ফারেনহাইট বা তারও বেশি হয়ে যেতে পারে।

হিটস্ট্রোক জরুরি চিকিৎসা প্রয়োজন। চিকিৎসা... ...বাকিটুকু পড়ুন

আল্লাহকে অবিশ্বাস করার সংগত কোন কারণ নাই

লিখেছেন মহাজাগতিক চিন্তা, ০২ রা মে, ২০২৪ রাত ১০:৪৩



সব কিছু এমনি এমনি হতে পারলে আল্লাহ এমনি এমনি হতে সমস্যা নাই। বীগ ব্যাং এ সব কিছু হতে পারলে আল্লাহও হতে পারেন। সব কিছুর প্রথম ঈশ্বর কণা হতে পারলে আল্লাহও... ...বাকিটুকু পড়ুন

×